দক্ষিণ কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ সামরিক মহড়া শুরু
উত্তর কোরিয়ার সর্বাত্মক যুদ্ধের হুমকি সত্ত্বেও দক্ষিণ কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র গতকাল সোমবার কোরীয় উপদ্বীপে যৌথ সামরিক মহড়া শুরু করেছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার একজন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা ইয়োনহ্যাপ জানায়, ‘প্রকৃতিগতভাবে এই মহড়া প্রতিরক্ষামূলক। কিন্তু পিয়ংইয়ং এ মহড়াকে উত্তর কোরিয়ার কমিউনিস্ট শাসনের পরিবর্তনের লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রাসন পরিচালনার ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছে।’
এর আগে উত্তর কোরিয়ার সেনাবাহিনী হুঁশিয়ারি দিয়েছে, মহড়ার জবাবে পিয়ংইয়ং সর্বাত্মক হামলা চালাবে এবং এতে সিউল হবে ‘অগ্নিসাগর’। এ ছাড়া পিয়ংইয়ং অবিলম্বে দক্ষিণ কোরিয়ার ‘মনস্তাত্ত্বিক অপপ্রচার’ বন্ধ করার দাবিও জানায়।
পিয়ংইয়ংয়ের অভিযোগ, দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনী উত্তর কোরিয়ায় প্রচারপত্র ও ডিভিডি বিতরণ করছে। বেলুনে ভরে উত্তর কোরিয়াবিরোধী এসব প্রচারপত্র ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। শাসনতান্ত্রিক পরিবর্তনের জন্য উত্তর কোরিয়ার মানুষকে তারা এ উসকানি দিচ্ছে।
তবে দক্ষিণ কোরিয়ার জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ (জেসিএস) সমুদ্রে সামরিক সতর্কতা জারি করেছেন। এ ছাড়া সীমান্তে পিয়ংইয়ংয়ের যেকোনো সম্ভাব্য হামলা মোকাবিলা করারও নির্দেশ দিয়েছেন।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রায় দুই লাখ ও যুক্তরাষ্ট্রের ১২ হাজার ৮০০ সেনা বার্ষিক ওই মহড়ায় অংশ নিয়েছেন।
দক্ষিণ কোরিয়ার একজন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা ইয়োনহ্যাপ জানায়, ‘প্রকৃতিগতভাবে এই মহড়া প্রতিরক্ষামূলক। কিন্তু পিয়ংইয়ং এ মহড়াকে উত্তর কোরিয়ার কমিউনিস্ট শাসনের পরিবর্তনের লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রাসন পরিচালনার ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছে।’
এর আগে উত্তর কোরিয়ার সেনাবাহিনী হুঁশিয়ারি দিয়েছে, মহড়ার জবাবে পিয়ংইয়ং সর্বাত্মক হামলা চালাবে এবং এতে সিউল হবে ‘অগ্নিসাগর’। এ ছাড়া পিয়ংইয়ং অবিলম্বে দক্ষিণ কোরিয়ার ‘মনস্তাত্ত্বিক অপপ্রচার’ বন্ধ করার দাবিও জানায়।
পিয়ংইয়ংয়ের অভিযোগ, দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনী উত্তর কোরিয়ায় প্রচারপত্র ও ডিভিডি বিতরণ করছে। বেলুনে ভরে উত্তর কোরিয়াবিরোধী এসব প্রচারপত্র ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। শাসনতান্ত্রিক পরিবর্তনের জন্য উত্তর কোরিয়ার মানুষকে তারা এ উসকানি দিচ্ছে।
তবে দক্ষিণ কোরিয়ার জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ (জেসিএস) সমুদ্রে সামরিক সতর্কতা জারি করেছেন। এ ছাড়া সীমান্তে পিয়ংইয়ংয়ের যেকোনো সম্ভাব্য হামলা মোকাবিলা করারও নির্দেশ দিয়েছেন।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রায় দুই লাখ ও যুক্তরাষ্ট্রের ১২ হাজার ৮০০ সেনা বার্ষিক ওই মহড়ায় অংশ নিয়েছেন।
No comments