রমিজের বিপক্ষে নওয়াজ-মিয়াঁদাদ
রমিজ রাজার সৌজন্যে সম্প্রতি নতুন একটি শব্দের সঙ্গে পরিচিত হয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট, ‘এসওপি’, মানে ‘স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিওর।’ বল টেম্পারিংকে তিনি বলেছেন পাকিস্তান ক্রিকেটের এসওপি। শুধু তা-ই নয়, বোলারদের হাত-পা বেঁধে রাখার নানা নিয়মের এই যুগে বল টেম্পারিংকে বৈধতা দেওয়ার দাবিও তুলেছেন সাবেক পাকিস্তান অধিনায়ক। তবে রমিজেরই সাবেক দুই সতীর্থ সরফরাজ নওয়াজ ও জাভেদ মিয়াঁদাদ আবার এটিকে ‘নির্বোধের’ দাবি বলে আখ্যায়িত করেছেন।
পাকিস্তান ক্রিকেটের যেকোনো বিতর্কে সবার আগে তাঁর কণ্ঠ শোনা যায় বলে এমনিতেই সুখ্যাতি-কুখ্যাতি দুটোই আছে নওয়াজের। আর এই বল টেম্পারিং-বিতর্ক তো একদিক থেকে ছুঁয়ে গেছে তাঁকেও। রিভার্স সুইংয়ের জনক বলা হয় তাঁকেই, আর বল টেম্পারিং তো হয়ে থাকে এই রিভার্স সুইংয়ের জন্যই। বল টেম্পারিংকে পাকিস্তান ক্রিকেটের এসওপি বললে তাঁর আঁতে ঘা লাগারই কথা। রমিজের বক্তব্যে তাই ফুঁসে উঠেছেন সাবেক এই ফাস্ট বোলার, ‘বল টেম্পারিংকে বৈধতা দেওয়ার দাবি স্রেফ নির্বোধের দাবি। বল টেম্পারিংয়ের মাত্রা নির্ধারণ করবে কে? কে নির্ধারণ করবে বল মাত্রানুযায়ী টেম্পারিং করা হয়েছে, নাকি বেশি? আর মাত্রার চেয়ে বেশি টেম্পারিং করলে শাস্তিটাই বা কীভাবে দেওয়া হবে?’
শুধু এটুকুই নয়, বর্তমান-সাবেক বোলাররা যখন খেলাটা ব্যাটসম্যানদের দখলে চলে যাচ্ছে বলে চিত্কার করছেন, নিজে বোলার হয়েও নওয়াজ পক্ষ নিয়েছেন ব্যাটসম্যানদের, ‘দর্শক গাঁটের পয়সা খরচ করে মাঠে আসে ব্যাটসম্যানদের ঝড় দেখার জন্য। বল টেম্পারিংকে বৈধতা দিলে তো সব বোলাররাই ব্যাটসম্যানদের অল্প রানেই বেঁধে ফেলবে।’ মিয়াঁদাদ অবশ্য এত কঠোরভাবে বলেননি। সাবেক পাকিস্তান অধিনায়কের যুক্তি, টেম্পারিং বৈধতা পেলে ৩৪ ওভারের পর বল পাল্টানোর নিয়মের কোনো মানেই থাকবে না, সবাই বল বিকৃত করে ফেলবে।
পাকিস্তান ক্রিকেটের যেকোনো বিতর্কে সবার আগে তাঁর কণ্ঠ শোনা যায় বলে এমনিতেই সুখ্যাতি-কুখ্যাতি দুটোই আছে নওয়াজের। আর এই বল টেম্পারিং-বিতর্ক তো একদিক থেকে ছুঁয়ে গেছে তাঁকেও। রিভার্স সুইংয়ের জনক বলা হয় তাঁকেই, আর বল টেম্পারিং তো হয়ে থাকে এই রিভার্স সুইংয়ের জন্যই। বল টেম্পারিংকে পাকিস্তান ক্রিকেটের এসওপি বললে তাঁর আঁতে ঘা লাগারই কথা। রমিজের বক্তব্যে তাই ফুঁসে উঠেছেন সাবেক এই ফাস্ট বোলার, ‘বল টেম্পারিংকে বৈধতা দেওয়ার দাবি স্রেফ নির্বোধের দাবি। বল টেম্পারিংয়ের মাত্রা নির্ধারণ করবে কে? কে নির্ধারণ করবে বল মাত্রানুযায়ী টেম্পারিং করা হয়েছে, নাকি বেশি? আর মাত্রার চেয়ে বেশি টেম্পারিং করলে শাস্তিটাই বা কীভাবে দেওয়া হবে?’
শুধু এটুকুই নয়, বর্তমান-সাবেক বোলাররা যখন খেলাটা ব্যাটসম্যানদের দখলে চলে যাচ্ছে বলে চিত্কার করছেন, নিজে বোলার হয়েও নওয়াজ পক্ষ নিয়েছেন ব্যাটসম্যানদের, ‘দর্শক গাঁটের পয়সা খরচ করে মাঠে আসে ব্যাটসম্যানদের ঝড় দেখার জন্য। বল টেম্পারিংকে বৈধতা দিলে তো সব বোলাররাই ব্যাটসম্যানদের অল্প রানেই বেঁধে ফেলবে।’ মিয়াঁদাদ অবশ্য এত কঠোরভাবে বলেননি। সাবেক পাকিস্তান অধিনায়কের যুক্তি, টেম্পারিং বৈধতা পেলে ৩৪ ওভারের পর বল পাল্টানোর নিয়মের কোনো মানেই থাকবে না, সবাই বল বিকৃত করে ফেলবে।
No comments