চেলসির হার ম্যানইউর ড্র
এটা অবশ্যই লাল কার্ড পাওয়ার মতো। নানি দুই পায়ে ট্যাকল করেছে, যা করা ঠিক হয়নি। সে অর্বাচীনের মতো কাজ করেছে, রেফারির কোনো বিকল্প ছিল না’—স্যার অ্যালেক্স ফার্গুসনের মুখে একি কথা! গত কিছুদিনে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড যতবার পয়েন্ট হারিয়েছে, ততবার এই ফার্গুসনই না রেফারিদের শূলে চড়িয়েছেন! ঘটনা হলো, স্টিলিয়ান পেত্রভকে করা নানির ফাউলটি সাদা চোখেই এত বাজে ছিল যে, কিছুদিন আগে রেফারির সমালোচনা করে দুই ম্যাচের টাচলাইন নিষেধাজ্ঞা ভোগ করা ফার্গুসনও এবার দ্বিমত করতে পারেননি রেফারির সঙ্গে।
ম্যাচের মাত্র ২৯ মিনিটেই লাল কার্ড পেয়ে মাঠের বাইরে নানি। অ্যাস্টন ভিলার মাঠে পিছিয়ে পড়ার পর আত্মঘাতী গোলে সমতা, ড্রতেই নিজেদের সৌভাগ্যবান ভাবতে পারে ম্যানইউ। তবে এই ড্রয়ে মোক্ষম একটা সুযোগ হাতছাড়া করেছে চ্যাম্পিয়নরা। ম্যাচটি জিতলে এভারটনের কাছে ২-১ গোলে হেরে যাওয়া চেলসিকে টপকে শীর্ষে উঠে যেত রেড ডেভিলরা। কিন্তু ২৬ ম্যাচে ৫৮ পয়েন্ট পাওয়া চেলসির ১ পয়েন্ট পেছনেই থাকল তারা। পরশু রাতের সবচেয়ে বড় ম্যাচে লিভারপুলকে ১-০ গোলে হারিয়ে তিন ম্যাচের জয়খরা কাটিয়েছে আর্সেনাল। এই পরাজয়ের পরও চারে আছে লিভারপুল, তবে শুধুই গোল ব্যবধানে। বোল্টন ওয়ান্ডারার্সকে ২-০ গোলে হারিয়ে অল রেডদের সমান ৪৪ পয়েন্ট হয়ে গেছে ম্যানচেস্টার সিটির।
রোববার চেলসির কাছে স্টামফোর্ড ব্রিজে ২-০ গোলে হারার পর আর্সেনাল শিরোপা লড়াই থেকে ছিটকে পড়েছে বলে বলাবলি হচ্ছিল। কিন্তু এমিরেটসে লিভারপুলকে হারানোর পর কোচ আর্সেন ওয়েঙ্গার বলেছেন এখনই রণে ভঙ্গ দিচ্ছেন না তাঁরা, ‘কেউ বুঝতে চায় না ম্যানইউ, চেলসি ও লিভারপুলের বিপক্ষে টানা খেলা শারীরিক ও মানসিকভাবে কতটা কঠিন। যা হোক, আমরা বিশ্বাস করি, সবকিছু এখনো শেষ হয়ে যায়নি। চেলসি আরও ম্যাচ হারতে পারে, ইউনাইটেড পয়েন্ট হারাতে পারে। শিরোপা এখনো উন্মুক্ত।’ ম্যাচের ৭২ মিনিটে হেড থেকে ওয়েঙ্গারের এই বিশ্বাস ফিরিয়ে আনা গোলটি করেছেন আবু দিয়াবি।
১৯ মিনিটে কার্লোস কুয়েলারের হেড ২০১০ সালে ভিলা পার্কে অ্যাস্টন ভিলার প্রথম গোল এনে দেওয়ার পাশাপাশি দলকেও এগিয়ে দিয়েছিল। কিন্তু চার মিনিট পরই জেমস কলিন্সের আত্মঘাতী গোলে সমতায় ফেরে ম্যানইউ। ফাউলটা বিপজ্জনক হওয়ায় শুধু লাল কার্ডই নয়, তিন ম্যাচের নিষেধাজ্ঞাও ভোগ করতে হবে নানিকে। ফার্গুসনের জন্য খারাপ খবর আছে আরও, স্টিভেন সিডওয়েলের সঙ্গে ধাক্কা লেগে ইনজুরিতে পড়েছেন রায়ান গিগস। এক্স-রে করানোর পরই বোঝা যাবে আঘাত কতটা গুরুতর।
