নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে স্পেনে বিক্ষোভ
সরকারের ব্যয়-সংকোচন নীতি ও বেকারত্বের প্রতিবাদে স্পেনে বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে। গতকাল রোববার স্থানীয় নির্বাচনে ভোট গ্রহণ উপলক্ষে সভা-সমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকলেও তা মানেনি বিক্ষোভকারী ব্যক্তিরা। নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা হাজার হাজার তরুণ-তরুণী এদিন রাস্তায় নেমে আসে। সারা দেশে গণবিক্ষোভের কারণে স্থানীয় নির্বাচনের ডামাডোল ঢাকা পড়ে যায়। নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দল সোস্যালিস্ট পার্টির ভরাডুবির আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকেরা।
প্রধানমন্ত্রী জো লুই রদ্রিগেজ জাপাতেরোর সরকার অর্থনৈতিক মন্দা কাটিয়ে উঠতে পারেনি। বরং দিনে দিনে তা আরও অবনতির দিকে যাচ্ছে। সঙ্গে বেড়ে চলেছে বেকারত্ব। বর্তমানে এই বেকারত্বের হার ২১ শতাংশে পৌঁছেছে। যুবসমাজ চলমান সংকটের জন্য রাজনীতিবিদদের দায়ী করছে।
নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশন সব ধরনের সভা-সমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল। কিন্তু বিক্ষোভকারীরা এই আদেশ অমান্য করে রাস্তায় নেমে আসে। বার্সেলোনা থেকে মাজোরকা পর্যন্ত বিক্ষোভে ফেটে পড়ে সাধারণ মানুষ। মাদ্রিদ, ভ্যালেন্সিয়া, সেভিলা, বিলাবোসহ প্রায় প্রতিটি শহরে বিক্ষোভ হয়েছে। অধিকাংশ বিক্ষোভে ছিল তরুণ-তরুণীদের জোয়ার।
১৫ মে থেকে এ বিক্ষোভ শুরু হয়। তবে গতকাল রাজধানী মাদ্রিদে সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ হয়। প্রায় ৩০ হাজার বিক্ষোভকারী এদিন মাদ্রিদের কেন্দ্রস্থল পুয়ের্তা ডেল সল স্কয়ার দখলে নেয়। অনেক বিক্ষোভকারী এক সপ্তাহ ধরে সেখানে প্লাস্টিকের তাঁবু গেঁড়ে অবস্থান করছে।
আনা রদ্রিগেজ নামের ২৯ বছর বয়সী এক বিক্ষোভকারী বলেছেন, ‘পরিবর্তন না আসা পর্যন্ত এই আন্দোলন চলবে।’ প্রকৌশল বিষয়ে দুটি ডিগ্রি নিয়েও দুই বছর ধরে বেকার এই যুবক বিক্ষোভে অংশ নিতে শনিবার রাতে মাদ্রিদের পুয়ের্তো ডেল স্কয়ারে কাটান। তিনি বলেন, পরিবর্তনের পক্ষে জনগণকে খেপিয়ে তুলতে স্থানীয় নির্বাচনে বড় দলগুলোকে বর্জন করে তিনি ছোট দলকে ভোট দিয়েছেন।
আলেজান্দ্রো নামের অপর এক বিক্ষোভকারী বলেন, ‘আমার আশা, এই বিক্ষোভ আমাদের ভাগ্য বদলাবে।’
গতকাল স্থানীয় নির্বাচনে মোট আট হাজার ১১৬টি মেয়র, ৬৮ হাজার ৪০০ কাউন্সিলর এবং ১৩টি স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের ৮২৪টি পার্লামেন্টারি আসনের জন্য ভোটাভুটি হয়েছে।
স্থানীয় সময় গতকাল সকাল নয়টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ হয়। প্রধানমন্ত্রী জাপাতেরো অঙ্গীকার করেছেন, তিনি ২০১২ সালের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন না। বিশ্লেষকেরা বলেছেন, তার পরও স্থানীয় নির্বাচনে তাঁর দলের ভরাডুবি হতে পারে।
প্রধানমন্ত্রী জো লুই রদ্রিগেজ জাপাতেরোর সরকার অর্থনৈতিক মন্দা কাটিয়ে উঠতে পারেনি। বরং দিনে দিনে তা আরও অবনতির দিকে যাচ্ছে। সঙ্গে বেড়ে চলেছে বেকারত্ব। বর্তমানে এই বেকারত্বের হার ২১ শতাংশে পৌঁছেছে। যুবসমাজ চলমান সংকটের জন্য রাজনীতিবিদদের দায়ী করছে।
নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশন সব ধরনের সভা-সমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল। কিন্তু বিক্ষোভকারীরা এই আদেশ অমান্য করে রাস্তায় নেমে আসে। বার্সেলোনা থেকে মাজোরকা পর্যন্ত বিক্ষোভে ফেটে পড়ে সাধারণ মানুষ। মাদ্রিদ, ভ্যালেন্সিয়া, সেভিলা, বিলাবোসহ প্রায় প্রতিটি শহরে বিক্ষোভ হয়েছে। অধিকাংশ বিক্ষোভে ছিল তরুণ-তরুণীদের জোয়ার।
১৫ মে থেকে এ বিক্ষোভ শুরু হয়। তবে গতকাল রাজধানী মাদ্রিদে সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ হয়। প্রায় ৩০ হাজার বিক্ষোভকারী এদিন মাদ্রিদের কেন্দ্রস্থল পুয়ের্তা ডেল সল স্কয়ার দখলে নেয়। অনেক বিক্ষোভকারী এক সপ্তাহ ধরে সেখানে প্লাস্টিকের তাঁবু গেঁড়ে অবস্থান করছে।
আনা রদ্রিগেজ নামের ২৯ বছর বয়সী এক বিক্ষোভকারী বলেছেন, ‘পরিবর্তন না আসা পর্যন্ত এই আন্দোলন চলবে।’ প্রকৌশল বিষয়ে দুটি ডিগ্রি নিয়েও দুই বছর ধরে বেকার এই যুবক বিক্ষোভে অংশ নিতে শনিবার রাতে মাদ্রিদের পুয়ের্তো ডেল স্কয়ারে কাটান। তিনি বলেন, পরিবর্তনের পক্ষে জনগণকে খেপিয়ে তুলতে স্থানীয় নির্বাচনে বড় দলগুলোকে বর্জন করে তিনি ছোট দলকে ভোট দিয়েছেন।
আলেজান্দ্রো নামের অপর এক বিক্ষোভকারী বলেন, ‘আমার আশা, এই বিক্ষোভ আমাদের ভাগ্য বদলাবে।’
গতকাল স্থানীয় নির্বাচনে মোট আট হাজার ১১৬টি মেয়র, ৬৮ হাজার ৪০০ কাউন্সিলর এবং ১৩টি স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের ৮২৪টি পার্লামেন্টারি আসনের জন্য ভোটাভুটি হয়েছে।
স্থানীয় সময় গতকাল সকাল নয়টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ হয়। প্রধানমন্ত্রী জাপাতেরো অঙ্গীকার করেছেন, তিনি ২০১২ সালের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন না। বিশ্লেষকেরা বলেছেন, তার পরও স্থানীয় নির্বাচনে তাঁর দলের ভরাডুবি হতে পারে।
No comments