‘আইরিশ শিক্ষা’য় সতর্ক স্যামি
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে দিয়েছে আয়ারল্যান্ড। এটা পরশু রাতের ঘটনা। কাল দিনভর সবখানেই চলল ওই ম্যাচ নিয়ে কাটাছেঁড়া। আয়ারল্যান্ডের জয় কি কোনো বার্তা দিল?
বার্তা তো অবশ্যই। ড্যারেন স্যামিও তা-ই মনে করেন। এটা যে তাঁকে উজ্জীবিত করেছে, সেটি কাল সংবাদ সম্মেলনে বোঝালেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক, ‘এই অঘটন প্রমাণ করে ক্রিকেট একটা নির্দিষ্ট দিনের খেলা। এটা সবার জন্যই একটা শিক্ষা। ভালো ক্রিকেট যারাই খেলবে, জয় তাদেরই। কাজেই আপনি কোনো দলের বিপক্ষেই জয়টাকে প্রাপ্য বলে ধরে নিতে পারেন না।’
আপাতদৃষ্টিতে হয়তো ইংল্যান্ডকে লক্ষ্য করেই কথাটা বলেছেন স্যামি। কিন্তু পরোক্ষে আঙুলটা কি বাংলাদেশের দিকে তুললেন না? আজ যে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন অনেকেই। তবে এই ফেবারিট তত্ত্বে একমত নন স্যামি। ফেবারিট তত্ত্বটা মাঠের বাইরেই আছড়ে ফেললেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক।
তবে বাংলাদেশের কন্ডিশনে বাংলাদেশকে কঠিন প্রতিপক্ষ মানতে দ্বিধা নেই তাঁর। সর্বশেষ সিরিজে বাংলাদেশের কাছে হোয়াইটওয়াশ হওয়ার দুঃস্মৃতি মনে করিয়ে দেওয়ার পর গলার স্বরটা যথাসম্ভব নিচুই রইল তাঁর, ‘আমরা বাংলাদেশের দুটি ম্যাচই দেখেছি। অবশ্যই তারা লড়াকু দল। বাংলাদেশ র্যাঙ্কিংয়ে আমাদের চেয়ে এগিয়ে আছে, আমাদের অবশ্যই তাদের সিরিয়াসলি নিতে হবে।’
কিন্তু বাংলাদেশের স্পিন আক্রমণ! ওটা সামলাবে কীভাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ? স্যামিকে এবার নড়েচড়ে বসতে হলো, ‘অবশ্যই তারা নির্ভর করবে স্পিনের ওপর। ব্যাটিংয়েও দলটি আত্মবিশ্বাসী। তবে যেভাবে খেলা দরকার, সেভাবেই আমরা খেলব। স্পিন হোক আর পেস, আমাদের সিরিয়াসলি নিতে হবে।’
প্রসঙ্গ পাল্টায়। স্যামির চোখেমুখে হাসির রেখা ফুটে ওঠে। গত ম্যাচে হল্যান্ডকে ২১৫ রানে হারিয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্রাভো না থেকেও দলের জন্য প্রেরণা হয়ে আছেন। সেই প্রেরণা, গত ম্যাচের পারফরম্যান্স, সব মিলিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক তাকাচ্ছেন সামনে, ‘হল্যান্ড ম্যাচটা আমাদের আত্মবিশ্বাসী করে তুলেছে।’
স্যামির হাতে ক্রিস গেইলের মতো একজন বিধ্বংসী ব্যাটসম্যান আছেন। গেইলের কাছে তাঁর প্রত্যাশাও অনেক, ‘তার ওপর আমার পুরো আস্থা আছে। সে উইকেটে থাকলে যেকোনো কিছুই সম্ভব। শেষ ম্যাচে সে দায়িত্বশীল ইনিংস খেলেছে।’ প্রশংসা করেছেন আগের ম্যাচে হ্যাটট্রিক করা পেসার কেমার রোচেরও।
