অলিম্পিকে আসছে ক্রিকেট
ক্রিকেটের বিশ্বায়নের পালে জোর হাওয়া দিয়েছে আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি (আইওসি)। অলিম্পিক ক্রীড়া হিসেবে আইওসির অনুমোদন পেয়েছে ক্রিকেট। অলিম্পিকের খেলার তালিকায় ক্রিকেটের নাম অন্তর্ভুক্ত হতে তাই আর কোনো বাধা নেই। ২০২০ অলিম্পিকেই হয়তো দেখা যাবে ব্যাট-বলের লড়াই। বিশ্বের সব ক্রিকেট খেলুড়ে দেশ লড়াইয়ে নামবে, বিশ্বকাপের শিরোপার জন্য নয়, সোনার পদকের জন্য। গতকাল থেকে শুরু ভ্যাঙ্কুবার শীতকালীন অলিম্পিক গেমসের প্রাক্কালে ক্রিকেটের জন্য খুশির খবরটি জানান আইওসির জনসংযোগ পরিচালক মার্ক অ্যাডামস।
সোনার পদকের জন্য ক্রিকেটারদের লড়াই অবশ্য অনেক পুরোনো। কুয়ালালামপুরে ১৯৯৮ কমনওয়েলথ গেমসেই ছিল ক্রিকেট। ফাইনালে স্টিভ ওয়াহর অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে সোনা জিতেছিল শন পোলকের দক্ষিণ আফ্রিকা। ক্রিকেট ছিল বাংলাদেশে সদ্যসমাপ্ত এসএ গেমসেও। এ বছরের নভেম্বরে চীনের গুয়াংগুজে অনুষ্ঠেয় এশিয়ান গেমসেও আছে ক্রিকেট। খোদ অলিম্পিকেই নতুন নয় ক্রিকেট। বরং অলিম্পিকের সবচেয়ে পুরোনো খেলাগুলোর একটি এটি। সেই ১৯০০ সালে, আধুনিক অলিম্পিকের দ্বিতীয় আসরেই ছিল ক্রিকেট। শেষ মুহূর্তে বেলজিয়াম ও নেদারল্যান্ড নাম প্রত্যাহার করায় লড়াইয়ে ছিলই কেবল দুটি দল। স্বাগতিক ফ্রান্সকে হারিয়ে সোনা জেতে ইংল্যান্ড।
বিশ্বজুড়ে ক্রিকেটে এতটা জনপ্রিয়তা নেই, তার সঙ্গে ক্রিকেটকে অলিম্পিকে না রাখার আরেকটা কারণ লম্বা সময় ধরে খেলা। তবে টি-টোয়েন্টির আবির্ভাবে দুটো সমস্যাই সমাধানের পথে। সময়ও কম লাগছে, জনপ্রিয়তাও বাড়ছে হু হু করে। এর পর থেকেই আইওসির অনুমোদন পাওয়ার চেষ্টা করছেন ক্রিকেটের নীতিনির্ধারকেরা। গত বেইজিং অলিম্পিকেই আইওসির কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করে নিজেদের দাবি নিয়ে আলোচনা করেন আইসিসি প্রেসিডেন্ট ডেভিড মরগান। গত বছর লর্ডসে ‘কাউড্রে’ স্মারক বক্তৃতায় টি-টোয়েন্টিকে ২০২০ অলিম্পিকে অন্তর্ভুক্ত করার আহ্বান জানান অ্যাডাম গিলক্রিস্ট। স্টিভ ওয়াহ, স্টিভেন ফ্লেমিং, কুমার সাঙ্গাকারা, সৌরভ গাঙ্গুলী, ভিভিএস লক্ষ্মণ, যুবরাজ সিংদের মতো সাবেক ও বর্তমান ক্রিকেটাররা সমর্থন জানান গিলক্রিস্টকে। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা এবার সফল হওয়ার পথে।
সোনার পদকের জন্য ক্রিকেটারদের লড়াই অবশ্য অনেক পুরোনো। কুয়ালালামপুরে ১৯৯৮ কমনওয়েলথ গেমসেই ছিল ক্রিকেট। ফাইনালে স্টিভ ওয়াহর অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে সোনা জিতেছিল শন পোলকের দক্ষিণ আফ্রিকা। ক্রিকেট ছিল বাংলাদেশে সদ্যসমাপ্ত এসএ গেমসেও। এ বছরের নভেম্বরে চীনের গুয়াংগুজে অনুষ্ঠেয় এশিয়ান গেমসেও আছে ক্রিকেট। খোদ অলিম্পিকেই নতুন নয় ক্রিকেট। বরং অলিম্পিকের সবচেয়ে পুরোনো খেলাগুলোর একটি এটি। সেই ১৯০০ সালে, আধুনিক অলিম্পিকের দ্বিতীয় আসরেই ছিল ক্রিকেট। শেষ মুহূর্তে বেলজিয়াম ও নেদারল্যান্ড নাম প্রত্যাহার করায় লড়াইয়ে ছিলই কেবল দুটি দল। স্বাগতিক ফ্রান্সকে হারিয়ে সোনা জেতে ইংল্যান্ড।
বিশ্বজুড়ে ক্রিকেটে এতটা জনপ্রিয়তা নেই, তার সঙ্গে ক্রিকেটকে অলিম্পিকে না রাখার আরেকটা কারণ লম্বা সময় ধরে খেলা। তবে টি-টোয়েন্টির আবির্ভাবে দুটো সমস্যাই সমাধানের পথে। সময়ও কম লাগছে, জনপ্রিয়তাও বাড়ছে হু হু করে। এর পর থেকেই আইওসির অনুমোদন পাওয়ার চেষ্টা করছেন ক্রিকেটের নীতিনির্ধারকেরা। গত বেইজিং অলিম্পিকেই আইওসির কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করে নিজেদের দাবি নিয়ে আলোচনা করেন আইসিসি প্রেসিডেন্ট ডেভিড মরগান। গত বছর লর্ডসে ‘কাউড্রে’ স্মারক বক্তৃতায় টি-টোয়েন্টিকে ২০২০ অলিম্পিকে অন্তর্ভুক্ত করার আহ্বান জানান অ্যাডাম গিলক্রিস্ট। স্টিভ ওয়াহ, স্টিভেন ফ্লেমিং, কুমার সাঙ্গাকারা, সৌরভ গাঙ্গুলী, ভিভিএস লক্ষ্মণ, যুবরাজ সিংদের মতো সাবেক ও বর্তমান ক্রিকেটাররা সমর্থন জানান গিলক্রিস্টকে। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা এবার সফল হওয়ার পথে।
No comments