আইসল্যান্ডে আবার আগ্নেয়গিরিতে অগ্ন্যুৎপাত
এয়াকিউয়াতলুয়োকুটল আগ্নেয়গিরিতে ব্যাপক অগ্ন্যুৎপাতের এক বছর পর আইসল্যান্ডের আরেকটি আগ্নেয়গিরিতে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়েছে। অগ্ন্যুৎপাতের কারণে গতকাল রোববার সে দেশের আকাশে কিছুক্ষণের জন্য বিমান চলাচল বন্ধ রাখা হয়।
গতকাল সকালে একজন সরকারি কর্মকর্তা বলেন, ‘আমাদের সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কেফলাভিক এই মুহূর্তে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এতে আগামী কয়েক ঘণ্টায় কিছু ফ্লাইটের সমস্যা হবে।’
গত শনিবার রাতের দিকে আইসল্যান্ডের সবচেয়ে সক্রিয় আগ্নেয়গিরি গ্রিমসভেটেনে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়। এরপর অগ্ন্যুৎপাতের ধোঁয়া ও ছাই আকাশে প্রায় ২০ কিলেমিটার ওপরে উঠে যায়।
আগ্নেয়গিরিবহুলদেশটির আবহাওয়া অধিদপ্তরের এক ভূতাত্ত্বিক জানান, এবারের উদ্গীরণ গত বছরের চেয়ে বেশি বলে মনে হচ্ছে। তবে গত বছরের মতো আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা সম্ভবত নেই। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণও কম হতে পারে।
গত বছর এয়াকিউয়াতলুয়োকুটল আগ্নেয়গিরি থেকে উদ্গীরণ হওয়া ছাইয়ের কারণে ইউরোপের একটি বড় অংশজুড়ে প্রায় এক মাসের জন্য বিমান চলাচল বন্ধ ছিল। ছাইয়ের কারণে বিমানের ইঞ্জিন বিকল হওয়ার আশংকায় বিমান চলাচলবন্ধ করে দেওয়া হয়।
ভূতাত্ত্বিক গুনার গুডমুন্ডসন বলেন, ‘আমার মনে হয় না, গত বছরের মতো এ বছরও একই অবস্থা হবে। কেননা, এবার জোরেশোরে উদ্গীরণ হলেও গত বছরের তুলনায় ছাই অনেক কম। কাজেই আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা নেই। তবে দেশের অভ্যন্তরীণ পথে কিছু সমস্যা হতে পারে।’
অপর এক ভূতাত্ত্বিক এইনার জারতানসন জানান, আইসল্যান্ডের উত্তরাঞ্চলে কিছু আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের গতিপথ পরিবর্তন করার প্রয়োজন হতে পারে।
গতকাল সকালে একজন সরকারি কর্মকর্তা বলেন, ‘আমাদের সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কেফলাভিক এই মুহূর্তে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এতে আগামী কয়েক ঘণ্টায় কিছু ফ্লাইটের সমস্যা হবে।’
গত শনিবার রাতের দিকে আইসল্যান্ডের সবচেয়ে সক্রিয় আগ্নেয়গিরি গ্রিমসভেটেনে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়। এরপর অগ্ন্যুৎপাতের ধোঁয়া ও ছাই আকাশে প্রায় ২০ কিলেমিটার ওপরে উঠে যায়।
আগ্নেয়গিরিবহুলদেশটির আবহাওয়া অধিদপ্তরের এক ভূতাত্ত্বিক জানান, এবারের উদ্গীরণ গত বছরের চেয়ে বেশি বলে মনে হচ্ছে। তবে গত বছরের মতো আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা সম্ভবত নেই। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণও কম হতে পারে।
গত বছর এয়াকিউয়াতলুয়োকুটল আগ্নেয়গিরি থেকে উদ্গীরণ হওয়া ছাইয়ের কারণে ইউরোপের একটি বড় অংশজুড়ে প্রায় এক মাসের জন্য বিমান চলাচল বন্ধ ছিল। ছাইয়ের কারণে বিমানের ইঞ্জিন বিকল হওয়ার আশংকায় বিমান চলাচলবন্ধ করে দেওয়া হয়।
ভূতাত্ত্বিক গুনার গুডমুন্ডসন বলেন, ‘আমার মনে হয় না, গত বছরের মতো এ বছরও একই অবস্থা হবে। কেননা, এবার জোরেশোরে উদ্গীরণ হলেও গত বছরের তুলনায় ছাই অনেক কম। কাজেই আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা নেই। তবে দেশের অভ্যন্তরীণ পথে কিছু সমস্যা হতে পারে।’
অপর এক ভূতাত্ত্বিক এইনার জারতানসন জানান, আইসল্যান্ডের উত্তরাঞ্চলে কিছু আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের গতিপথ পরিবর্তন করার প্রয়োজন হতে পারে।
No comments