ম্যানইউর দিনটা ভালো না কাটলেও অসাধারণ কেটেছে সাবেক ম্যানইউ তারকা লুইস সাহার। এই স্ট্রাইকারের দুই গোলে শীর্ষে থাকা চেলসিকে স্তম্ভিত করে দিয়েছে এভারটন। ১৭ মিনিটে ফ্লোরেন্ত মালুদা ১৬ গজ দূর থেকে করা গোলে এগিয়ে গিয়েছিল চেলসিই। ৩৩ মিনিটে ল্যান্ডন ডনোভানের কর্নারে মাথা ছুঁইয়ে সমতা ফেরান সাহা। জয়সূচক গোলটি করেন ৭৫ মিনিটে। প্রথমার্ধে একটি পেনাল্টি মিস না করলে হয়তো হ্যাটট্রিকই হয়ে যেত সাহার।
ম্যাচের মাত্র ২৯ মিনিটেই লাল কার্ড পেয়ে মাঠের বাইরে নানি। অ্যাস্টন ভিলার মাঠে পিছিয়ে পড়ার পর আত্মঘাতী গোলে সমতা, ড্রতেই নিজেদের সৌভাগ্যবান ভাবতে পারে ম্যানইউ। তবে এই ড্রয়ে মোক্ষম একটা সুযোগ হাতছাড়া করেছে চ্যাম্পিয়নরা। ম্যাচটি জিতলে এভারটনের কাছে ২-১ গোলে হেরে যাওয়া চেলসিকে টপকে শীর্ষে উঠে যেত রেড ডেভিলরা। কিন্তু ২৬ ম্যাচে ৫৮ পয়েন্ট পাওয়া চেলসির ১ পয়েন্ট পেছনেই থাকল তারা। পরশু রাতের সবচেয়ে বড় ম্যাচে লিভারপুলকে ১-০ গোলে হারিয়ে তিন ম্যাচের জয়খরা কাটিয়েছে আর্সেনাল। এই পরাজয়ের পরও চারে আছে লিভারপুল, তবে শুধুই গোল ব্যবধানে। বোল্টন ওয়ান্ডারার্সকে ২-০ গোলে হারিয়ে অল রেডদের সমান ৪৪ পয়েন্ট হয়ে গেছে ম্যানচেস্টার সিটির।
রোববার চেলসির কাছে স্টামফোর্ড ব্রিজে ২-০ গোলে হারার পর আর্সেনাল শিরোপা লড়াই থেকে ছিটকে পড়েছে বলে বলাবলি হচ্ছিল। কিন্তু এমিরেটসে লিভারপুলকে হারানোর পর কোচ আর্সেন ওয়েঙ্গার বলেছেন এখনই রণে ভঙ্গ দিচ্ছেন না তাঁরা, ‘কেউ বুঝতে চায় না ম্যানইউ, চেলসি ও লিভারপুলের বিপক্ষে টানা খেলা শারীরিক ও মানসিকভাবে কতটা কঠিন। যা হোক, আমরা বিশ্বাস করি, সবকিছু এখনো শেষ হয়ে যায়নি। চেলসি আরও ম্যাচ হারতে পারে, ইউনাইটেড পয়েন্ট হারাতে পারে। শিরোপা এখনো উন্মুক্ত।’ ম্যাচের ৭২ মিনিটে হেড থেকে ওয়েঙ্গারের এই বিশ্বাস ফিরিয়ে আনা গোলটি করেছেন আবু দিয়াবি।
১৯ মিনিটে কার্লোস কুয়েলারের হেড ২০১০ সালে ভিলা পার্কে অ্যাস্টন ভিলার প্রথম গোল এনে দেওয়ার পাশাপাশি দলকেও এগিয়ে দিয়েছিল। কিন্তু চার মিনিট পরই জেমস কলিন্সের আত্মঘাতী গোলে সমতায় ফেরে ম্যানইউ। ফাউলটা বিপজ্জনক হওয়ায় শুধু লাল কার্ডই নয়, তিন ম্যাচের নিষেধাজ্ঞাও ভোগ করতে হবে নানিকে। ফার্গুসনের জন্য খারাপ খবর আছে আরও, স্টিভেন সিডওয়েলের সঙ্গে ধাক্কা লেগে ইনজুরিতে পড়েছেন রায়ান গিগস। এক্স-রে করানোর পরই বোঝা যাবে আঘাত কতটা গুরুতর।
ম্যানইউর দিনটা ভালো না কাটলেও অসাধারণ কেটেছে সাবেক ম্যানইউ তারকা লুইস সাহার। এই স্ট্রাইকারের দুই গোলে শীর্ষে থাকা চেলসিকে স্তম্ভিত করে দিয়েছে এভারটন। ১৭ মিনিটে ফ্লোরেন্ত মালুদা ১৬ গজ দূর থেকে করা গোলে এগিয়ে গিয়েছিল চেলসিই। ৩৩ মিনিটে ল্যান্ডন ডনোভানের কর্নারে মাথা ছুঁইয়ে সমতা ফেরান সাহা। জয়সূচক গোলটি করেন ৭৫ মিনিটে। প্রথমার্ধে একটি পেনাল্টি মিস না করলে হয়তো হ্যাটট্রিকই হয়ে যেত সাহার।
No comments