দুই মাসে পণ্য রপ্তানির আয় বেড়েছে ২৮.৮ শতাংশ
বিশ্বমন্দার প্রভাব কাটিয়ে উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থনীতি এখন ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। এরই প্রভাব পড়তে শুরু করেছে বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের ওপর।
চলতি ২০১০-১১ অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে রপ্তানি আয় আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে প্রায় ২৯ শতাংশ বেড়েছে। আর আলোচ্য সময়ে পণ্য রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও ১৬ শতাংশ বেড়েছে।
এ সময়ে দেশের প্রধান রপ্তানি খাত নিট ও ওভেন পোশাকের পাশাপাশি হিমায়িত খাদ্য, কাঁচা পাট, পাটজাত পণ্য, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, পাদুকা, হোম টেক্সটাইলসহ কয়েকটি পণ্যের রপ্তানি আয় আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে বেড়েছে, যা রপ্তানি আয়ের প্রবৃদ্ধি বাড়িয়েছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) প্রকাশিত তথ্যানুসারে, ২০১০-১১ অর্থবছরের জুলাই-আগস্ট সময়ে ৩৬১ কোটি ৫৭ লাখ ডলারের বেশি পণ্য রপ্তানি হয়েছে, যা এই সময়ের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩১১ কোটি সাড়ে ৭২ লাখ ডলার বেশি।
অন্যদিকে গত ২০০৯-১০ অর্থবছরের একই সময়ে রপ্তানি হয়েছিল ২৮০ কোটি ৭১ লাখ ৫০ হাজার ডলারের পণ্য।
আলোচ্য সময়ে রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ও আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে রপ্তানি আয় বেশি হওয়া—উভয় ক্ষেত্রেই এগিয়ে আছে নিট পোশাক, ওভেন পোশাক, হিমায়িত খাদ্য, কৃষিপণ্যের মধ্যে তামাক, কাঁচা শাকসবজি, মসলা ও ফলমূল, প্লাস্টিক পণ্য, সিরামিক পণ্য, রাসায়নিক পণ্য, চামড়াজাত পণ্য, হস্তশিল্প, রাসায়নিক সার প্রভৃতি।
তবে টেরিটাওয়েল, চামড়া, পাটজাত পণ্য, পাটসুতা, হোম টেক্সটাইল, বাইসাইকেল, ইলেকট্রনিকস প্রভৃতি পণ্যের রপ্তানি আয় আগের বছরের চেয়ে বাড়লেও তা লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় কমেছে।
প্রথম দুই মাসে চা, পেট্রোলিয়াম উপজাত, ওষুধ, প্রকৌশল প্রভৃতি পণ্যের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রার পাশাপাশি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় কমেছে।
চলতি বছরের জুলাই-আগস্ট সময়ে পরিমাণগত দিক থেকে রপ্তানি আয়ের শীর্ষে রয়েছে নিট পোশাক খাত। দ্বিতীয় স্থানে আছে ওভেন পোশাক খাত। এ সময়ে নিট পোশাকের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩১ দশমিক ০৯ এবং ওভেন পোশাকে ১৭ দশমিক ০৯ শতাংশ বেড়েছে।
ইপিবির তথ্য অনুযায়ী, জুলাই-আগস্ট মাসে ১৫৮ কোটি ৯৩ লাখ ডলারের নিট পোশাক রপ্তানি হয়েছে, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের ১২০ কোটি ডলারের তুলনায় ৩১ দশমিক ০৯ শতাংশ বেশি।
আর আলোচ্য সময়ে ১৩১ কোটি ৬৭ লাখ ডলারের ওভেন পোশাক রপ্তানি হয়েছে, যা আগের বছরের একই সময়ের ১০১ কোটি ২৪ লাখ ৫০ হাজার ডলারের চেয়ে ৩০ দশমিক ০৫ শতাংশ বেশি।
চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে নয় কোটি ১৩ লাখ ডলারের হিমায়িত খাদ্য, দুই কোটি ৬৪ লাখ ডলারের কাঁচা পাট, ১২ কোটি ৩০ ডলারের পাটজাত পণ্য, চার কোটি ৭৩ লাখ ডলারের চামড়া, আট কোটি ৫৮ লাখ ডলারের হোম টেক্সটাইল এবং চার কোটি ৪৩ লাখ ডলারের পাদুকা রপ্তানি হয়েছে।
আবার সার্বিকভাবে শুধু চলতি বছরের আগস্টে রপ্তানি আয় গত বছরের আগস্টের তুলনায় ৩১ দশমিক ২৫ শতাংশ বেড়েছে। একই সঙ্গে লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও ১৩ দশমিক ৭৬ শতাংশ বেড়েছে।
