সাকিব-ভক্ত ডকরেল
ইংল্যান্ডের হয়ে টেস্ট খেলার স্বপ্ন আপাতত শিকেয় তুলেছেন। এখন তাঁর সব মনোযোগ আয়ারল্যান্ডকে ঘিরে। ঘূর্ণিজাদু দিয়ে আজকের ইংল্যান্ড পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে না পারলে, নকআউট পর্বে যাওয়ার স্বপ্নই যে স্তিমিত হয়ে যাবে।
আইরিশ বাঁহাতি স্পিনার জর্জ ডকরেলের মস্তিষ্কজুড়ে এখন শুধুই অ্যান্ড্রু স্ট্রাউস, কেভিন পিটারসেনদের বধ করার পরিকল্পনা। ছক কষছেন, ঘূর্ণির মায়ায় ইংলিশদের কীভাবে নাস্তানাবুদ করে গ্যালারিতে আইরিশদের মুরগি-নাচনের উপলক্ষ এনে দেওয়া যায়!
টেস্ট খেলার গভীর স্বপ্নে বিভোর ডকরেল বলেন, ‘কে না টেস্ট খেলতে চায়? এটা বেশির ভাগ ক্রিকেটারেরই আকাঙ্ক্ষা। ইংল্যান্ডের হয়ে খেলার সুযোগ পেলে এই স্বপ্নপূরণ সম্ভব।’
পাঁচ দিনের ক্রিকেট নিয়ে অজস্র স্বপ্নের জাল বুনলেও ডকরেলের চিন্তা এখন একটাই, আয়ারল্যান্ডকে শেষ আটে তোলা, ‘আয়ারল্যান্ডের হয়ে কঠোর পরিশ্রম করছি। আমাদের লক্ষ্য কোয়ার্টার ফাইনাল।’ অপ্রত্যাশিত কিছু না ঘটলে সেরাদের আট দলে যেতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়েই পথ খোলা থাকবে, সেটা মানছেন ডকরেল নিজেও, ‘বুধবারের (আজ) ম্যাচে যে করেই হোক আমরা জয় চাই।’
নিজেদের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষে হারের দগদগে ক্ষত এখনো যন্ত্রণা দিচ্ছে, সেই যন্ত্রণা উপশম করতেই বললেন আয়ারল্যান্ডের ১৮ বছর বয়সী স্পিনার, ‘বাংলাদেশের বিপক্ষে পারফরম্যান্সে আমরা হতাশ। আমাদের এখন সব মনোযোগ ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ নিয়ে। এই ম্যাচ দিয়েই বিশ্বকাপে আমরা প্রথম জয় পেতে চাই।’
বাংলাদেশের অধিনায়ক ও স্পিনার সাকিব আল হাসানের সঙ্গে বন্ধুত্ব আছে ডকরেলের। গত বছর বাংলাদেশ যখন আয়ারল্যান্ড সফরে যায়, তখন সাকিবের কাছ থেকে তিনি টিপস নিয়েছেন এবং এটা তাঁর কাজে লেগেছে, ‘সাকিব একজন দুর্দান্ত ক্রিকেটার। গত বছর বেলফাস্টে ওর সঙ্গে কথা হয়। ও এমনই একজন স্পিনার যার কাছ থেকে অনেক শেখা যায়। ও আমাকে খুবই সাহায্য করেছে। আমার উন্নতির জায়গাগুলো ও ধরিয়ে দিয়েছে, এটা অসাধারণ।’
ইংল্যান্ডের হয়ে টেস্ট খেলার স্বপ্ন এখনো শেষ হয়ে যায়নি সমারসেটের এই খেলোয়াড়ের। আছেন ইংলিশ নির্বাচকদের ডাকের অপেক্ষায়। আইরিশ হয়েও ইংল্যান্ডের জার্সি গায়ে চাপানোর উদাহরণ তাঁর সামনে গড়েছেন এড জয়েস ও এউইন মরগান। জয়েস অবশ্য টেস্ট দলে ডাক না পেয়ে আবার ফিরে এসেছেন আয়ারল্যান্ডে, কিন্তু মরগান কলিংউডের ছেড়ে যাওয়া জায়গায় টেস্ট ক্যাপ পাওয়ার অপেক্ষায় দিন গুনছেন।
আইরিশ বাঁহাতি স্পিনার জর্জ ডকরেলের মস্তিষ্কজুড়ে এখন শুধুই অ্যান্ড্রু স্ট্রাউস, কেভিন পিটারসেনদের বধ করার পরিকল্পনা। ছক কষছেন, ঘূর্ণির মায়ায় ইংলিশদের কীভাবে নাস্তানাবুদ করে গ্যালারিতে আইরিশদের মুরগি-নাচনের উপলক্ষ এনে দেওয়া যায়!
