ব্রাভো আমার অনুপ্রেরণা: রোচ
কালই বিশ্বকাপ ইতিহাসের ষষ্ঠ হ্যাটট্রিকটি তুলে নিয়েছেন ক্যারিবীয় পেস সেনসেশন কেমার রোচ। দিল্লিতে কাল পরপর তিন বলে তিন ডাচ ব্যাটসম্যানকে আউট করে রোচ ঢুকে গেলেন বিশ্বকাপের এক অমর তালিকায়। এখন থেকে ক্রিকেট যত দিন বেঁচে থাকবে তত দিন রোচের নাম জ্বলজ্বল করবে চেতন শর্মা, সাকলাইন মুশতাক, চামিন্ডা ভাস, লাসিথ মালিঙ্গা ও ব্রেট লিদের মতো তারকাদের পাশে।
২০০৯ সালের জুলাইয়ে ক্রিকেটারদের এক অভাবনীয় বিদ্রোহে কেঁপে ওঠে গোটা ক্যারিবীয় ক্রিকেট। বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজ শুরু হওয়ার ঠিক আগ দিয়ে গেইল, সারোয়ান, ব্রাভো, চন্দরপলের মতো তারকারা নাম প্রত্যাহার করে নেন সিরিজ থেকে। বাংলাদেশের বিপক্ষে সম্পূর্ণ নতুন একটি দল নিয়ে ৮০ বছর পর নিজেদের মাটিতে টেস্ট ও ওয়ানডে দুটোতেই হোয়াইটওয়াশ হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সেই সিরিজে অজস্র মন্দের মধ্যেও নিজেকে পাদ-প্রদীপের আলোয় নিয়ে আসেন কেমার রোচ। বাংলাদেশের বিপক্ষে দুর্দান্ত বল করে নিজেকে একটু আলাদাভাবেই চেনান এই পেসার। এরপর থেকেই ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে নিয়মিত গতি ও সুইং দিয়ে ফাস্ট বোলিংয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্বর্ণযুগ মনে করিয়ে দেওয়া এই তরুণ পেসার।
কাল হল্যান্ডের বিপক্ষে বিশ্বকাপে নিজের দ্বিতীয় ম্যাচ খেলতে নেমেই ইতিহাসের বইয়ে ঢুকে গেলেন কেমার রোচ। এই অভাবনীয় কৃতিত্বে দারুণ উচ্ছ্বসিত এ তরুণ কিন্তু হল্যান্ডের বিপক্ষে নিজের হ্যাটট্রিকের জন্য সব কৃতিত্ব দিয়ে দিয়েছেন ডোয়াইন ব্রাভোকে। তাঁর ভাষায়, ম্যাচের দিন সকালে ব্রাভোর কয়েকটি উদ্দীপনামূলক কথাই তাঁকে তাতিয়ে দিয়েছিল।
‘ব্রাভো আমার বড় ভাইয়ের মতোই। ম্যাচের দিন সকালে তাঁর কয়েকটি কথা আমাকে দারুণ অনুপ্রাণিত করেছিল। সে বলেছিল, মাঠে গিয়ে কেবল নিজের ক্ষমতার প্রতি আস্থা রেখে পুরো ব্যাপারটিকে উপভোগের চেষ্টা করো, দেখবে, অনেক বড় কিছু করতে পারবে তুমি।’ বলছিলেন রোচ।
বিশ্বকাপে একটি হ্যাটট্রিকের মালিক হতে পেরে যারপরনাই আনন্দিত রোচ বলেছেন, ‘বিশ্বকাপের মতো আসরে আমি হ্যাটট্রিক করেছি, এ আনন্দ ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। আমি সত্যিই ব্যাপারটিতে গর্ব অনুভব করছি।’
৪ মার্চ নিজেদের পরের ম্যাচে ঢাকায় বাংলাদেশের মুখোমুখি হবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ২০০৯-এর জুলাইয়ে এ বাংলাদেশের বিপক্ষেই টেস্ট ও ওয়ানডেতে হোয়াইটওয়াশ হওয়া ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে এই ম্যাচটি একটি বিশ্বকাপ ম্যাচের চেয়েও বেশি কিছু। ঢাকায় অবশ্যই ক্যারিবীয়রা প্রমাণ করতে চাইবে, বাংলাদেশের চেয়ে তারা অনেক ভালো দল। এ মনোভাবটিই যেন ঝরে পড়েছে রোচের কণ্ঠে। তিনি বলেছেন, ‘হল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচটি আমাদের আত্মবিশ্বাসের মাত্রা অনেক ওপরে তুলে ধরেছে। বাংলাদেশে আমরা খেলতে যাব, ফুরফুরে মেজাজ নিয়েই। জানি, বাংলাদেশ নিজেদের মাঠে ভালো দল, ওদের হারানো কঠিন, তার পরও আমরা বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের চেয়ে আমরা অনেক এগিয়ে রয়েছি।’