উইকেট নিয়ে কোনো চিন্তা? স্যামির উত্তর, ‘না’, কেননা উইকেটকে তাঁর ‘ভালোই মনে হয়েছে’।
বার্তা তো অবশ্যই। ড্যারেন স্যামিও তা-ই মনে করেন। এটা যে তাঁকে উজ্জীবিত করেছে, সেটি কাল সংবাদ সম্মেলনে বোঝালেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক, ‘এই অঘটন প্রমাণ করে ক্রিকেট একটা নির্দিষ্ট দিনের খেলা। এটা সবার জন্যই একটা শিক্ষা। ভালো ক্রিকেট যারাই খেলবে, জয় তাদেরই। কাজেই আপনি কোনো দলের বিপক্ষেই জয়টাকে প্রাপ্য বলে ধরে নিতে পারেন না।’
আপাতদৃষ্টিতে হয়তো ইংল্যান্ডকে লক্ষ্য করেই কথাটা বলেছেন স্যামি। কিন্তু পরোক্ষে আঙুলটা কি বাংলাদেশের দিকে তুললেন না? আজ যে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন অনেকেই। তবে এই ফেবারিট তত্ত্বে একমত নন স্যামি। ফেবারিট তত্ত্বটা মাঠের বাইরেই আছড়ে ফেললেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক।
তবে বাংলাদেশের কন্ডিশনে বাংলাদেশকে কঠিন প্রতিপক্ষ মানতে দ্বিধা নেই তাঁর। সর্বশেষ সিরিজে বাংলাদেশের কাছে হোয়াইটওয়াশ হওয়ার দুঃস্মৃতি মনে করিয়ে দেওয়ার পর গলার স্বরটা যথাসম্ভব নিচুই রইল তাঁর, ‘আমরা বাংলাদেশের দুটি ম্যাচই দেখেছি। অবশ্যই তারা লড়াকু দল। বাংলাদেশ র্যাঙ্কিংয়ে আমাদের চেয়ে এগিয়ে আছে, আমাদের অবশ্যই তাদের সিরিয়াসলি নিতে হবে।’
কিন্তু বাংলাদেশের স্পিন আক্রমণ! ওটা সামলাবে কীভাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ? স্যামিকে এবার নড়েচড়ে বসতে হলো, ‘অবশ্যই তারা নির্ভর করবে স্পিনের ওপর। ব্যাটিংয়েও দলটি আত্মবিশ্বাসী। তবে যেভাবে খেলা দরকার, সেভাবেই আমরা খেলব। স্পিন হোক আর পেস, আমাদের সিরিয়াসলি নিতে হবে।’
প্রসঙ্গ পাল্টায়। স্যামির চোখেমুখে হাসির রেখা ফুটে ওঠে। গত ম্যাচে হল্যান্ডকে ২১৫ রানে হারিয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ব্রাভো না থেকেও দলের জন্য প্রেরণা হয়ে আছেন। সেই প্রেরণা, গত ম্যাচের পারফরম্যান্স, সব মিলিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক তাকাচ্ছেন সামনে, ‘হল্যান্ড ম্যাচটা আমাদের আত্মবিশ্বাসী করে তুলেছে।’
স্যামির হাতে ক্রিস গেইলের মতো একজন বিধ্বংসী ব্যাটসম্যান আছেন। গেইলের কাছে তাঁর প্রত্যাশাও অনেক, ‘তার ওপর আমার পুরো আস্থা আছে। সে উইকেটে থাকলে যেকোনো কিছুই সম্ভব। শেষ ম্যাচে সে দায়িত্বশীল ইনিংস খেলেছে।’ প্রশংসা করেছেন আগের ম্যাচে হ্যাটট্রিক করা পেসার কেমার রোচেরও।
উইকেট নিয়ে কোনো চিন্তা? স্যামির উত্তর, ‘না’, কেননা উইকেটকে তাঁর ‘ভালোই মনে হয়েছে’।
No comments