চলতি বছরের আগস্টে ১৭৯ কোটি ৫১ লাখ ৮০ হাজার ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। আগের বছরের আগস্টে ১৩৬ কোটি ৭৭ লাখ ৯০ হাজার ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছিল।
চলতি ২০১০-১১ অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে রপ্তানি আয় আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে প্রায় ২৯ শতাংশ বেড়েছে। আর আলোচ্য সময়ে পণ্য রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও ১৬ শতাংশ বেড়েছে।
এ সময়ে দেশের প্রধান রপ্তানি খাত নিট ও ওভেন পোশাকের পাশাপাশি হিমায়িত খাদ্য, কাঁচা পাট, পাটজাত পণ্য, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, পাদুকা, হোম টেক্সটাইলসহ কয়েকটি পণ্যের রপ্তানি আয় আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে বেড়েছে, যা রপ্তানি আয়ের প্রবৃদ্ধি বাড়িয়েছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) প্রকাশিত তথ্যানুসারে, ২০১০-১১ অর্থবছরের জুলাই-আগস্ট সময়ে ৩৬১ কোটি ৫৭ লাখ ডলারের বেশি পণ্য রপ্তানি হয়েছে, যা এই সময়ের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩১১ কোটি সাড়ে ৭২ লাখ ডলার বেশি।
অন্যদিকে গত ২০০৯-১০ অর্থবছরের একই সময়ে রপ্তানি হয়েছিল ২৮০ কোটি ৭১ লাখ ৫০ হাজার ডলারের পণ্য।
আলোচ্য সময়ে রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ও আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে রপ্তানি আয় বেশি হওয়া—উভয় ক্ষেত্রেই এগিয়ে আছে নিট পোশাক, ওভেন পোশাক, হিমায়িত খাদ্য, কৃষিপণ্যের মধ্যে তামাক, কাঁচা শাকসবজি, মসলা ও ফলমূল, প্লাস্টিক পণ্য, সিরামিক পণ্য, রাসায়নিক পণ্য, চামড়াজাত পণ্য, হস্তশিল্প, রাসায়নিক সার প্রভৃতি।
তবে টেরিটাওয়েল, চামড়া, পাটজাত পণ্য, পাটসুতা, হোম টেক্সটাইল, বাইসাইকেল, ইলেকট্রনিকস প্রভৃতি পণ্যের রপ্তানি আয় আগের বছরের চেয়ে বাড়লেও তা লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় কমেছে।
প্রথম দুই মাসে চা, পেট্রোলিয়াম উপজাত, ওষুধ, প্রকৌশল প্রভৃতি পণ্যের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রার পাশাপাশি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় কমেছে।
চলতি বছরের জুলাই-আগস্ট সময়ে পরিমাণগত দিক থেকে রপ্তানি আয়ের শীর্ষে রয়েছে নিট পোশাক খাত। দ্বিতীয় স্থানে আছে ওভেন পোশাক খাত। এ সময়ে নিট পোশাকের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩১ দশমিক ০৯ এবং ওভেন পোশাকে ১৭ দশমিক ০৯ শতাংশ বেড়েছে।
ইপিবির তথ্য অনুযায়ী, জুলাই-আগস্ট মাসে ১৫৮ কোটি ৯৩ লাখ ডলারের নিট পোশাক রপ্তানি হয়েছে, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের ১২০ কোটি ডলারের তুলনায় ৩১ দশমিক ০৯ শতাংশ বেশি।
আর আলোচ্য সময়ে ১৩১ কোটি ৬৭ লাখ ডলারের ওভেন পোশাক রপ্তানি হয়েছে, যা আগের বছরের একই সময়ের ১০১ কোটি ২৪ লাখ ৫০ হাজার ডলারের চেয়ে ৩০ দশমিক ০৫ শতাংশ বেশি।
চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে নয় কোটি ১৩ লাখ ডলারের হিমায়িত খাদ্য, দুই কোটি ৬৪ লাখ ডলারের কাঁচা পাট, ১২ কোটি ৩০ ডলারের পাটজাত পণ্য, চার কোটি ৭৩ লাখ ডলারের চামড়া, আট কোটি ৫৮ লাখ ডলারের হোম টেক্সটাইল এবং চার কোটি ৪৩ লাখ ডলারের পাদুকা রপ্তানি হয়েছে।
আবার সার্বিকভাবে শুধু চলতি বছরের আগস্টে রপ্তানি আয় গত বছরের আগস্টের তুলনায় ৩১ দশমিক ২৫ শতাংশ বেড়েছে। একই সঙ্গে লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও ১৩ দশমিক ৭৬ শতাংশ বেড়েছে।
চলতি বছরের আগস্টে ১৭৯ কোটি ৫১ লাখ ৮০ হাজার ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। আগের বছরের আগস্টে ১৩৬ কোটি ৭৭ লাখ ৯০ হাজার ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছিল।
No comments