১৬টি দেশকে সরাসরি সহায়তা বন্ধ করে দিচ্ছে যুক্তরাজ্য
রাশিয়া, চীন ও ইরাকসহ ১৬টি দেশকে সরাসরি সহায়তা দেওয়া বন্ধ করে দিচ্ছে যুক্তরাজ্য। তবে সার্বিকভাবে ব্রিটিশ পার্লামেন্টের চলতি অধিবেশনে দেশটির আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বাজেট এক-তৃতীয়াংশ বাড়ানো হবে। সরকারি নথিপত্রের বরাত দিয়ে বিবিসি এ খবর দিয়েছে।
আন্তর্জাতিক উন্নয়নমন্ত্রী অ্যান্ড্রু মিচেল বলেছেন, ব্রিটিশ সহায়তা এখন থেকে ‘অনেক বেশি সংহত’ হবে। যুক্তরাজ্যের ৭৮০ কোটি পাউন্ড বৈদেশিক সহায়তা বাজেট পর্যালোচনা করে পার্লামেন্টে উত্থাপনের জন্য একটি খসড়া প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। এতে বলা হয়, বৈদেশিক আর্থিক সহায়তা দেওয়ার বিষয়টি ব্রিটেনের অর্থনীতি ও নিরাপত্তার জন্য ভালো।
খসড়া প্রতিবেদনে বিশেষত কিশোরী ও নারীদের জন্য সুফল দিতে পারে, এমন কর্মসূচিতে আর্থিক সহায়তা দান এবং এ ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে।
যুক্তরাজ্যের আর্থিক সহায়তা কর্মসূচি নিবদ্ধ থাকবে ২৭টি দেশে, যেখানে বিশ্বের তিন-চতুর্থাংশ মাতৃমৃত্যু ও ম্যালেরিয়া সংক্রমণের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে রয়েছে ঘানা ও আফগানিস্তান। ২০১৪ সালের মধ্যে দেশটির ৩০ শতাংশ অর্থসহায়তা যাবে যুদ্ধবিধ্বস্ত ও অস্থিতিশীল দেশগুলোতে।
যুক্তরাজ্য একটি বড় দাতা দেশ বলে সে দেশের সহায়তা নীতিতে রদবদলের তাৎপর্য অনেক।
এদিকে ভারতের প্রতি সহায়তা স্থগিত থাকবে বলে জানানো হয়েছে। যুক্তরাজ্যের গণমাধ্যমে একটি প্রচারণা চলছে যে ভারতের অর্থনীতি প্রতিবছর অন্তত ১০ শতাংশ হারে সমৃদ্ধ হচ্ছে। তাই এ দেশটির আর ব্রিটিশ সহায়তার প্রয়োজন নেই। তবে ভারতকে সহায়তা অব্যাহত রাখার পক্ষের যুক্তি হচ্ছে, বিশাল জনসংখ্যার দেশটির প্রায় ৫০ কোটি মানুষ এখনো ভয়াবহ দরিদ্র।
যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক উন্নয়নমন্ত্রী অ্যান্ড্রু মিচেল বিবিসির ‘পলিটিক্যাল শো’ অনুষ্ঠানে বলেন, ‘ঘটনা হচ্ছে, ২০১৫ সালের মধ্যে সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছাতে হলে সবচেয়ে দরিদ্র দেশগুলোতে আমাদের আর্থিক সহায়তা দিতে হবে।’
এর আগে গত শনিবারই জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) থেকে সহায়তা প্রত্যাহারে যুক্তরাজ্যের হুমকির কথা প্রকাশিত হয়। এফএও কৃষকদের বীজ ও উপকরণ সহায়তা জোগানোর মতো দীর্ঘমেয়াদি কাজ করে থাকে। যুক্তরাজ্য বলেছে, এফএও নিজেদের দক্ষতার উন্নতি করতে না পারলে তাদের বদলে ওই সাহায্য বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির (ডব্লিউএফপি) মতো কর্মসূচিতে দেওয়া হবে।
আন্তর্জাতিক উন্নয়নমন্ত্রী অ্যান্ড্রু মিচেল বলেছেন, ব্রিটিশ সহায়তা এখন থেকে ‘অনেক বেশি সংহত’ হবে। যুক্তরাজ্যের ৭৮০ কোটি পাউন্ড বৈদেশিক সহায়তা বাজেট পর্যালোচনা করে পার্লামেন্টে উত্থাপনের জন্য একটি খসড়া প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। এতে বলা হয়, বৈদেশিক আর্থিক সহায়তা দেওয়ার বিষয়টি ব্রিটেনের অর্থনীতি ও নিরাপত্তার জন্য ভালো।
খসড়া প্রতিবেদনে বিশেষত কিশোরী ও নারীদের জন্য সুফল দিতে পারে, এমন কর্মসূচিতে আর্থিক সহায়তা দান এবং এ ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে।
যুক্তরাজ্যের আর্থিক সহায়তা কর্মসূচি নিবদ্ধ থাকবে ২৭টি দেশে, যেখানে বিশ্বের তিন-চতুর্থাংশ মাতৃমৃত্যু ও ম্যালেরিয়া সংক্রমণের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে রয়েছে ঘানা ও আফগানিস্তান। ২০১৪ সালের মধ্যে দেশটির ৩০ শতাংশ অর্থসহায়তা যাবে যুদ্ধবিধ্বস্ত ও অস্থিতিশীল দেশগুলোতে।
যুক্তরাজ্য একটি বড় দাতা দেশ বলে সে দেশের সহায়তা নীতিতে রদবদলের তাৎপর্য অনেক।
এদিকে ভারতের প্রতি সহায়তা স্থগিত থাকবে বলে জানানো হয়েছে। যুক্তরাজ্যের গণমাধ্যমে একটি প্রচারণা চলছে যে ভারতের অর্থনীতি প্রতিবছর অন্তত ১০ শতাংশ হারে সমৃদ্ধ হচ্ছে। তাই এ দেশটির আর ব্রিটিশ সহায়তার প্রয়োজন নেই। তবে ভারতকে সহায়তা অব্যাহত রাখার পক্ষের যুক্তি হচ্ছে, বিশাল জনসংখ্যার দেশটির প্রায় ৫০ কোটি মানুষ এখনো ভয়াবহ দরিদ্র।
যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক উন্নয়নমন্ত্রী অ্যান্ড্রু মিচেল বিবিসির ‘পলিটিক্যাল শো’ অনুষ্ঠানে বলেন, ‘ঘটনা হচ্ছে, ২০১৫ সালের মধ্যে সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছাতে হলে সবচেয়ে দরিদ্র দেশগুলোতে আমাদের আর্থিক সহায়তা দিতে হবে।’
এর আগে গত শনিবারই জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) থেকে সহায়তা প্রত্যাহারে যুক্তরাজ্যের হুমকির কথা প্রকাশিত হয়। এফএও কৃষকদের বীজ ও উপকরণ সহায়তা জোগানোর মতো দীর্ঘমেয়াদি কাজ করে থাকে। যুক্তরাজ্য বলেছে, এফএও নিজেদের দক্ষতার উন্নতি করতে না পারলে তাদের বদলে ওই সাহায্য বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির (ডব্লিউএফপি) মতো কর্মসূচিতে দেওয়া হবে।
No comments