তিউনিসিয়ায় ঘানুচির পদত্যাগ নতুন প্রধানমন্ত্রী এসেবসি
তিউনিসিয়ায় নতুন করে শুরু হওয়া বিক্ষোভের মুখে গত রোববার সে দেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মাদ ঘানুচি পদত্যাগ করেছেন। প্রেসিডেন্ট ফুয়েদ মেবাজা সাবেক মন্ত্রী ও বর্ষীয়ান নেতা বেজি কাইদ এসেবসিকে নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ করেছেন।
সম্প্রতি গণ-অভ্যুত্থানে তিউনিসিয়ার প্রেসিডেন্ট জয়নুল আবেদিন বেন আলী ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর ফুয়েদ মেবাজা প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করেন। প্রধানমন্ত্রী ঘানুচি ছাড়াও বেন আলীর সরকারের কয়েকজন মন্ত্রী অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে থেকে যাওয়ায় নতুন করে বিক্ষোভ শুরু হয়। বিক্ষোভকারীরা ঘানুচি ও বেন আলীর অনুগত অন্য মন্ত্রীদের অপসারণ চেয়ে রাস্তায় নামেন। গত শনিবার রাজধানী তিউনিসের বুরগিবা এভিনিউয়ে নিরাপত্তাকর্মীদের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষ হয়। এ সময় কমপক্ষে পাঁচ বিক্ষোভকারী নিহত, বেশ কয়েকজন নিরাপত্তাকর্মীসহ বহু বিক্ষোভকারী আহত হয়।
পদত্যাগের আগে ঘানুচি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, তিনি প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিলেও জাতির প্রতি তাঁর যে দায়িত্ব রয়েছে, তা থেকে তিনি সরে যাবেন না। তিনি বলেন, তাঁর পদত্যাগ ‘তিউনিসিয়াবাসীর বিপ্লব ও সে দেশের ভবিষ্যতের জন্য’ সুফল বয়ে আনবে বলে তিনি মনে করেন।
ঘানুচি সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেওয়ার পর প্রেসিডেন্ট ফুয়েদ মেবাজা স্থানীয় গণমাধ্যমের কাছে এক বিবৃতি পাঠান। বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘আমি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বেজি কাইদ এসেবসির নাম প্রস্তাব করেছি এবং তিনি সে দায়িত্ব নিতে রাজি হয়েছেন।’ তিনি বেন আলীর পদত্যাগের পর প্রশাসনে সৃষ্ট অস্থিরতা সফলভাবে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য মোহাম্মাদ ঘানুচিকে ধন্যবাদ জানান।
৮৪ বছর বয়সী নবনিযুক্ত প্রধানমন্ত্রী কাইদ এসেবসি একজন উদারপন্থী নেতা হিসেবে পরিচিত। বেন আলীর আগে প্রেসিডেন্ট ছিলেন তিউনিসিয়ার স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতা হাবীব বুরগিবা। কাইদ এসেবসি তৎকালীন বুরগিবা সরকারের প্রথমে প্রতিরক্ষা ও পরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীকালে তিনি তিউনিসিয়ার পার্লামেন্টের স্পিকার হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
সম্প্রতি গণ-অভ্যুত্থানে তিউনিসিয়ার প্রেসিডেন্ট জয়নুল আবেদিন বেন আলী ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর ফুয়েদ মেবাজা প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করেন। প্রধানমন্ত্রী ঘানুচি ছাড়াও বেন আলীর সরকারের কয়েকজন মন্ত্রী অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে থেকে যাওয়ায় নতুন করে বিক্ষোভ শুরু হয়। বিক্ষোভকারীরা ঘানুচি ও বেন আলীর অনুগত অন্য মন্ত্রীদের অপসারণ চেয়ে রাস্তায় নামেন। গত শনিবার রাজধানী তিউনিসের বুরগিবা এভিনিউয়ে নিরাপত্তাকর্মীদের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষ হয়। এ সময় কমপক্ষে পাঁচ বিক্ষোভকারী নিহত, বেশ কয়েকজন নিরাপত্তাকর্মীসহ বহু বিক্ষোভকারী আহত হয়।
পদত্যাগের আগে ঘানুচি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, তিনি প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিলেও জাতির প্রতি তাঁর যে দায়িত্ব রয়েছে, তা থেকে তিনি সরে যাবেন না। তিনি বলেন, তাঁর পদত্যাগ ‘তিউনিসিয়াবাসীর বিপ্লব ও সে দেশের ভবিষ্যতের জন্য’ সুফল বয়ে আনবে বলে তিনি মনে করেন।
ঘানুচি সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেওয়ার পর প্রেসিডেন্ট ফুয়েদ মেবাজা স্থানীয় গণমাধ্যমের কাছে এক বিবৃতি পাঠান। বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘আমি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বেজি কাইদ এসেবসির নাম প্রস্তাব করেছি এবং তিনি সে দায়িত্ব নিতে রাজি হয়েছেন।’ তিনি বেন আলীর পদত্যাগের পর প্রশাসনে সৃষ্ট অস্থিরতা সফলভাবে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য মোহাম্মাদ ঘানুচিকে ধন্যবাদ জানান।
৮৪ বছর বয়সী নবনিযুক্ত প্রধানমন্ত্রী কাইদ এসেবসি একজন উদারপন্থী নেতা হিসেবে পরিচিত। বেন আলীর আগে প্রেসিডেন্ট ছিলেন তিউনিসিয়ার স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতা হাবীব বুরগিবা। কাইদ এসেবসি তৎকালীন বুরগিবা সরকারের প্রথমে প্রতিরক্ষা ও পরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীকালে তিনি তিউনিসিয়ার পার্লামেন্টের স্পিকার হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
No comments