টেস্ট খেলার গভীর স্বপ্নে বিভোর ডকরেল বলেন, ‘কে না টেস্ট খেলতে চায়? এটা বেশির ভাগ ক্রিকেটারেরই আকাঙ্ক্ষা। ইংল্যান্ডের হয়ে খেলার সুযোগ পেলে এই স্বপ্নপূরণ সম্ভব।’
পাঁচ দিনের ক্রিকেট নিয়ে অজস্র স্বপ্নের জাল বুনলেও ডকরেলের চিন্তা এখন একটাই, আয়ারল্যান্ডকে শেষ আটে তোলা, ‘আয়ারল্যান্ডের হয়ে কঠোর পরিশ্রম করছি। আমাদের লক্ষ্য কোয়ার্টার ফাইনাল।’ অপ্রত্যাশিত কিছু না ঘটলে সেরাদের আট দলে যেতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়েই পথ খোলা থাকবে, সেটা মানছেন ডকরেল নিজেও, ‘বুধবারের (আজ) ম্যাচে যে করেই হোক আমরা জয় চাই।’
নিজেদের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষে হারের দগদগে ক্ষত এখনো যন্ত্রণা দিচ্ছে, সেই যন্ত্রণা উপশম করতেই বললেন আয়ারল্যান্ডের ১৮ বছর বয়সী স্পিনার, ‘বাংলাদেশের বিপক্ষে পারফরম্যান্সে আমরা হতাশ। আমাদের এখন সব মনোযোগ ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ নিয়ে। এই ম্যাচ দিয়েই বিশ্বকাপে আমরা প্রথম জয় পেতে চাই।’
বাংলাদেশের অধিনায়ক ও স্পিনার সাকিব আল হাসানের সঙ্গে বন্ধুত্ব আছে ডকরেলের। গত বছর বাংলাদেশ যখন আয়ারল্যান্ড সফরে যায়, তখন সাকিবের কাছ থেকে তিনি টিপস নিয়েছেন এবং এটা তাঁর কাজে লেগেছে, ‘সাকিব একজন দুর্দান্ত ক্রিকেটার। গত বছর বেলফাস্টে ওর সঙ্গে কথা হয়। ও এমনই একজন স্পিনার যার কাছ থেকে অনেক শেখা যায়। ও আমাকে খুবই সাহায্য করেছে। আমার উন্নতির জায়গাগুলো ও ধরিয়ে দিয়েছে, এটা অসাধারণ।’
ইংল্যান্ডের হয়ে টেস্ট খেলার স্বপ্ন এখনো শেষ হয়ে যায়নি সমারসেটের এই খেলোয়াড়ের। আছেন ইংলিশ নির্বাচকদের ডাকের অপেক্ষায়। আইরিশ হয়েও ইংল্যান্ডের জার্সি গায়ে চাপানোর উদাহরণ তাঁর সামনে গড়েছেন এড জয়েস ও এউইন মরগান। জয়েস অবশ্য টেস্ট দলে ডাক না পেয়ে আবার ফিরে এসেছেন আয়ারল্যান্ডে, কিন্তু মরগান কলিংউডের ছেড়ে যাওয়া জায়গায় টেস্ট ক্যাপ পাওয়ার অপেক্ষায় দিন গুনছেন।
No comments