জয় উপহার পায় বার্সা!
ইংলিশ মিডিয়াকে কাবু করতে তাঁর সময় লেগেছিল মাত্র এক দিন। যে তিন বছর ইংল্যান্ডের ক্লাব ফুটবলে ছিলেন, বাক্যবাণে বিঁধেছেন সবাইকে। অ্যালেক্স ফার্গুসন, রাফা বেনিতেজ, আর্সেন ওয়েঙ্গারদের সঙ্গে জমত বেশ। এরপর ইতালিয়ান ফুটবলেও সোচ্চার ছিল তাঁর কণ্ঠ। লিগ আয়োজক থেকে শুরু করে নিজ ক্লাব ইন্টার মিলানও রেহাই পায়নি সমালোচনার কশাঘাত থেকে। রিয়াল মাদ্রিদে সেদিক দিয়ে খুব একটা মজা হোসে মরিনহো পাচ্ছেন না!
পাবেন কী করে, তাঁর সঙ্গে কথা দিয়ে পাল্লা দেয় এমন কাউকে যে খুঁজেও পাওয়া যাচ্ছে না। অবশ্য তাতে তিনি হাত গুটিয়ে বসে নেই। স্পেনে পা রাখার পর থেকেই এক নম্বর শত্রু বার্সেলোনার দিকে তোপ দাগিয়ে চলেছেন। মরিনহোর নতুন মন্তব্য, লা লিগার বাকি ১৮টি দল নাকি বার্সাকে জয় উপহার দেয়!
পরাজয় নিশ্চিত ধরে নিয়ে বার্সার বিপক্ষে জয়ের চেষ্টা দলগুলো করে না বলেই মন্তব্য করেছেন মরিনহো, ‘দলগুলো যদি বার্সাকে এভাবে ম্যাচ উপহার দিতেই থাকে আমাদের জন্য কাজটা তো কঠিন হয়ে যায়। লিগ জিততে চাইলে আমাদের তাই অনেক বেশি পয়েন্ট হাতে রেখে এগিয়ে থাকতে হবে। আর কোনো কোনো দল যদি এভাবে আগেই হার মেনে নিয়ে দ্বিতীয় সারির দল নামায়, আমাদের তো পয়েন্ট হাতে রাখতে হবে আরও বেশি।’
মরিনহোর সমালোচনার শূলে আসলে স্পোর্টিং গিজন। আগের ম্যাচে ন্যু ক্যাম্পে গিজন ঘাম ছুটিয়ে দিয়েছিল বার্সার। শেষ পর্যন্ত এক গোলে জিতে তিন পয়েন্ট পেয়েছে বার্সা। ওই ম্যাচে গিজন বিশ্রামে রেখেছিল তাদের কজন মূল খেলোয়াড়কে। এতেই চটেছেন মরিনহো।
মরিনহো উষ্মা প্রকাশ করেছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে স্বার্থপর বলায়, ‘ফরোয়ার্ডকে তো স্বার্থপরই হতে হবে। এটা ইতিবাচক অহংবোধ। যে স্ট্রাইকার অনেক গোল করে তার মধ্যে এই বৈশিষ্ট্য থাকেই। তবে ক্রিস্টিয়ানোর ব্যাপারে বলব, এসপানিওলের বিপক্ষে আমরা যখন ৩-০ গোলে জয়ের প্রান্তে ছিলাম, তখন ও আমাদের রক্ষণে নেমে এসেছিল কর্নার ঠেকাতে। এতেই বোঝা যায় ও কতটা দল-অন্তঃপ্রাণ।’
পাবেন কী করে, তাঁর সঙ্গে কথা দিয়ে পাল্লা দেয় এমন কাউকে যে খুঁজেও পাওয়া যাচ্ছে না। অবশ্য তাতে তিনি হাত গুটিয়ে বসে নেই। স্পেনে পা রাখার পর থেকেই এক নম্বর শত্রু বার্সেলোনার দিকে তোপ দাগিয়ে চলেছেন। মরিনহোর নতুন মন্তব্য, লা লিগার বাকি ১৮টি দল নাকি বার্সাকে জয় উপহার দেয়!
পরাজয় নিশ্চিত ধরে নিয়ে বার্সার বিপক্ষে জয়ের চেষ্টা দলগুলো করে না বলেই মন্তব্য করেছেন মরিনহো, ‘দলগুলো যদি বার্সাকে এভাবে ম্যাচ উপহার দিতেই থাকে আমাদের জন্য কাজটা তো কঠিন হয়ে যায়। লিগ জিততে চাইলে আমাদের তাই অনেক বেশি পয়েন্ট হাতে রেখে এগিয়ে থাকতে হবে। আর কোনো কোনো দল যদি এভাবে আগেই হার মেনে নিয়ে দ্বিতীয় সারির দল নামায়, আমাদের তো পয়েন্ট হাতে রাখতে হবে আরও বেশি।’
মরিনহোর সমালোচনার শূলে আসলে স্পোর্টিং গিজন। আগের ম্যাচে ন্যু ক্যাম্পে গিজন ঘাম ছুটিয়ে দিয়েছিল বার্সার। শেষ পর্যন্ত এক গোলে জিতে তিন পয়েন্ট পেয়েছে বার্সা। ওই ম্যাচে গিজন বিশ্রামে রেখেছিল তাদের কজন মূল খেলোয়াড়কে। এতেই চটেছেন মরিনহো।
মরিনহো উষ্মা প্রকাশ করেছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে স্বার্থপর বলায়, ‘ফরোয়ার্ডকে তো স্বার্থপরই হতে হবে। এটা ইতিবাচক অহংবোধ। যে স্ট্রাইকার অনেক গোল করে তার মধ্যে এই বৈশিষ্ট্য থাকেই। তবে ক্রিস্টিয়ানোর ব্যাপারে বলব, এসপানিওলের বিপক্ষে আমরা যখন ৩-০ গোলে জয়ের প্রান্তে ছিলাম, তখন ও আমাদের রক্ষণে নেমে এসেছিল কর্নার ঠেকাতে। এতেই বোঝা যায় ও কতটা দল-অন্তঃপ্রাণ।’
No comments