পরাজয়েও উজ্জ্বল ইমরুল-শফিউল
তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ০-৩ ব্যবধানে পরাজয়! নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজটা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভুলেই যেতে চাইবে বাংলাদেশ। কিন্তু সবাই কি? ইমরুল কায়েস, শফিউল ইসলাম যে এগিয়ে চলার অনুপ্রেরণা পেয়েছেন হোয়াইটওয়াশ হওয়া এই সিরিজেই। নিজ নিজ বিভাগে যে তাঁরাই সেরা।
সবার ওপরে ইমরুল
সিরিজটা একদমই ভালো কাটেনি বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের। দলের ব্যাটিং-স্তম্ভ যাঁরা, ব্যর্থতার মিছিলে ছিলেন তাঁরাও। আশরাফুল, সাকিব, আফতাব ও মাহমুদউল্লাহর ব্যাটিং গড় ১২.৩৩, ১৪.৬৬, ১৪.০০ ও ১২.৩৩! তামিম, নাঈমও কি খুব ভালো করেছেন? তিন ম্যাচে তাঁদের রান ৭১ ও ৬৮। তবে এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রমই বলতে হয় ইমরুল কায়েসকে। শেষ ম্যাচে ১০১ রানের সুবাদে তাঁর ব্যাটিং গড় ৪৭.৬৬। ১৪৩ রান নিয়ে সিরিজের সর্বোচ্চ স্কোরারও তিনি!
ভেট্টোরিকে ছাপিয়ে শফিউল
সিরিজে নিউজিল্যান্ডের উইকেট পড়েছে ২১টি, বাংলাদেশের ২৭টি। শফিউলের সেরা বোলার হওয়ার মাহাত্ম্যটা এখানেই। প্রতিপক্ষের কম উইকেট পড়লেও ২৩.২৮ গড়ে ৭ উইকেট নিয়ে সিরিজের সেরা বোলার তিনি। নিউজিল্যান্ডের সেরা বোলার ভেট্টোরির উইকেট ৬।
আরও যেখানে বাংলাদেশ এগিয়ে
ব্যক্তিগত সেরা ইনিংসটি ইমরুল কায়েসের (ক্রাইস্টচার্চে ১৩৮ বলে তাঁর ১০১)। সিরিজের একমাত্র সেঞ্চুরিয়ানও তিনি। নিউজিল্যান্ডের পক্ষে সেরা ব্যক্তিগত ইনিংস মার্টিন গাপটিলের ৯১। সিরিজে সেরা দুটি বোলিংও বাংলাদেশের দুই বোলারের—ক্রাইস্টচার্চে সাকিব আল হাসানের ৪/৩৩ ও নেপিয়ারে শফিউল ইসলামের ৪/৬৮। ম্যাচের ৪ উইকেট পাওয়া বোলারও তাঁরা দুজন।
নিউজিল্যান্ড এগিয়ে
দলগত সর্বোচ্চ রান নিউজিল্যান্ডের ৩৩৬/৯ (নেপিয়ারে প্রথম ওয়ানডে)। এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ৫টি ছক্কা মেরেছেন জ্যাকব ওরাম ও রস টেলর। সর্বোচ্চ স্ট্রাইকরেটের ইনিংসটি জ্যাকব ওরামের। নেপিয়ারে ৪০ বলে তাঁর ৮৩ রানের ইনিংসটির স্ট্রাইকরেট ২০৭.৫০! ৮টি ডিসমিসাল করে বাংলাদেশের মুশফিকুরকে (৪) পেছনে ফেলেছেন নিউজিল্যান্ডের উইকেটকিপার ব্রেন্ডন ম্যাককালাম।
সমতায় বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড
৮০ কিংবা ততধিক রানের চারটি ইনিংসের দুটি বাংলাদেশের (কায়েস ১০১ ও মুশফিকুর ৮৬), দুটি নিউজিল্যান্ডের (গাপটিল ৯১ ও ওরাম ৮৩)। সিরিজে ৫ উইকেট পাওয়া চার বোলারের দুজন বাংলাদেশের (শফিউল ও সাকিব) ও দুজন নিউজিল্যান্ডের (ভেট্টোরি ও ম্যাকাই)। সেঞ্চুরি জুটির ক্ষেত্রেও দারুণ সমতা। একটি করেছেন মুশফিকুর ও নাঈম (১০১), আরেকটি নিউজিল্যান্ডের ব্রুম ও ওরাম (১২৩)।
না চাহিলে যারে...
