সদস্য মার্জিন আগের অবস্থায় বহাল রাখার দাবি ডিএসইর
দুই স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্য ব্রোকারেজ হাউসের প্রতিদিনের লেনদেনের ওপর নিরাপত্তা জামানতের হার (মেম্বারস মার্জিন) আগের অবস্থায় বহাল রাখার দাবি জানিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। নিরাপত্তা জামানতের হার পরিবর্তনের এসইসির সিদ্ধান্তের ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক মতামত জানানোর সময় আজ সোমবার ডিএসইর পক্ষ থেকে এই দাবি জানানো হয়।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) গত বৃহস্পতিবার সদস্য মার্জিন আইনে সংশোধনী আনে। নতুন নিয়ম অনুযায়ী কোনো ব্রোকারেজ হাউসকে পাঁচ কোটি টাকার লেনদেনে সদস্য মার্জিন দিতে হয় না। তবে লেনদেন পাঁচ কোটি টাকার ওপরে এক কোটি অর্থাত্ মোট ছয় কোটি টাকা হলে ব্রোকারেজ হাউসকে অতিরিক্ত লেনদেনের ৪০ শতাংশ, অতিরিক্ত দুই কোটি টাকা লেনদেন হলে ৬০ শতাংশ, লেনদেন অতিরিক্ত দুই থেকে চার কোটি টাকার মধ্যে হলে ৮০ শতাংশ এবং অতিরিক্ত লেনদেন চার কোটি টাকার ওপরে হলে ১০০ শতাংশ স্টক এক্সচেঞ্জে জমা দিতে হবে। একই সঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিক নিশ্চয়তা বা কর্পোরেট গ্যারান্টি থাকলেও ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে এই টাকার অন্তত ৫০ শতাংশ নগদ জমা দিতে হবে। আগে এই হার ছিল যথাক্রমে ২০, ৩০, ৫০ ও ১০০ শতাংশ। এ ছাড়া কোনো ব্যাংক প্রাতিষ্ঠানিক নিশ্চয়তা বা কর্পোরেট গ্যারান্টি দিলে ব্রোকারেজ হাউসকে নগদ টাকা দিতে হতো না।
এসইসির নতুন এ আইন গতকাল রোববার থেকে কার্যকর হওয়ার কথা থাকলেও আগামী ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত সদস্য মার্জিন কার্যকরের সময়সীমা বাড়ানো হয়।
এ ব্যাপারে ডিএসইর প্রেসিডেন্ট শাকিল রিজভী প্রথম আলোকে বলেন, আগের সদস্য মার্জিনে যেহেতু কোনো প্রকার সমস্যা হচ্ছে না, তাই সদস্য মার্জিন আগের অবস্থায় বহাল রাখার ব্যাপারে আমরা এসইসিকে আনুষ্ঠানিকভাবে মতামত জানিয়েছি। আর নতুন আইন কার্যকর হলে দেখা যাবে ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে নগদ অর্থ সমস্যার কারণে এক ঘণ্টা লেনদেন করে লেনদেন বন্ধ রাখতে হচ্ছে।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) গত বৃহস্পতিবার সদস্য মার্জিন আইনে সংশোধনী আনে। নতুন নিয়ম অনুযায়ী কোনো ব্রোকারেজ হাউসকে পাঁচ কোটি টাকার লেনদেনে সদস্য মার্জিন দিতে হয় না। তবে লেনদেন পাঁচ কোটি টাকার ওপরে এক কোটি অর্থাত্ মোট ছয় কোটি টাকা হলে ব্রোকারেজ হাউসকে অতিরিক্ত লেনদেনের ৪০ শতাংশ, অতিরিক্ত দুই কোটি টাকা লেনদেন হলে ৬০ শতাংশ, লেনদেন অতিরিক্ত দুই থেকে চার কোটি টাকার মধ্যে হলে ৮০ শতাংশ এবং অতিরিক্ত লেনদেন চার কোটি টাকার ওপরে হলে ১০০ শতাংশ স্টক এক্সচেঞ্জে জমা দিতে হবে। একই সঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিক নিশ্চয়তা বা কর্পোরেট গ্যারান্টি থাকলেও ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে এই টাকার অন্তত ৫০ শতাংশ নগদ জমা দিতে হবে। আগে এই হার ছিল যথাক্রমে ২০, ৩০, ৫০ ও ১০০ শতাংশ। এ ছাড়া কোনো ব্যাংক প্রাতিষ্ঠানিক নিশ্চয়তা বা কর্পোরেট গ্যারান্টি দিলে ব্রোকারেজ হাউসকে নগদ টাকা দিতে হতো না।
এসইসির নতুন এ আইন গতকাল রোববার থেকে কার্যকর হওয়ার কথা থাকলেও আগামী ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত সদস্য মার্জিন কার্যকরের সময়সীমা বাড়ানো হয়।
এ ব্যাপারে ডিএসইর প্রেসিডেন্ট শাকিল রিজভী প্রথম আলোকে বলেন, আগের সদস্য মার্জিনে যেহেতু কোনো প্রকার সমস্যা হচ্ছে না, তাই সদস্য মার্জিন আগের অবস্থায় বহাল রাখার ব্যাপারে আমরা এসইসিকে আনুষ্ঠানিকভাবে মতামত জানিয়েছি। আর নতুন আইন কার্যকর হলে দেখা যাবে ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে নগদ অর্থ সমস্যার কারণে এক ঘণ্টা লেনদেন করে লেনদেন বন্ধ রাখতে হচ্ছে।
No comments