চেষ্টাটাই করতে পারল না উইন্ডিজ
এক ওভার ব্যাটিং করতে পেরেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ডগ বলিঞ্জারের বলগুলো সাপের মতো ছোবল তুলে বেরিয়ে গেছে ক্রিস গেইলের মাথার সামনে-পেছন দিয়ে। একটি গেইলের হেলমেটে বাতাস লাগিয়ে উইকেটকিপারকে ফাঁকি দিয়ে গেছে বাউন্ডারির বাইরে। এক ওভারেই বোঝা গিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাজটা সহজ হবে না। তবে ৫০ ওভারে প্রয়োজন ছিল ২২৬, পরে বৃষ্টি সেটি নতুন করে নির্ধারণ করে দেয় ২৪ ওভারে ১৫১। ভালো একটা সুযোগ হাতছাড়া হয়ে গেল বলে আফসোস করতেই পারেন গেইলরা। বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত হয়েছে ৫ ম্যাচ সিরিজের তৃতীয়টি, ২-০-তেই এগিয়ে রইল অস্ট্রেলিয়া।
এমনিতেই ইনজুরিতে আক্রান্ত ওয়েস্ট ইন্ডিজ আরও দুর্বল হয়ে পড়ে কেমার রোচকে হারিয়ে। অস্ট্রেলিয়া ইনজুরিতে হারায় শন মার্শকে। আর বিশ্রাম দেয় শেন ওয়াটসন, ক্লিন্ট ম্যাকে এবং ব্রাড হাডিনকে। সুইং, বাউন্স সব মিলিয়েই পেসারদের জন্য বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল সিডনির উইকেট। টস জিতে গেইলের বোলিং নেওয়ার সিদ্ধান্তটাও তাই কাজে লেগে যায়। ৮ ওভারের ফিরে যান দুই ওপেনার অ্যাডাম ভোজেস (৮) ও টিম পেইন (১৬)। তৃতীয় উইকেটে ডেপুটি মাইকেল ক্লার্ককে নিয়ে ৪৮ রানের জুটি গড়েন অধিনায়ক রিকি পন্টিং। পরের দুটি জুটিতে ক্যামেরন হোয়াইট (১৭) ও মাইক হাসিকে নিয়ে ক্লার্ক তোলেন ২৯ ও ৩৭ রান।
ইনিংসের একমাত্র পঞ্চাশের জুটিটি আসে ষষ্ঠ উইকেটে, হাসি ও জেমস হোপস তোলেন ঠিক ৫০ রান। তার পরও শেষ ওভারে রায়ান হ্যারিস অপ্রত্যাশিত ঝড় না তুললে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর ২২৫ হয় না। রবি রামপলের টানা চার বলে হ্যারিস মারেন তিন চার ও এক ছয়। ৪ উইকেট পাওয়া রামপলের বোলিং বিশ্লেষণ খারাপ করে দিয়েছে ওই চারটি বল। রামপলের সঙ্গে নতুন বল হাতে নেওয়া ডোয়াইন স্মিথ নিয়েছেন ৩ উইকেট।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৫ বল খেলার পরই নামে বৃষ্টি। দেড় ঘণ্টা পর খেলা শুরু হলেও ১ বল পরেই আবার বৃষ্টি, ম্যাচেরও মৃত্যু। সিরিজের চতুর্থ ম্যাচ আগামীকাল ব্রিসবেনে।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
অস্ট্রেলিয়া: ৪৯.৫ ওভারে ২২৫ (ক্লার্ক ৪৬, হাসি ৪৪, হোপস ৩০, পন্টিং ২২, হ্যারিস ২১; রামপল ৪/৬১, স্মিথ ৩/৪৫, স্যামি ২/৪৬, পোলার্ড ১/২৬)। ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ১ ওভারে ৬/০ (গেইল ০*, ডাওলিন ০*, অতিরিক্ত ৬; বলিঞ্জার ০/২)।
এমনিতেই ইনজুরিতে আক্রান্ত ওয়েস্ট ইন্ডিজ আরও দুর্বল হয়ে পড়ে কেমার রোচকে হারিয়ে। অস্ট্রেলিয়া ইনজুরিতে হারায় শন মার্শকে। আর বিশ্রাম দেয় শেন ওয়াটসন, ক্লিন্ট ম্যাকে এবং ব্রাড হাডিনকে। সুইং, বাউন্স সব মিলিয়েই পেসারদের জন্য বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল সিডনির উইকেট। টস জিতে গেইলের বোলিং নেওয়ার সিদ্ধান্তটাও তাই কাজে লেগে যায়। ৮ ওভারের ফিরে যান দুই ওপেনার অ্যাডাম ভোজেস (৮) ও টিম পেইন (১৬)। তৃতীয় উইকেটে ডেপুটি মাইকেল ক্লার্ককে নিয়ে ৪৮ রানের জুটি গড়েন অধিনায়ক রিকি পন্টিং। পরের দুটি জুটিতে ক্যামেরন হোয়াইট (১৭) ও মাইক হাসিকে নিয়ে ক্লার্ক তোলেন ২৯ ও ৩৭ রান।
ইনিংসের একমাত্র পঞ্চাশের জুটিটি আসে ষষ্ঠ উইকেটে, হাসি ও জেমস হোপস তোলেন ঠিক ৫০ রান। তার পরও শেষ ওভারে রায়ান হ্যারিস অপ্রত্যাশিত ঝড় না তুললে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর ২২৫ হয় না। রবি রামপলের টানা চার বলে হ্যারিস মারেন তিন চার ও এক ছয়। ৪ উইকেট পাওয়া রামপলের বোলিং বিশ্লেষণ খারাপ করে দিয়েছে ওই চারটি বল। রামপলের সঙ্গে নতুন বল হাতে নেওয়া ডোয়াইন স্মিথ নিয়েছেন ৩ উইকেট।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৫ বল খেলার পরই নামে বৃষ্টি। দেড় ঘণ্টা পর খেলা শুরু হলেও ১ বল পরেই আবার বৃষ্টি, ম্যাচেরও মৃত্যু। সিরিজের চতুর্থ ম্যাচ আগামীকাল ব্রিসবেনে।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
অস্ট্রেলিয়া: ৪৯.৫ ওভারে ২২৫ (ক্লার্ক ৪৬, হাসি ৪৪, হোপস ৩০, পন্টিং ২২, হ্যারিস ২১; রামপল ৪/৬১, স্মিথ ৩/৪৫, স্যামি ২/৪৬, পোলার্ড ১/২৬)। ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ১ ওভারে ৬/০ (গেইল ০*, ডাওলিন ০*, অতিরিক্ত ৬; বলিঞ্জার ০/২)।
No comments