জিম্বাবুয়ের অনুপ্রেরণা আয়ারল্যান্ড
সদ্যই কথাবার্তা উঠছিল সহযোগী দেশগুলোকে ছাড়াই বিশ্বকাপের পরবর্তী আসর আয়োজনের। আইসিসির এই সিদ্ধান্ত নিয়ে চলছিল নানামুখী বিতর্ক। এর মধ্যেই হটফেভারিট ইংল্যান্ডকে অবিশ্বাস্যভাবে হারিয়ে বিতর্কটাতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে আয়ারল্যান্ড। ছোট দলগুলোও যে বিশ্বকাপে উত্তাপ-উত্তেজনা ছড়াতে পারে, সেটা আইরিশরা বেশ ভালো মতোই প্রমাণ করেছে। শুধু তা-ই না, তারা চরমভাবে অনুপ্রাণিত করেছে বিশ্বকাপের ‘চুনোপুঁটিদের’। তার প্রমাণও পাওয়া গেল গতকালের পাকিস্তান-কানাডা ম্যাচে।
যে কানাডা প্রথম দুই ম্যাচে বিশাল ব্যবধানের হার নিয়ে মাঠ ছেড়েছিল, তাদের বিপক্ষে জয় পেতেও রীতিমতো ঘাম ঝরাতে হয়েছে পাকিস্তানকে। অধিনায়ক শহীদ আফ্রিদি বল হাতে জ্বলে না উঠলে হয়তো আরও একটা স্মরণীয় অঘটনের সাক্ষী হতো এবারের বিশ্বকাপ। শুধু কানাডা বা হল্যান্ডই না, আয়ারল্যান্ড বীরত্বে উজ্জীবিত হয়েছে টেস্ট খেলুড়ে জিম্বাবুয়েও। আজ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে তারাও শক্তি নিচ্ছে আয়ারল্যান্ডের কাছ থেকে।
জিম্বাবুয়ে, নিউজিল্যান্ডকে হারালে সেটা অঘটন বলে গণ্য হবে কি না, তা নিয়ে দ্বিমত থাকতে পারে। তবে এটা সত্যি যে হিথ স্ট্রিক, অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার, গ্রান্ড ফ্লাওয়ার আমলের সেই লড়াকু জিম্বাবুয়ে এখন অনেকটাই ঝিমিয়ে গেছে। দলে উল্লেখযোগ্য কোনো তারকা ক্রিকেটারও এখন আর নেই। বড় দলগুলোর বিপক্ষে জয় পেতে এখন জিম্বাবুয়ের দরকার অতি-অসাধারণ কোনো পারফরমেন্স। আর সে জন্য কেভিন ও ব্রায়েন, জন মুনিদের বীরোচিত কীর্তিগুলো স্মরণ করেই আজ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নামার পরিকল্পনা করছে জিম্বাবুয়ে। অধিনায়ক এলটন চিগুম্বুরা বলেছেন, ‘ক্রিকেটে, খেলা পুরোপুরি শেষ না হওয়া পর্যন্ত আসলে কিছুই বলা যায় না। শক্তিশালী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে আইরিশ খেলোয়াড়দের দুর্দান্ত লড়াইটা দেখে আমাদের খুবই ভালো লেগেছে। তাদের কাছ থেকে আমরা শিখেছি, কখনোই হাল ছাড়া যাবে না।’
আয়ারল্যান্ডের পারফরমেন্স দাগ কেটেছে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটারদের মনেও। এমনিতেও হয়তো জিম্বাবুয়েকে খুব হেলাফেলা করত না কিউইরা। কিন্তু এখন তারা আরও গুরুত্ব দিয়েই দেখছে জিম্বাবুয়েকে। কিউই সহ-অধিনায়ক রস টেলর টাইমস অব ইন্ডিয়াকে বলেছেন, ‘গত রাতে, আমরা আয়ারল্যান্ডের দুর্দান্ত পারফরমেন্স দেখেছি। তারা যেকোনো বড় দলের বিপক্ষে অঘটন ঘটাতে পারে। আমি জিম্বাবুয়েকে মোটেই দুর্বল দল হিসেবে দেখি না। তাদেরকে হালকাভাবে নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’
যে কানাডা প্রথম দুই ম্যাচে বিশাল ব্যবধানের হার নিয়ে মাঠ ছেড়েছিল, তাদের বিপক্ষে জয় পেতেও রীতিমতো ঘাম ঝরাতে হয়েছে পাকিস্তানকে। অধিনায়ক শহীদ আফ্রিদি বল হাতে জ্বলে না উঠলে হয়তো আরও একটা স্মরণীয় অঘটনের সাক্ষী হতো এবারের বিশ্বকাপ। শুধু কানাডা বা হল্যান্ডই না, আয়ারল্যান্ড বীরত্বে উজ্জীবিত হয়েছে টেস্ট খেলুড়ে জিম্বাবুয়েও। আজ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে তারাও শক্তি নিচ্ছে আয়ারল্যান্ডের কাছ থেকে।
জিম্বাবুয়ে, নিউজিল্যান্ডকে হারালে সেটা অঘটন বলে গণ্য হবে কি না, তা নিয়ে দ্বিমত থাকতে পারে। তবে এটা সত্যি যে হিথ স্ট্রিক, অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার, গ্রান্ড ফ্লাওয়ার আমলের সেই লড়াকু জিম্বাবুয়ে এখন অনেকটাই ঝিমিয়ে গেছে। দলে উল্লেখযোগ্য কোনো তারকা ক্রিকেটারও এখন আর নেই। বড় দলগুলোর বিপক্ষে জয় পেতে এখন জিম্বাবুয়ের দরকার অতি-অসাধারণ কোনো পারফরমেন্স। আর সে জন্য কেভিন ও ব্রায়েন, জন মুনিদের বীরোচিত কীর্তিগুলো স্মরণ করেই আজ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নামার পরিকল্পনা করছে জিম্বাবুয়ে। অধিনায়ক এলটন চিগুম্বুরা বলেছেন, ‘ক্রিকেটে, খেলা পুরোপুরি শেষ না হওয়া পর্যন্ত আসলে কিছুই বলা যায় না। শক্তিশালী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে আইরিশ খেলোয়াড়দের দুর্দান্ত লড়াইটা দেখে আমাদের খুবই ভালো লেগেছে। তাদের কাছ থেকে আমরা শিখেছি, কখনোই হাল ছাড়া যাবে না।’
আয়ারল্যান্ডের পারফরমেন্স দাগ কেটেছে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটারদের মনেও। এমনিতেও হয়তো জিম্বাবুয়েকে খুব হেলাফেলা করত না কিউইরা। কিন্তু এখন তারা আরও গুরুত্ব দিয়েই দেখছে জিম্বাবুয়েকে। কিউই সহ-অধিনায়ক রস টেলর টাইমস অব ইন্ডিয়াকে বলেছেন, ‘গত রাতে, আমরা আয়ারল্যান্ডের দুর্দান্ত পারফরমেন্স দেখেছি। তারা যেকোনো বড় দলের বিপক্ষে অঘটন ঘটাতে পারে। আমি জিম্বাবুয়েকে মোটেই দুর্বল দল হিসেবে দেখি না। তাদেরকে হালকাভাবে নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’
No comments