হেরেও শীর্ষে রাজশাহী, সিলেট-বরিশালের বিদায়
প্রথম পর্বের শেষ ম্যাচে দারুণ এক জয় পেয়েও লাভ হলো না বরিশালের। শীর্ষে থাকা রাজশাহীকে তারা দিয়েছে প্রথম হারের স্বাদ। তার পরও সিলেটের সঙ্গে তাদের জাতীয় লিগও শেষ হয়ে যাচ্ছে এখানেই। জাতীয় লিগের নতুন ফরম্যাট অনুযায়ী প্রথম পর্ব থেকে দ্বিতীয় পর্বে যাবে শীর্ষ চার দল। পয়েন্ট তালিকার সবচেয়ে নিচে আছে সিলেট, নিচের দিক থেকে দুইয়ে বরিশাল। প্রথম পর্বের শেষ ম্যাচে জয় পেয়েছে খুলনাও, চট্টগ্রামকে ৮ উইকেটে হারিয়ে কমিয়েছে দ্বিতীয় স্থানে থাকা ঢাকার সঙ্গে পয়েন্টের ব্যবধান। দ্বিতীয় পর্বের খেলা শুরু হবে ১৭ ফেব্রুয়ারি। শীর্ষ দুই দলকে নিয়ে ৫ দিনের ফাইনাল ৮ মার্চ।
প্রথম পর্বের পয়েন্ট সঙ্গে যাবে দ্বিতীয় পর্বেও। বাকি তিন দলের ধরাছোঁয়ার আরও বাইরে যাওয়ার সুযোগটা রাজশাহী হাতছাড়া করেছে বরিশালের কাছে হেরে। জয়টা বরিশাল দেখছিল তৃতীয় দিন শেষেই, ২৭৬ রান তাড়া করতে নেমে দুই ওপেনার দিন শেষ করেছিলেন ১৬২ রান তুলে। কাল পাঁচ উইকেট হারালেও প্রত্যাশিত জয়টা ঠিকই পেয়েছে। দুই ওপেনারের কেউই অবশ্য সেঞ্চুরি পাননি, ৮৩ রান করে আউট হয়েছেন শাহরিয়ার নাফীস, ৯৩ করে ফজলে রাব্বি। প্রথম ইনিংসে ৯২ রানের লিড নেওয়া রাজশাহীর সর্বনাশ হয়েছে আসলে দ্বিতীয় ইনিংসে ১৮৩ রানে অলআউট হয়েই।
৫ উইকেটে ৩১৮, চট্টগ্রাম দিন শুরু করেছিল ড্রয়ের আশা নিয়ে। কিন্তু আমাদের রাজশাহী অফিস জানায়, ২২ রান তুলতেই বাকি ৫ উইকেটও হারিয়ে ফেলে তারা। আগের দিনের ৬২ রানের সঙ্গে কোনো রানই যোগ করতে পারেননি ফয়সাল হোসেন, ইলিয়াস সানি আউট ৪৫ রান করে। খুলনার ডলার মাহমুদ নিয়েছেন ৪ উইকেট। ১৩ রানে ২ উইকেট হারানোর পর তাপস ঘোষ (৫৫*) ও তুষার ইমরানের (৩৭*) ৮২ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি জয় এনে দেয় খুলনাকে।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
খুলনা-চট্টগ্রামখুলনা: ১ম ইনিংস: ৪৪৬ (ডিক্লে.) ও ২য় ইনিংস: ৯৫/২ (তাপস ৫৫*, তুষার ৩৭; ইলিয়াস ২/৩৩)। চট্টগ্রাম: ১ম ইনিংস: ১৯৯ ও ২য় ইনিংস: ৩৪০ (ফয়সাল ৬২, ইলিয়াস ৪৫; ডলার ৪/৫১, রাসেল ৩/৫৮, জিয়াউর ১/৫০, মুরাদ ১/৮৭)। ম্যান অব দ্য ম্যাচ: ইলিয়াস সানি (চট্টগ্রাম)।
