এ বছর বিশ্বের ১০০ কোটি মানুষ ক্ষুধাপীড়িত হয়েছে
দারিদ্র্য, সংঘর্ষ ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে এ বছর বিশ্বের প্রায় ১০০ কোটি মানুষ ক্ষুধাপীড়িত হয়েছে। এর মধ্যে এশিয়া ও আফ্রিকার অনেক শিশু রয়েছে। গতকাল সোমবার প্রকাশিত গ্লোবাল হাঙ্গার ইনডেক্স প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ইন্টারন্যাশনাল ফুড পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট (আইএফপিআরআই) প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে।
প্রতিবেদনে ১২২টি দেশের ক্ষুধাপীড়িত মানুষের দুর্ভোগের কথা তুলে ধরা হয়েছে। এর মধ্যে ২৫টি দেশের পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। আফ্রিকার চারটি দেশের পরিস্থিতি চরম উদ্বেগজনক। এর মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা কঙ্গো প্রজাতন্ত্রে। পরিস্থিতির বিচার করা হয় ১০০ নম্বরের ভিত্তিতে। এ ক্ষেত্রে যে দেশে ক্ষুধার্ত মানুষ নেই, সে দেশের নম্বর শূন্য। যে দেশে সব মানুষই ক্ষুধার্ত, সে দেশ পূর্ণ নম্বর পাওয়ার যোগ্য বলে ধরা হয়।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, যেসব দেশ ২০ নম্বরের বেশি পেয়েছে, সেসব দেশের পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। যেসব দেশ ৩০ নম্বরের বেশি পেয়েছে, সেসব দেশের পরিস্থিতি চরম উদ্বেগজনক।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা গবেষকদের তথ্য অনুযায়ী কঙ্গোর নম্বর ৪০। সে দেশের তিন-চতুর্থাংশ মানুষ অপুষ্টির শিকার। এখানে শিশুমৃত্যুর হারও অনেক বেশি। কঙ্গোর ক্ষুধাপীড়িত পরিস্থিতির করুণ চিত্র নিরূপণে তিনটি বিষয় খতিয়ে দেখা হয়েছে। এগুলো হচ্ছে অপুষ্টি, শিশুর ওজনস্বল্পতা ও শিশুমৃত্যুর হার। নব্বইয়ের দশকের শেষ সময় থেকে চলমান দীর্ঘস্থায়ী গৃহযুদ্ধ অর্থনীতিতে ধস নামিয়েছে। এতে অনেক মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়েছে খাদ্যপরিস্থিতি।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, কঙ্গোয় খাদ্য উৎপাদনের মাত্রা কমে যাওয়ায় খাবারের সরবরাহ ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে। অতি দুর্বল অবকাঠামোর জন্য প্রত্যন্ত এলাকাগুলো আরও বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
কঙ্গোর পাশাপাশি অবস্থানকারী অন্য তিনটি দেশ হচ্ছে বুরুন্ডি, ইরিত্রিয়া ও সাদ। তিনটি দেশেই অনেক দিন ধরে সংঘর্ষ চলছে। হাইতি ও ইয়েমেনসহ ২৫টি দেশে ক্ষুধাপরিস্থিতি উদ্বেগজনক পর্যায়ে রয়েছে। আফ্রিকার সাব-সাহারা ও এশিয়ায় রয়েছে এসব দেশ। বাকি দেশগুলো হচ্ছে নেপাল, তানজানিয়া, কম্বোডিয়া, সুদান, জাম্বিয়া, বুরকিনা ফাসো, টোগো, গিনি-বিসাউ, রুয়ান্ডা, জিবুতি, মোজাম্বিক, ভারত, বাংলাদেশ, লাইবেরিয়া, জাম্বিয়া, তিমুর-লেসতি, নাইজার, অ্যাঙ্গোলা, মাদাগাস্কার, কমোরস, সিয়েরা লিওন, সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক ও ইথিওপিয়া।
প্রতিবেদনে ১২২টি দেশের ক্ষুধাপীড়িত মানুষের দুর্ভোগের কথা তুলে ধরা হয়েছে। এর মধ্যে ২৫টি দেশের পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। আফ্রিকার চারটি দেশের পরিস্থিতি চরম উদ্বেগজনক। এর মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা কঙ্গো প্রজাতন্ত্রে। পরিস্থিতির বিচার করা হয় ১০০ নম্বরের ভিত্তিতে। এ ক্ষেত্রে যে দেশে ক্ষুধার্ত মানুষ নেই, সে দেশের নম্বর শূন্য। যে দেশে সব মানুষই ক্ষুধার্ত, সে দেশ পূর্ণ নম্বর পাওয়ার যোগ্য বলে ধরা হয়।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, যেসব দেশ ২০ নম্বরের বেশি পেয়েছে, সেসব দেশের পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। যেসব দেশ ৩০ নম্বরের বেশি পেয়েছে, সেসব দেশের পরিস্থিতি চরম উদ্বেগজনক।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা গবেষকদের তথ্য অনুযায়ী কঙ্গোর নম্বর ৪০। সে দেশের তিন-চতুর্থাংশ মানুষ অপুষ্টির শিকার। এখানে শিশুমৃত্যুর হারও অনেক বেশি। কঙ্গোর ক্ষুধাপীড়িত পরিস্থিতির করুণ চিত্র নিরূপণে তিনটি বিষয় খতিয়ে দেখা হয়েছে। এগুলো হচ্ছে অপুষ্টি, শিশুর ওজনস্বল্পতা ও শিশুমৃত্যুর হার। নব্বইয়ের দশকের শেষ সময় থেকে চলমান দীর্ঘস্থায়ী গৃহযুদ্ধ অর্থনীতিতে ধস নামিয়েছে। এতে অনেক মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়েছে খাদ্যপরিস্থিতি।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, কঙ্গোয় খাদ্য উৎপাদনের মাত্রা কমে যাওয়ায় খাবারের সরবরাহ ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে। অতি দুর্বল অবকাঠামোর জন্য প্রত্যন্ত এলাকাগুলো আরও বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
কঙ্গোর পাশাপাশি অবস্থানকারী অন্য তিনটি দেশ হচ্ছে বুরুন্ডি, ইরিত্রিয়া ও সাদ। তিনটি দেশেই অনেক দিন ধরে সংঘর্ষ চলছে। হাইতি ও ইয়েমেনসহ ২৫টি দেশে ক্ষুধাপরিস্থিতি উদ্বেগজনক পর্যায়ে রয়েছে। আফ্রিকার সাব-সাহারা ও এশিয়ায় রয়েছে এসব দেশ। বাকি দেশগুলো হচ্ছে নেপাল, তানজানিয়া, কম্বোডিয়া, সুদান, জাম্বিয়া, বুরকিনা ফাসো, টোগো, গিনি-বিসাউ, রুয়ান্ডা, জিবুতি, মোজাম্বিক, ভারত, বাংলাদেশ, লাইবেরিয়া, জাম্বিয়া, তিমুর-লেসতি, নাইজার, অ্যাঙ্গোলা, মাদাগাস্কার, কমোরস, সিয়েরা লিওন, সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক ও ইথিওপিয়া।
No comments