আইভরি কোস্টে জাতিসংঘের তদন্ত কর্মকর্তাদের ওপর গুলিবর্ষণ
আইভরি কোস্টে জাতিসংঘের তদন্ত কর্মকর্তাদের ওপর লরা বাগবোর অনুগত বাহিনী গুলি চালিয়েছে। দেশটির অস্ত্র আমদানির ওপর জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘনের অভিযোগ তদন্ত করার জন্য ওই বিশেষজ্ঞদের পাঠানো হয়। জাতিসংঘের একটি সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই সূত্র বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানায়, জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বেলারুশ বাগবোর বাহিনীর জন্য তিনটি যুদ্ধ-হেলিকপ্টার পাঠিয়েছে—এমন একটি অভিযোগ তদন্ত করার জন্য জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীর একজন কর্মকর্তা ও কয়েকজন তদন্ত বিশেষজ্ঞ আইভরি কোস্টের ইয়ামুসুকরো বিমানবন্দরে যান। তবে এ তদন্ত দলটিকে প্রত্যাহারে বাধ্য করতে বাগবোর অনুগত বাহিনী তাদের ওপর গুলি ছোড়ে। এ ঘটনায় কারও আহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি। তবে জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন নিষেধাজ্ঞা অমান্য করার বিষয়টি নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদে জরুরিভিত্তিতে বৈঠকে বসার দাবি জানিয়েছেন।
এদিকে বেলারুশ জাতিসংঘের ওই অভিযোগ ‘ভিত্তিহীন’ বলে আখ্যায়িত করেছে। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেছেন, ‘বেলারুশ কখনোই জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের ওই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করেনি এবং অস্ত্র রপ্তানি নিয়ন্ত্রণের জন্য একটি কার্যকর ব্যবস্থা অনুসরণ করে যাচ্ছে।’ জাতিসংঘ ২০০৪ সালে আইভরি কোস্টের ওপর ওই অস্ত্র-নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাও আইভরি কোস্টের সহিংসতা বৃদ্ধির ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন দূত সুসান রাইস হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
আইভরি কোস্টের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ী আলাসেন ওয়াতারা ও বাগবোর সমর্থকদের মধ্যে সহিংসতা বেড়েই চলছে। সহিংসতা থেকে বাঁচতে গত সোমবার কয়েক শ লোক আবিদজান থেকে পালিয়ে একটি ক্যাথলিক মিশনে আশ্রয় নিয়েছে বলে একজন যাজক জানান। এ ছাড়া দেশটির উত্তরাঞ্চলীয় শহর আবোবোর একটি মিশনে প্রায় এক হাজার ৮০০ লোক আশ্রয় নেয়। অপর একটি মিশনে আরও এক হাজারের মতো মানুষ আশ্রয় নিয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই সূত্র বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানায়, জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বেলারুশ বাগবোর বাহিনীর জন্য তিনটি যুদ্ধ-হেলিকপ্টার পাঠিয়েছে—এমন একটি অভিযোগ তদন্ত করার জন্য জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীর একজন কর্মকর্তা ও কয়েকজন তদন্ত বিশেষজ্ঞ আইভরি কোস্টের ইয়ামুসুকরো বিমানবন্দরে যান। তবে এ তদন্ত দলটিকে প্রত্যাহারে বাধ্য করতে বাগবোর অনুগত বাহিনী তাদের ওপর গুলি ছোড়ে। এ ঘটনায় কারও আহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি। তবে জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন নিষেধাজ্ঞা অমান্য করার বিষয়টি নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদে জরুরিভিত্তিতে বৈঠকে বসার দাবি জানিয়েছেন।
এদিকে বেলারুশ জাতিসংঘের ওই অভিযোগ ‘ভিত্তিহীন’ বলে আখ্যায়িত করেছে। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেছেন, ‘বেলারুশ কখনোই জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের ওই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করেনি এবং অস্ত্র রপ্তানি নিয়ন্ত্রণের জন্য একটি কার্যকর ব্যবস্থা অনুসরণ করে যাচ্ছে।’ জাতিসংঘ ২০০৪ সালে আইভরি কোস্টের ওপর ওই অস্ত্র-নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাও আইভরি কোস্টের সহিংসতা বৃদ্ধির ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন দূত সুসান রাইস হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
আইভরি কোস্টের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ী আলাসেন ওয়াতারা ও বাগবোর সমর্থকদের মধ্যে সহিংসতা বেড়েই চলছে। সহিংসতা থেকে বাঁচতে গত সোমবার কয়েক শ লোক আবিদজান থেকে পালিয়ে একটি ক্যাথলিক মিশনে আশ্রয় নিয়েছে বলে একজন যাজক জানান। এ ছাড়া দেশটির উত্তরাঞ্চলীয় শহর আবোবোর একটি মিশনে প্রায় এক হাজার ৮০০ লোক আশ্রয় নেয়। অপর একটি মিশনে আরও এক হাজারের মতো মানুষ আশ্রয় নিয়েছে।
No comments