ইউসুফের গুমর ফাঁস করবেন মালিক
শোয়েব মালিকের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কটা তেতো অনেক দিন থেকেই। মালিক অধিনায়ক থাকার সময়ই তো ‘যথেষ্ট সম্মান পান না’ অভিযোগ করে আইসিএলে চলে গিয়েছিলেন মোহাম্মদ ইউসুফ। এবার যখন তিনি অধিনায়কত্ব করলেন জাতীয় দলের, তখনো নাকি ষড়যন্ত্র করেছেন মালিক। ইউসুফ কারও নাম বলেননি। তবে দলাদলির পেছনে তিনি যাঁকে দায়ী করছেন, সেটি মালিক বলেই নিশ্চিত পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম।
এদিকে দলে ঐক্য নষ্টের যে অভিযোগ আনা হয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে, সেটির মোক্ষম জবাব কয়েক দিনের মধ্যেই দেবেন বলে জানিয়েছেন মালিক, ‘ও (ইউসুফ) আমার বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছে। আমি শিগগিরই ওকে এর পাল্টা জবাব দেব। তাঁর গুমর সবার সামনে ফাঁস করে দেব।’
অধিনায়ক হিসেবে ইউসুফকে দেখে নাকি গা-জ্বলুনিই ধরে মালিকের, ‘ও আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ এনেছে তা মোটেও সত্যি নয়। আমি বরাবরই দল অন্তঃপ্রাণ একজন খেলোয়াড়। দলের পরিবেশ নষ্ট হয় এমন কিছু আমি করিনি। ২০০৮ সালে যখন অধিনায়ক ছিলাম, তখনো ইউসুফ আমাকে আক্রমণ করেছে। এখন দুই ম্যাচের জন্য অধিনায়ক করার পরও সে একই কাজ করল।’
ইউসুফের অভিযোগের জবাবটা একটু দেরিতেই দিলেন মালিক। জানা গেছে, এ ব্যাপারে পাল্টা কিছু না বলতে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের পক্ষ থেকেই নাকি নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ইউসুফ গণমাধ্যমে একের পর এক অভিযোগ করে যাওয়াতেই আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য মালিকের আবির্ভাব।
ইউসুফের নতুন মন্তব্য অবশ্য একটু সংশোধিত হয়েছে। একজন নয়, দলের দুই-তিনজন খেলোয়াড়ের বিরুদ্ধে এবার অভিযোগের আঙুল তুলেছেন এই ব্যাটসম্যান, ‘দলের সবকিছু নষ্টের গোড়া আসলে দু-তিনজন। আমি কয়েক দিনের মধ্যেই ওদের নাম ফাঁস করে দেব।’ পাকিস্তানের ক্রিকেটে অন্তঃকলহ অবশ্য ঐতিহ্যই। কেবল ইমরান খান পেরেছিলেন সবাইকে এককাট্টা করতে। ইউসুফের দাবি, সেই ইমরানও এই দলটাকে চালাতে হিমশিম খেয়ে যেতেন, ‘সাম্প্রতিক কয়েক বছরে বর্তমান দলটারই ব্যাটিং-শক্তি সম্ভবত সবচেয়ে দুর্বল। আজ ইমরান অধিনায়ক থাকলে তিনিও উদ্বেগ আর দুশ্চিন্তায় ভুগতেন। এই দলটাকে সামলাতে তাঁকেও হিমশিম খেয়ে যেতে হতো।’ সমস্যার শুরু মালিককে অধিনায়ক করা থেকেই হয়েছে বলে মন্তব্য ইউসুফের। তখন থেকেই নাকি দলে দলাদলি আর সিনিয়রদের অসম্মান করার রেওয়াজ শুরু।
দুজনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ থেকেই বোঝা যাচ্ছে পাকিস্তান দলে আসলেই সমস্যা আছে। সেই সমস্যার কথা উঠে এসেছে দলের ম্যানেজারের দাখিল করা প্রতিবেদনে। অস্ট্রেলিয়া সফরে টেস্ট-ওয়ানডে-টি-টোয়েন্টি সবগুলো ম্যাচ হেরে আসার কারণ হিসেবে অধিনায়কত্ব, দলীয় শৃঙ্খলাকে দায়ী করা হয়েছে ম্যানেজারের ওই রিপোর্টে।
এদিকে দলে ঐক্য নষ্টের যে অভিযোগ আনা হয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে, সেটির মোক্ষম জবাব কয়েক দিনের মধ্যেই দেবেন বলে জানিয়েছেন মালিক, ‘ও (ইউসুফ) আমার বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছে। আমি শিগগিরই ওকে এর পাল্টা জবাব দেব। তাঁর গুমর সবার সামনে ফাঁস করে দেব।’
অধিনায়ক হিসেবে ইউসুফকে দেখে নাকি গা-জ্বলুনিই ধরে মালিকের, ‘ও আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ এনেছে তা মোটেও সত্যি নয়। আমি বরাবরই দল অন্তঃপ্রাণ একজন খেলোয়াড়। দলের পরিবেশ নষ্ট হয় এমন কিছু আমি করিনি। ২০০৮ সালে যখন অধিনায়ক ছিলাম, তখনো ইউসুফ আমাকে আক্রমণ করেছে। এখন দুই ম্যাচের জন্য অধিনায়ক করার পরও সে একই কাজ করল।’
ইউসুফের অভিযোগের জবাবটা একটু দেরিতেই দিলেন মালিক। জানা গেছে, এ ব্যাপারে পাল্টা কিছু না বলতে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের পক্ষ থেকেই নাকি নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ইউসুফ গণমাধ্যমে একের পর এক অভিযোগ করে যাওয়াতেই আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য মালিকের আবির্ভাব।
ইউসুফের নতুন মন্তব্য অবশ্য একটু সংশোধিত হয়েছে। একজন নয়, দলের দুই-তিনজন খেলোয়াড়ের বিরুদ্ধে এবার অভিযোগের আঙুল তুলেছেন এই ব্যাটসম্যান, ‘দলের সবকিছু নষ্টের গোড়া আসলে দু-তিনজন। আমি কয়েক দিনের মধ্যেই ওদের নাম ফাঁস করে দেব।’ পাকিস্তানের ক্রিকেটে অন্তঃকলহ অবশ্য ঐতিহ্যই। কেবল ইমরান খান পেরেছিলেন সবাইকে এককাট্টা করতে। ইউসুফের দাবি, সেই ইমরানও এই দলটাকে চালাতে হিমশিম খেয়ে যেতেন, ‘সাম্প্রতিক কয়েক বছরে বর্তমান দলটারই ব্যাটিং-শক্তি সম্ভবত সবচেয়ে দুর্বল। আজ ইমরান অধিনায়ক থাকলে তিনিও উদ্বেগ আর দুশ্চিন্তায় ভুগতেন। এই দলটাকে সামলাতে তাঁকেও হিমশিম খেয়ে যেতে হতো।’ সমস্যার শুরু মালিককে অধিনায়ক করা থেকেই হয়েছে বলে মন্তব্য ইউসুফের। তখন থেকেই নাকি দলে দলাদলি আর সিনিয়রদের অসম্মান করার রেওয়াজ শুরু।
দুজনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ থেকেই বোঝা যাচ্ছে পাকিস্তান দলে আসলেই সমস্যা আছে। সেই সমস্যার কথা উঠে এসেছে দলের ম্যানেজারের দাখিল করা প্রতিবেদনে। অস্ট্রেলিয়া সফরে টেস্ট-ওয়ানডে-টি-টোয়েন্টি সবগুলো ম্যাচ হেরে আসার কারণ হিসেবে অধিনায়কত্ব, দলীয় শৃঙ্খলাকে দায়ী করা হয়েছে ম্যানেজারের ওই রিপোর্টে।
No comments