যৌথ বাহিনীর অভিযানে রিওর মাদক কারবারিরা কোণঠাসা
ব্রাজিলের নিরাপত্তা বাহিনী রিও ডি জেনিরো নগরে মাদক চোরাকারবারিদের কোণঠাসা করে ফেলেছে। নগরের একটি বস্তি এলাকায় আশ্রয় নেওয়া ৫০০ থেকে ৬০০ চোরাকারবারিকে ধরতে গতকাল রোববার নিরাপত্তা বাহিনী পুরো এলাকা ঘিরে সাঁড়াশি অভিযান শুরু করে। সর্বশেষ সংবাদ অনুযায়ী অপরাধীরা আত্মসমর্পণ করতে অস্বীকার করায় পুলিশ, সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর যৌথ অভিযান চলছিল।
কর্মকর্তারা জানান, মাদক চোরাকারবারিদের ধরতে প্রায় সাড়ে ১৭ হাজার পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল। তাদের সঙ্গে পুলিশের কয়েক দফা সংঘর্ষে গত শনিবার পর্যন্ত কমপক্ষে ৩৫ জন নিহত হয়। অভিযানের মাত্রা বাড়িয়ে দেওয়ায় চোরাকারবারিরা ফ্যাভেলা ডা গ্রোটা নামের একটি বস্তিতে আশ্রয় নিলে পুলিশ তাদের ঘিরে ফেলে। কমপ্লেক্স ডি আলেমাও নামের একটি বিশাল এলাকায় গড়ে ওঠা অনেকগুলো বস্তির মধ্যে ফ্যাভেলা ডা গ্রোটা অন্যতম। কর্মকর্তারা বলেছেন, তাঁরা পুরো বস্তি ঘিরে ফেলেছেন। পুলিশকে সহায়তা করতে বিমান, নৌ ও এলিট ফোর্সের সদস্যরা অংশ নিয়েছেন। দুই হাজার ৬০০ নিরাপত্তাকর্মী এ অভিযানে অংশ নেন। অভিযান চলাকালে প্রচুর গুলিবিনিময় হয়।
পরিস্থিতি সামাল দিতে প্রতিরক্ষামন্ত্রী নেলসন জোবিম ১০টি সামরিক সাঁজোয়া যান, বিমানবাহিনীর দুটি হেলিকপ্টার ও অতিরিক্ত ৮০০ সেনা মোতায়েন করার নির্দেশ দিয়েছেন।
পুরো মাদকবিরোধী অভিযানে অংশ নিয়েছেন পুলিশ বিভাগের সাড়ে ১৭ হাজার সদস্য। তবে এ মুহূর্তে ডি আলেমাও কমপ্লেক্সের অভিযানকেই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অভিযান হিসেবে দেখা হচ্ছে। এ কমপ্লেক্সে প্রায় ৪০ হাজার লোকের বসবাস। মাদকচক্রের দাপটে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরাও এখানে ঢুকতে পারতেন না।
কর্মকর্তারা জানান, মাদক চোরাকারবারিদের ধরতে প্রায় সাড়ে ১৭ হাজার পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল। তাদের সঙ্গে পুলিশের কয়েক দফা সংঘর্ষে গত শনিবার পর্যন্ত কমপক্ষে ৩৫ জন নিহত হয়। অভিযানের মাত্রা বাড়িয়ে দেওয়ায় চোরাকারবারিরা ফ্যাভেলা ডা গ্রোটা নামের একটি বস্তিতে আশ্রয় নিলে পুলিশ তাদের ঘিরে ফেলে। কমপ্লেক্স ডি আলেমাও নামের একটি বিশাল এলাকায় গড়ে ওঠা অনেকগুলো বস্তির মধ্যে ফ্যাভেলা ডা গ্রোটা অন্যতম। কর্মকর্তারা বলেছেন, তাঁরা পুরো বস্তি ঘিরে ফেলেছেন। পুলিশকে সহায়তা করতে বিমান, নৌ ও এলিট ফোর্সের সদস্যরা অংশ নিয়েছেন। দুই হাজার ৬০০ নিরাপত্তাকর্মী এ অভিযানে অংশ নেন। অভিযান চলাকালে প্রচুর গুলিবিনিময় হয়।
পরিস্থিতি সামাল দিতে প্রতিরক্ষামন্ত্রী নেলসন জোবিম ১০টি সামরিক সাঁজোয়া যান, বিমানবাহিনীর দুটি হেলিকপ্টার ও অতিরিক্ত ৮০০ সেনা মোতায়েন করার নির্দেশ দিয়েছেন।
পুরো মাদকবিরোধী অভিযানে অংশ নিয়েছেন পুলিশ বিভাগের সাড়ে ১৭ হাজার সদস্য। তবে এ মুহূর্তে ডি আলেমাও কমপ্লেক্সের অভিযানকেই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অভিযান হিসেবে দেখা হচ্ছে। এ কমপ্লেক্সে প্রায় ৪০ হাজার লোকের বসবাস। মাদকচক্রের দাপটে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরাও এখানে ঢুকতে পারতেন না।
No comments