চুক্তির খসড়া ‘ইতিহাসের সবচেয়ে জঘন্য’: জি-৭৭
কোপেনহেগেনের খসড়া জলবায়ু চুক্তিকে ‘ইতিহাসের সবচেয়ে জঘন্য’ হিসেবে অভিহিত করেছে উন্নয়নশীল দেশগুলোর জোট জি-৭৭। এর আগে জোটটি ইঙ্গিত দিয়েছিল যে, তারা প্রস্তাবিত খসড়াটি আটকে দেবে।
যুক্তরাষ্ট্র ও সম্মেলনের আয়োজক দেশ ডেনমার্কের বিরুদ্ধে গরিব দেশগুলোর অধিকার পদদলিত করার অভিযোগ তুলেছেন জি-৭৭-এর চেয়ারম্যান সুদানের লুলুম্বা স্টানিসলাইস ডিয়া-পিং। তিনি বলেন, আজকের ঘটনাবলি সত্যিকার অর্থেই জলবায়ুর পরিবর্তন-সংক্রান্ত আলোচনায় ইতিহাসের সবচেয়ে জঘন্য অবস্থার প্রতিনিধিত্ব করছে। ডিয়া-পিং আরও বলেন, এই চুক্তি উন্নয়নশীল দেশগুলোকে রুদ্ধ করে দেবে এবং উন্নয়নশীল দেশের দরিদ্র মানুষ চিরদিন দারিদ্র্যের চক্রে আটকে থাকবে।
ডিয়া-পিং বলেন, সুদান ওই চুক্তিতে সম্মতি দেবে না। তবে তাঁর প্রতিনিধিদল ওই খসড়া চুক্তি আটকে দেওয়ার চেষ্টা করবে কি না, এমন প্রশ্নে তিনি পরিষ্কারভাবে কিছু উল্লেখ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।
পুরো সম্মেলনেই ডিয়া-পিং অভিযোগ করে আসছিলেন যে, পূর্ণাঙ্গ অধিবেশনে নয়, সবকিছুর নিষ্পত্তি হয়েছে রুদ্ধদ্বার বৈঠকে। সবাইকে পাশকাটিয়েনিজেদের স্বার্থে এ খসড়া প্রস্তাব তৈরি করা হয়েছে।
তিনি বলেন, প্রেসিডেন্ট ওবামা যেভাবে কাজ করেছেন, তাতে তিনি নিশ্চিতভাবেই তাঁর ও বুশের প্রেসিডেন্টের কার্যকালের যেকোনো পার্থক্য মুছে দিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্র ও সম্মেলনের আয়োজক দেশ ডেনমার্কের বিরুদ্ধে গরিব দেশগুলোর অধিকার পদদলিত করার অভিযোগ তুলেছেন জি-৭৭-এর চেয়ারম্যান সুদানের লুলুম্বা স্টানিসলাইস ডিয়া-পিং। তিনি বলেন, আজকের ঘটনাবলি সত্যিকার অর্থেই জলবায়ুর পরিবর্তন-সংক্রান্ত আলোচনায় ইতিহাসের সবচেয়ে জঘন্য অবস্থার প্রতিনিধিত্ব করছে। ডিয়া-পিং আরও বলেন, এই চুক্তি উন্নয়নশীল দেশগুলোকে রুদ্ধ করে দেবে এবং উন্নয়নশীল দেশের দরিদ্র মানুষ চিরদিন দারিদ্র্যের চক্রে আটকে থাকবে।
ডিয়া-পিং বলেন, সুদান ওই চুক্তিতে সম্মতি দেবে না। তবে তাঁর প্রতিনিধিদল ওই খসড়া চুক্তি আটকে দেওয়ার চেষ্টা করবে কি না, এমন প্রশ্নে তিনি পরিষ্কারভাবে কিছু উল্লেখ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।
পুরো সম্মেলনেই ডিয়া-পিং অভিযোগ করে আসছিলেন যে, পূর্ণাঙ্গ অধিবেশনে নয়, সবকিছুর নিষ্পত্তি হয়েছে রুদ্ধদ্বার বৈঠকে। সবাইকে পাশকাটিয়েনিজেদের স্বার্থে এ খসড়া প্রস্তাব তৈরি করা হয়েছে।
তিনি বলেন, প্রেসিডেন্ট ওবামা যেভাবে কাজ করেছেন, তাতে তিনি নিশ্চিতভাবেই তাঁর ও বুশের প্রেসিডেন্টের কার্যকালের যেকোনো পার্থক্য মুছে দিয়েছেন।
No comments