এক ইনিংসে অতিরিক্ত খাতে সবচেয়ে বেশি রান দেওয়ার লজ্জা নিউজিল্যান্ডের। ক্রাইস্টচার্চে শেষ ম্যাচে বাংলাদেশ ইনিংসে অতিরিক্ত খাতে নিউজিল্যান্ড দিয়েছে ২১ রান। তবে লজ্জার আরেকটি জায়গায় বাংলাদেশ বোলারদের একচ্ছত্র ‘আধিপত্য’! সবচেয়ে বেশি খরুচে বোলারের শীর্ষ চারজনই বাংলাদেশের। নাজমুল, শফিউল, রুবেল ও সাকিব এক ম্যাচে দিয়েছেন যথাক্রমে ৭৮, ৬৮, ৬৮ ও ৬২ রান।
সবার ওপরে ইমরুল
সিরিজটা একদমই ভালো কাটেনি বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের। দলের ব্যাটিং-স্তম্ভ যাঁরা, ব্যর্থতার মিছিলে ছিলেন তাঁরাও। আশরাফুল, সাকিব, আফতাব ও মাহমুদউল্লাহর ব্যাটিং গড় ১২.৩৩, ১৪.৬৬, ১৪.০০ ও ১২.৩৩! তামিম, নাঈমও কি খুব ভালো করেছেন? তিন ম্যাচে তাঁদের রান ৭১ ও ৬৮। তবে এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রমই বলতে হয় ইমরুল কায়েসকে। শেষ ম্যাচে ১০১ রানের সুবাদে তাঁর ব্যাটিং গড় ৪৭.৬৬। ১৪৩ রান নিয়ে সিরিজের সর্বোচ্চ স্কোরারও তিনি!
ভেট্টোরিকে ছাপিয়ে শফিউল
সিরিজে নিউজিল্যান্ডের উইকেট পড়েছে ২১টি, বাংলাদেশের ২৭টি। শফিউলের সেরা বোলার হওয়ার মাহাত্ম্যটা এখানেই। প্রতিপক্ষের কম উইকেট পড়লেও ২৩.২৮ গড়ে ৭ উইকেট নিয়ে সিরিজের সেরা বোলার তিনি। নিউজিল্যান্ডের সেরা বোলার ভেট্টোরির উইকেট ৬।
আরও যেখানে বাংলাদেশ এগিয়ে
ব্যক্তিগত সেরা ইনিংসটি ইমরুল কায়েসের (ক্রাইস্টচার্চে ১৩৮ বলে তাঁর ১০১)। সিরিজের একমাত্র সেঞ্চুরিয়ানও তিনি। নিউজিল্যান্ডের পক্ষে সেরা ব্যক্তিগত ইনিংস মার্টিন গাপটিলের ৯১। সিরিজে সেরা দুটি বোলিংও বাংলাদেশের দুই বোলারের—ক্রাইস্টচার্চে সাকিব আল হাসানের ৪/৩৩ ও নেপিয়ারে শফিউল ইসলামের ৪/৬৮। ম্যাচের ৪ উইকেট পাওয়া বোলারও তাঁরা দুজন।
নিউজিল্যান্ড এগিয়ে
দলগত সর্বোচ্চ রান নিউজিল্যান্ডের ৩৩৬/৯ (নেপিয়ারে প্রথম ওয়ানডে)। এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ৫টি ছক্কা মেরেছেন জ্যাকব ওরাম ও রস টেলর। সর্বোচ্চ স্ট্রাইকরেটের ইনিংসটি জ্যাকব ওরামের। নেপিয়ারে ৪০ বলে তাঁর ৮৩ রানের ইনিংসটির স্ট্রাইকরেট ২০৭.৫০! ৮টি ডিসমিসাল করে বাংলাদেশের মুশফিকুরকে (৪) পেছনে ফেলেছেন নিউজিল্যান্ডের উইকেটকিপার ব্রেন্ডন ম্যাককালাম।
সমতায় বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড
৮০ কিংবা ততধিক রানের চারটি ইনিংসের দুটি বাংলাদেশের (কায়েস ১০১ ও মুশফিকুর ৮৬), দুটি নিউজিল্যান্ডের (গাপটিল ৯১ ও ওরাম ৮৩)। সিরিজে ৫ উইকেট পাওয়া চার বোলারের দুজন বাংলাদেশের (শফিউল ও সাকিব) ও দুজন নিউজিল্যান্ডের (ভেট্টোরি ও ম্যাকাই)। সেঞ্চুরি জুটির ক্ষেত্রেও দারুণ সমতা। একটি করেছেন মুশফিকুর ও নাঈম (১০১), আরেকটি নিউজিল্যান্ডের ব্রুম ও ওরাম (১২৩)।
না চাহিলে যারে...
এক ইনিংসে অতিরিক্ত খাতে সবচেয়ে বেশি রান দেওয়ার লজ্জা নিউজিল্যান্ডের। ক্রাইস্টচার্চে শেষ ম্যাচে বাংলাদেশ ইনিংসে অতিরিক্ত খাতে নিউজিল্যান্ড দিয়েছে ২১ রান। তবে লজ্জার আরেকটি জায়গায় বাংলাদেশ বোলারদের একচ্ছত্র ‘আধিপত্য’! সবচেয়ে বেশি খরুচে বোলারের শীর্ষ চারজনই বাংলাদেশের। নাজমুল, শফিউল, রুবেল ও সাকিব এক ম্যাচে দিয়েছেন যথাক্রমে ৭৮, ৬৮, ৬৮ ও ৬২ রান।
No comments