ওবামার ইউরোপ সফর শুরু
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা প্রায় এক সপ্তাহের ইউরোপ সফরের প্রথম দিনে গতকাল সোমবার আয়ারল্যান্ডে পৌঁছেছেন। ফার্স্টলেডি মিশেল ওবামা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে রয়েছেন।
ইউরোপ সফরে ওবামা লিবিয়ার ন্যাটো অভিযান, আফগান যুদ্ধ, ফিলিস্তিন প্রসঙ্গ এবং ইউরোপীয় অর্থনীতির সংকট নিয়ে আলোচনা করবেন।
সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, বিমানবন্দর থেকে ওবামা দম্পতি কড়া নিরাপত্তার মধ্যে সরাসরি আয়ারল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট মেরি ম্যাকআলিসের প্রাসাদ ফিনিক্স পার্কে যান। সেখানে প্রেসিডেন্ট ম্যাকআলিস তাঁকে স্বাগত জানান। ম্যাকআলিসের সঙ্গে বৈঠক করার পর ওবামা ও মিশেল আয়ারল্যান্ডের সরকারি অতিথি ভবনে ওঠেন। গত সপ্তাহে আয়ারল্যান্ড সফরে এসে এ ভবনে উঠেছিলেন ব্রিটেনের রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ ও তাঁর স্বামী ডিউক অব এডিনবরা।
অতিথি ভবনে আয়ারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী এনডা কেনির সঙ্গে বৈঠক করার পর ওবামা তাঁর পূর্বপুরুষের স্মৃতিবিজড়িত একটি গ্রামে যাওয়ার কথা। রাজধানীর বাইরে অবস্থিত মানিগাল নামের ওই গ্রামে ওবামা তাঁর পূর্বপুরুষের ভিটে পরিদর্শন করবেন। এ গ্রামেই ওবামার নানার দাদা ফলমাউথ কেয়ার্নির জন্ম হয়েছিল। ১৬০ বছর আগে ভাগ্যান্বেষণে তিনি নিউইয়র্কে পাড়ি জমান।
পূর্বপুরুষের ভিটে পরিদর্শন শেষে ডাবলিনে ফিরে কলেজ গ্রিনে প্রায় ২৫ হাজার দর্শকের সামনে ওবামার ভাষণ দেওয়ার কথা। আয়ারল্যান্ড সফর শেষে আজ মঙ্গলবার ওবামা যুক্তরাজ্যে যাবেন। লন্ডনে ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনের সঙ্গে ওবামার বৈঠক করার কথা রয়েছে।
ওই বৈঠকে ’৬৭-পূর্ব সীমানার ভিত্তিতে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা এবং লিবিয়ায় ন্যাটো বাহিনীর অভিযানের বিষয়টি বিশেষ গুরুত্ব পাবে বলে মনে করা হচ্ছে। এ ছাড়া ব্রিটিশ পার্লামেন্টের উভয় কক্ষে মার্কিন প্রেসিডেন্টের ভাষণ দেওয়ার কথা রয়েছে। যুক্তরাজ্য সফর শেষ করে আগামী বৃহস্পতিবার জি-৮ সম্মেলনে যোগ দিতে ওবামা ফ্রান্সে যাবেন। সেখানে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজি, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ ও জাপানের প্রধানমন্ত্রী নাওতো কানের সঙ্গে তিনি বৈঠক করবেন।
শুক্রবার ফ্রান্স থেকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ওবামা পোল্যান্ডে যাবেন। সেখানে ইউরোপে প্রতিস্থাপিত মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষাব্যবস্থা নিয়ে পূর্ব ইউরোপের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। পরে সেখান থেকে ওয়াশিংটনের উদ্দেশে রওনা হবেন।
ইউরোপ সফরে ওবামা লিবিয়ার ন্যাটো অভিযান, আফগান যুদ্ধ, ফিলিস্তিন প্রসঙ্গ এবং ইউরোপীয় অর্থনীতির সংকট নিয়ে আলোচনা করবেন।
সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, বিমানবন্দর থেকে ওবামা দম্পতি কড়া নিরাপত্তার মধ্যে সরাসরি আয়ারল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট মেরি ম্যাকআলিসের প্রাসাদ ফিনিক্স পার্কে যান। সেখানে প্রেসিডেন্ট ম্যাকআলিস তাঁকে স্বাগত জানান। ম্যাকআলিসের সঙ্গে বৈঠক করার পর ওবামা ও মিশেল আয়ারল্যান্ডের সরকারি অতিথি ভবনে ওঠেন। গত সপ্তাহে আয়ারল্যান্ড সফরে এসে এ ভবনে উঠেছিলেন ব্রিটেনের রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ ও তাঁর স্বামী ডিউক অব এডিনবরা।
অতিথি ভবনে আয়ারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী এনডা কেনির সঙ্গে বৈঠক করার পর ওবামা তাঁর পূর্বপুরুষের স্মৃতিবিজড়িত একটি গ্রামে যাওয়ার কথা। রাজধানীর বাইরে অবস্থিত মানিগাল নামের ওই গ্রামে ওবামা তাঁর পূর্বপুরুষের ভিটে পরিদর্শন করবেন। এ গ্রামেই ওবামার নানার দাদা ফলমাউথ কেয়ার্নির জন্ম হয়েছিল। ১৬০ বছর আগে ভাগ্যান্বেষণে তিনি নিউইয়র্কে পাড়ি জমান।
পূর্বপুরুষের ভিটে পরিদর্শন শেষে ডাবলিনে ফিরে কলেজ গ্রিনে প্রায় ২৫ হাজার দর্শকের সামনে ওবামার ভাষণ দেওয়ার কথা। আয়ারল্যান্ড সফর শেষে আজ মঙ্গলবার ওবামা যুক্তরাজ্যে যাবেন। লন্ডনে ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনের সঙ্গে ওবামার বৈঠক করার কথা রয়েছে।
ওই বৈঠকে ’৬৭-পূর্ব সীমানার ভিত্তিতে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা এবং লিবিয়ায় ন্যাটো বাহিনীর অভিযানের বিষয়টি বিশেষ গুরুত্ব পাবে বলে মনে করা হচ্ছে। এ ছাড়া ব্রিটিশ পার্লামেন্টের উভয় কক্ষে মার্কিন প্রেসিডেন্টের ভাষণ দেওয়ার কথা রয়েছে। যুক্তরাজ্য সফর শেষ করে আগামী বৃহস্পতিবার জি-৮ সম্মেলনে যোগ দিতে ওবামা ফ্রান্সে যাবেন। সেখানে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজি, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ ও জাপানের প্রধানমন্ত্রী নাওতো কানের সঙ্গে তিনি বৈঠক করবেন।
শুক্রবার ফ্রান্স থেকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ওবামা পোল্যান্ডে যাবেন। সেখানে ইউরোপে প্রতিস্থাপিত মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষাব্যবস্থা নিয়ে পূর্ব ইউরোপের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। পরে সেখান থেকে ওয়াশিংটনের উদ্দেশে রওনা হবেন।
No comments