শেখ রাসেলকে জেতাল সামির-হাফুন জুটি
চট্টগ্রামে প্রথম মিশনে একটি বাধা টপকাল শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্র। চট্টগ্রাম আবাহনীকে গতকাল ২-০ গোলে হারিয়েছে তারা। গতবার একই ভেন্যুতে এই আবাহনীর সঙ্গে পয়েন্ট ভাগাভাগি করতে হয়েছিল তাদের। কালকের জয়ের পর তাই খুব উচ্ছ্বসিত দেখাল শেখ রাসেলকে।
গতবারের সেই শঙ্কাটাকে যেন ঝেড়ে বিদায় করেই মাঠে নেমেছিল শেখ রাসেল। শুরু থেকেই নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার জন্য মরিয়া ছিল ঢাকার বড় দলটি। তবে পুরো ম্যাচে তাদের আক্রমণ ছিল পাঁচ-ছয়টি। তা থেকেই আদায় করে নিয়েছে দুটি গোল। দুটি গোলই হয়েছে প্রথমার্ধে। যদিও পেনাল্টি থেকে দেওয়া দ্বিতীয় গোলটি কিছুটা বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।
৩৩ মিনিটে বক্সে বল নিয়ে ঢুকে পড়েছিলেন শেখ রাসেলের অধিনায়ক আমিনুল ইসলাম। তাঁর সঙ্গে গায়ে গা লাগিয়ে দৌড়াচ্ছিলেন আবাহনীর ডিফেন্ডার জমির। একপর্যায়ে পড়ে যান আমিনুল। রেফারি জসিম উদ্দিন পেনাল্টির বাঁশি বাজালে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে আবাহনী শিবির। কিন্তু সিদ্ধান্ত না মেনে উপায় কী? আবাহনীর সহকারী কোচ আবুল কাশেম বললেন, ‘দুর্বল রেফারিং। আমরা বঞ্চিত হয়েছি।’
সামির ওমারির নেওয়া পেনাল্টি কিকটি প্রথম দফা আটকেও দেন গোলরক্ষক বিপ্লব। কিন্তু ফিরতি বলে সামির বল জড়িয়ে দেন জালে।
এর মিনিট ১৬ আগে দুজনকে কাটিয়ে বক্সে ঢুকে যে বল দেন সামির, তা থেকে প্রথম গোল করেন হাফুন আলবারকা।
শেখ রাসেলের সব কটি আক্রমণের মূলে ছিলেন এই সামির-হাফুন জুটি। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে সামিরের উঠিয়ে দেওয়া বলে হেড করে হাফুন। কিন্তু ওটা চলে যায় বাইরে। এরপর এই জুটিকে আরও দুবার নিরাশ করেন গোলরক্ষক বিপ্লব। ৭১ মিনিটে সামির গোলরক্ষককে একা পেয়েও গোল করতে ব্যর্থ হন। শুধু তা-ই নয়, বিপ্লবের কাছে বলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পড়ে গিয়ে পেনাল্টির আবেদন করে হলুদ কার্ডও দেখেছেন এই বিদেশি।
অন্যদিকে সারা ম্যাচে বার দুয়েক গোলের সুযোগ সৃষ্টি করতে পেরেছিল আবাহনী। কয়েকজনকে কাটিয়ে বক্সে ঢুকে পিটারের নেওয়া একটি শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
এই ম্যাচ শেষে ৪ খেলায় শেখ রাসেলের পয়েন্ট হলো ১০, সমান ম্যাচে আবাহনীর অর্জন ৫ পয়েন্ট।
গতবারের সেই শঙ্কাটাকে যেন ঝেড়ে বিদায় করেই মাঠে নেমেছিল শেখ রাসেল। শুরু থেকেই নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার জন্য মরিয়া ছিল ঢাকার বড় দলটি। তবে পুরো ম্যাচে তাদের আক্রমণ ছিল পাঁচ-ছয়টি। তা থেকেই আদায় করে নিয়েছে দুটি গোল। দুটি গোলই হয়েছে প্রথমার্ধে। যদিও পেনাল্টি থেকে দেওয়া দ্বিতীয় গোলটি কিছুটা বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।
৩৩ মিনিটে বক্সে বল নিয়ে ঢুকে পড়েছিলেন শেখ রাসেলের অধিনায়ক আমিনুল ইসলাম। তাঁর সঙ্গে গায়ে গা লাগিয়ে দৌড়াচ্ছিলেন আবাহনীর ডিফেন্ডার জমির। একপর্যায়ে পড়ে যান আমিনুল। রেফারি জসিম উদ্দিন পেনাল্টির বাঁশি বাজালে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে আবাহনী শিবির। কিন্তু সিদ্ধান্ত না মেনে উপায় কী? আবাহনীর সহকারী কোচ আবুল কাশেম বললেন, ‘দুর্বল রেফারিং। আমরা বঞ্চিত হয়েছি।’
সামির ওমারির নেওয়া পেনাল্টি কিকটি প্রথম দফা আটকেও দেন গোলরক্ষক বিপ্লব। কিন্তু ফিরতি বলে সামির বল জড়িয়ে দেন জালে।
এর মিনিট ১৬ আগে দুজনকে কাটিয়ে বক্সে ঢুকে যে বল দেন সামির, তা থেকে প্রথম গোল করেন হাফুন আলবারকা।
শেখ রাসেলের সব কটি আক্রমণের মূলে ছিলেন এই সামির-হাফুন জুটি। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে সামিরের উঠিয়ে দেওয়া বলে হেড করে হাফুন। কিন্তু ওটা চলে যায় বাইরে। এরপর এই জুটিকে আরও দুবার নিরাশ করেন গোলরক্ষক বিপ্লব। ৭১ মিনিটে সামির গোলরক্ষককে একা পেয়েও গোল করতে ব্যর্থ হন। শুধু তা-ই নয়, বিপ্লবের কাছে বলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পড়ে গিয়ে পেনাল্টির আবেদন করে হলুদ কার্ডও দেখেছেন এই বিদেশি।
অন্যদিকে সারা ম্যাচে বার দুয়েক গোলের সুযোগ সৃষ্টি করতে পেরেছিল আবাহনী। কয়েকজনকে কাটিয়ে বক্সে ঢুকে পিটারের নেওয়া একটি শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
এই ম্যাচ শেষে ৪ খেলায় শেখ রাসেলের পয়েন্ট হলো ১০, সমান ম্যাচে আবাহনীর অর্জন ৫ পয়েন্ট।
No comments