২০০৯ সালের জুলাইয়ে ক্রিকেটারদের এক অভাবনীয় বিদ্রোহে কেঁপে ওঠে গোটা ক্যারিবীয় ক্রিকেট। বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজ শুরু হওয়ার ঠিক আগ দিয়ে গেইল, সারোয়ান, ব্রাভো, চন্দরপলের মতো তারকারা নাম প্রত্যাহার করে নেন সিরিজ থেকে। বাংলাদেশের বিপক্ষে সম্পূর্ণ নতুন একটি দল নিয়ে ৮০ বছর পর নিজেদের মাটিতে টেস্ট ও ওয়ানডে দুটোতেই হোয়াইটওয়াশ হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সেই সিরিজে অজস্র মন্দের মধ্যেও নিজেকে পাদ-প্রদীপের আলোয় নিয়ে আসেন কেমার রোচ। বাংলাদেশের বিপক্ষে দুর্দান্ত বল করে নিজেকে একটু আলাদাভাবেই চেনান এই পেসার। এরপর থেকেই ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে নিয়মিত গতি ও সুইং দিয়ে ফাস্ট বোলিংয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্বর্ণযুগ মনে করিয়ে দেওয়া এই তরুণ পেসার।
কাল হল্যান্ডের বিপক্ষে বিশ্বকাপে নিজের দ্বিতীয় ম্যাচ খেলতে নেমেই ইতিহাসের বইয়ে ঢুকে গেলেন কেমার রোচ। এই অভাবনীয় কৃতিত্বে দারুণ উচ্ছ্বসিত এ তরুণ কিন্তু হল্যান্ডের বিপক্ষে নিজের হ্যাটট্রিকের জন্য সব কৃতিত্ব দিয়ে দিয়েছেন ডোয়াইন ব্রাভোকে। তাঁর ভাষায়, ম্যাচের দিন সকালে ব্রাভোর কয়েকটি উদ্দীপনামূলক কথাই তাঁকে তাতিয়ে দিয়েছিল।
‘ব্রাভো আমার বড় ভাইয়ের মতোই। ম্যাচের দিন সকালে তাঁর কয়েকটি কথা আমাকে দারুণ অনুপ্রাণিত করেছিল। সে বলেছিল, মাঠে গিয়ে কেবল নিজের ক্ষমতার প্রতি আস্থা রেখে পুরো ব্যাপারটিকে উপভোগের চেষ্টা করো, দেখবে, অনেক বড় কিছু করতে পারবে তুমি।’ বলছিলেন রোচ।
বিশ্বকাপে একটি হ্যাটট্রিকের মালিক হতে পেরে যারপরনাই আনন্দিত রোচ বলেছেন, ‘বিশ্বকাপের মতো আসরে আমি হ্যাটট্রিক করেছি, এ আনন্দ ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। আমি সত্যিই ব্যাপারটিতে গর্ব অনুভব করছি।’
৪ মার্চ নিজেদের পরের ম্যাচে ঢাকায় বাংলাদেশের মুখোমুখি হবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ২০০৯-এর জুলাইয়ে এ বাংলাদেশের বিপক্ষেই টেস্ট ও ওয়ানডেতে হোয়াইটওয়াশ হওয়া ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে এই ম্যাচটি একটি বিশ্বকাপ ম্যাচের চেয়েও বেশি কিছু। ঢাকায় অবশ্যই ক্যারিবীয়রা প্রমাণ করতে চাইবে, বাংলাদেশের চেয়ে তারা অনেক ভালো দল। এ মনোভাবটিই যেন ঝরে পড়েছে রোচের কণ্ঠে। তিনি বলেছেন, ‘হল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচটি আমাদের আত্মবিশ্বাসের মাত্রা অনেক ওপরে তুলে ধরেছে। বাংলাদেশে আমরা খেলতে যাব, ফুরফুরে মেজাজ নিয়েই। জানি, বাংলাদেশ নিজেদের মাঠে ভালো দল, ওদের হারানো কঠিন, তার পরও আমরা বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের চেয়ে আমরা অনেক এগিয়ে রয়েছি।’
No comments