রাজশাহী-বরিশালরাজশাহী: ১ম ইনিংস: ৩৩৬ ও ২য় ইনিংস: ১৮৩। বরিশাল: ১ম ইনিংস: ২৪৪ ও ২য় ইনিংস: ২৭৮/৫ (শাহরিয়ার ৮৩, রাব্বি ৯৫, হান্নান ৪৬; দেলোয়ার ২/৮১, জহুরুল ১/০, ধীমান ১/৪, শাহজাদা ১/৩১)। ম্যান অব দ্য ম্যাচ: ফজলে রাব্বি (বরিশাল)।
প্রথম পর্বের পয়েন্ট সঙ্গে যাবে দ্বিতীয় পর্বেও। বাকি তিন দলের ধরাছোঁয়ার আরও বাইরে যাওয়ার সুযোগটা রাজশাহী হাতছাড়া করেছে বরিশালের কাছে হেরে। জয়টা বরিশাল দেখছিল তৃতীয় দিন শেষেই, ২৭৬ রান তাড়া করতে নেমে দুই ওপেনার দিন শেষ করেছিলেন ১৬২ রান তুলে। কাল পাঁচ উইকেট হারালেও প্রত্যাশিত জয়টা ঠিকই পেয়েছে। দুই ওপেনারের কেউই অবশ্য সেঞ্চুরি পাননি, ৮৩ রান করে আউট হয়েছেন শাহরিয়ার নাফীস, ৯৩ করে ফজলে রাব্বি। প্রথম ইনিংসে ৯২ রানের লিড নেওয়া রাজশাহীর সর্বনাশ হয়েছে আসলে দ্বিতীয় ইনিংসে ১৮৩ রানে অলআউট হয়েই।
৫ উইকেটে ৩১৮, চট্টগ্রাম দিন শুরু করেছিল ড্রয়ের আশা নিয়ে। কিন্তু আমাদের রাজশাহী অফিস জানায়, ২২ রান তুলতেই বাকি ৫ উইকেটও হারিয়ে ফেলে তারা। আগের দিনের ৬২ রানের সঙ্গে কোনো রানই যোগ করতে পারেননি ফয়সাল হোসেন, ইলিয়াস সানি আউট ৪৫ রান করে। খুলনার ডলার মাহমুদ নিয়েছেন ৪ উইকেট। ১৩ রানে ২ উইকেট হারানোর পর তাপস ঘোষ (৫৫*) ও তুষার ইমরানের (৩৭*) ৮২ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি জয় এনে দেয় খুলনাকে।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
খুলনা-চট্টগ্রামখুলনা: ১ম ইনিংস: ৪৪৬ (ডিক্লে.) ও ২য় ইনিংস: ৯৫/২ (তাপস ৫৫*, তুষার ৩৭; ইলিয়াস ২/৩৩)। চট্টগ্রাম: ১ম ইনিংস: ১৯৯ ও ২য় ইনিংস: ৩৪০ (ফয়সাল ৬২, ইলিয়াস ৪৫; ডলার ৪/৫১, রাসেল ৩/৫৮, জিয়াউর ১/৫০, মুরাদ ১/৮৭)। ম্যান অব দ্য ম্যাচ: ইলিয়াস সানি (চট্টগ্রাম)।
রাজশাহী-বরিশালরাজশাহী: ১ম ইনিংস: ৩৩৬ ও ২য় ইনিংস: ১৮৩। বরিশাল: ১ম ইনিংস: ২৪৪ ও ২য় ইনিংস: ২৭৮/৫ (শাহরিয়ার ৮৩, রাব্বি ৯৫, হান্নান ৪৬; দেলোয়ার ২/৮১, জহুরুল ১/০, ধীমান ১/৪, শাহজাদা ১/৩১)। ম্যান অব দ্য ম্যাচ: ফজলে রাব্বি (বরিশাল)।
No comments