সূচক বাড়ার মধ্য দিয়ে শেষ হলো সপ্তাহ
বড় ধরনের দরপতনের আশঙ্কা দেখা দিলেও শেষ পর্যন্ত গতকাল বৃহস্পতিবার দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জেই সাধারণ মূল্যসূচক বেড়েছে। আর এতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা হলেও স্বস্তি ফিরেছে।
বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, লেনদেন শুরুর প্রথম পাঁচ মিনিটে সূচক সামান্য বাড়লেও পরে তা ১৮০ পয়েন্টের মতো কমে যায়। এতে বিনিয়োগকারীদের আগের দিনের মতো বড় ধরনের আশঙ্কা পেয়ে বসে। ফলে বেশ কিছু কোম্পানির শেয়ার ক্রেতাশূন্য হয়ে পড়ে।
তবে এ সময় রাষ্ট্রায়ত্ত বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) ক্রেতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হলে কিছুক্ষণের মধ্যে সূচক বাড়তে শুরু করে। এরপর একাধিকবার উত্থান-পতন দেখা গেলেও শেষ পর্যন্ত সূচক বৃদ্ধির মধ্য দিয়েই দিনের লেনদেনের সমাপ্তি ঘটে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল সাধারণ মূল্যসূচক ১৩৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়ায় পাঁচ হাজার ৪২৮ পয়েন্ট। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) মূল্যসূচক ৩৬৮ দশমিক ৯৪ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ৩২৪ দশমিক ৩৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাজারে তারল্য সরবরাহ বাড়াতে পাঁচ হাজার কোটি টাকার তহবিল গঠনের ঘোষণা, মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর পক্ষ থেকে ঋণ সমন্বয়ের জন্য চাপ প্রয়োগ করে বিক্রি বা ফোর্সড সেল না করার দাবির পাশাপাশি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর উদ্যোক্তাদের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করে পুঁজিবাজারে তারল্য সরবরাহ বাড়ানোর সুপারিশের বিষয়টি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এক ধরনের প্রত্যাশা সৃষ্টি করেছে।
তবে এর আগে অনেকগুলো প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়িত না হওয়ায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এক ধরনের দোদুল্যমানতাও ছিল। সম্ভবত সেই কারণেই শুরুতে সূচক কিছুটা বাড়লেও পরে কমতে শুরু করে। কিন্তু আইসিবি সমর্থন দেওয়ার পর বিনিয়োগকারীরা কিছুটা আস্থা ফিরে পান। এতেই আবার সূচক বাড়তে থাকে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, গতকাল সূচকের ওঠানামা ছিল চোখে পড়ার মতো। তবে অন্য দিনগুলোর মতো একসঙ্গে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ার বিক্রেতা বা ক্রেতাশূন্য হয়ে না পড়াটা ছিল ভালো লক্ষণ। এভাবে কিছুদিন চললে বাজার আবার স্বাভাবিক গতিধারা ফিরে পাবে বলে তাঁরা মনে করেন।
ডিএসইতে গতকাল মোট ২৫৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বেচাকেনা হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ২০৫টির, কমেছে ৪৬টির এবং অপরিবর্তিত ছিল দুটি প্রতিষ্ঠানের। আর লেনদেন হয়েছে ৫০৩ কোটি টাকার শেয়ার, যা আগের দিনের চেয়ে ৮৮ কোটি টাকা কম।
সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১৭৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৪টির, কমেছে ৪২টির এবং অপরিবর্তিত ছিল দুটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে গতকাল মোট ৭৫ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, লেনদেন শুরুর প্রথম পাঁচ মিনিটে সূচক সামান্য বাড়লেও পরে তা ১৮০ পয়েন্টের মতো কমে যায়। এতে বিনিয়োগকারীদের আগের দিনের মতো বড় ধরনের আশঙ্কা পেয়ে বসে। ফলে বেশ কিছু কোম্পানির শেয়ার ক্রেতাশূন্য হয়ে পড়ে।
তবে এ সময় রাষ্ট্রায়ত্ত বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) ক্রেতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হলে কিছুক্ষণের মধ্যে সূচক বাড়তে শুরু করে। এরপর একাধিকবার উত্থান-পতন দেখা গেলেও শেষ পর্যন্ত সূচক বৃদ্ধির মধ্য দিয়েই দিনের লেনদেনের সমাপ্তি ঘটে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল সাধারণ মূল্যসূচক ১৩৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়ায় পাঁচ হাজার ৪২৮ পয়েন্ট। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) মূল্যসূচক ৩৬৮ দশমিক ৯৪ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ৩২৪ দশমিক ৩৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাজারে তারল্য সরবরাহ বাড়াতে পাঁচ হাজার কোটি টাকার তহবিল গঠনের ঘোষণা, মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর পক্ষ থেকে ঋণ সমন্বয়ের জন্য চাপ প্রয়োগ করে বিক্রি বা ফোর্সড সেল না করার দাবির পাশাপাশি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর উদ্যোক্তাদের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করে পুঁজিবাজারে তারল্য সরবরাহ বাড়ানোর সুপারিশের বিষয়টি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এক ধরনের প্রত্যাশা সৃষ্টি করেছে।
তবে এর আগে অনেকগুলো প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়িত না হওয়ায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এক ধরনের দোদুল্যমানতাও ছিল। সম্ভবত সেই কারণেই শুরুতে সূচক কিছুটা বাড়লেও পরে কমতে শুরু করে। কিন্তু আইসিবি সমর্থন দেওয়ার পর বিনিয়োগকারীরা কিছুটা আস্থা ফিরে পান। এতেই আবার সূচক বাড়তে থাকে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, গতকাল সূচকের ওঠানামা ছিল চোখে পড়ার মতো। তবে অন্য দিনগুলোর মতো একসঙ্গে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ার বিক্রেতা বা ক্রেতাশূন্য হয়ে না পড়াটা ছিল ভালো লক্ষণ। এভাবে কিছুদিন চললে বাজার আবার স্বাভাবিক গতিধারা ফিরে পাবে বলে তাঁরা মনে করেন।
ডিএসইতে গতকাল মোট ২৫৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বেচাকেনা হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ২০৫টির, কমেছে ৪৬টির এবং অপরিবর্তিত ছিল দুটি প্রতিষ্ঠানের। আর লেনদেন হয়েছে ৫০৩ কোটি টাকার শেয়ার, যা আগের দিনের চেয়ে ৮৮ কোটি টাকা কম।
সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১৭৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৪টির, কমেছে ৪২টির এবং অপরিবর্তিত ছিল দুটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে গতকাল মোট ৭৫ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
No comments