শেকড়ের সন্ধানে মোহাম্মদ আলী
যেন ঘরের ছেলে ঘরে ফিরল। সেই উচ্ছ্বাস নিয়েই আইরিশরা পরশু বরণ করে নিল মোহাম্মদ আলীকে। সর্বকালের অবিসংবাদিত কিংবদন্তি বক্সার যুক্তরাষ্ট্রে জন্মালেও পূর্বপুরুষের ভিটা ছিল আয়ারল্যান্ডেই। আজ থেকে দেড় শ বছর আগে আলীর প্রপিতামহ অ্যাবি গ্র্যাডি ভাগ্যের সন্ধানে পাড়ি জমিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রে। সেই শেকড়ের সন্ধানে মোহাম্মদ আলীর আয়ারল্যান্ডে ছুটে আসা।
দেশটির পশ্চিমাঞ্চলের শহর এনিসে ছিল আলীর পূর্বসূরিদের বাস। সেই শহরে এই ৬৭ বছর বয়সীর সম্মানে আয়োজন করা হয়েছিল সংবর্ধনার। সেখানেই আলীকে দেওয়া হয় সম্মানসূচক নাগরিকত্ব। বক্সিং গ্লাভস, আলীর স্মরণীয় মুহূর্তগুলোর ছবি, পোস্টার-ফেস্টুনে সাজানো হয়েছিল পুরো শহর। পূর্বপুরুষের বাসভিটাও পরিদর্শন করেন আলী। সেখানে থেকে যাওয়া তাঁর আত্মীয়স্বজনদের নিয়ে যোগ দেন সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে। সেখানে তাঁকে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয় ‘আলী দ্য এনিসম্যান’ হিসেবে।
পূর্বপুরুষের ভিটা পরিদর্শন একটা উদ্দেশ্য ছিল। পাশাপাশি তাঁর বিভিন্ন দাতব্য কাজের জন্য তহবিলও সংগ্রহ করেছেন এই সফরে। কোনো বক্তব্য আলী দেননি। তবে তাঁর মুখে ছিল হাসি। স্বজনদের মাঝে অনেক দিন পর ফিরে যাওয়ার তৃপ্তি। মাঝে মাঝে দর্শকদের অনুরোধে কয়েকবার বিখ্যাত সেই ঘুষিও মেরেছেন শূন্যে।
বহু বছর ধরে পারকিনসন্স রোগে আক্রান্ত আলীর জন্য এই ভ্রমণ ছিল নিজেকে আরও একটু সতেজ করে তোলার দাওয়াইও। এনিসের বাসিন্দাদের কাছে কৃতজ্ঞতার শেষ নেই তাঁর স্ত্রী লোনির, ‘মোহাম্মদকে বাড়িতে স্বাগত জানাতে পথের দুধারে হাজার হাজার লোক দাঁড়িয়ে ছিল। এমনটা আমি আগে কখনো দেখিনি। ওকে যেসব ওষুধ রোজ দেওয়া হয়, তার চেয়ে এটা অনেক ভালো একটা ওষুধ।’
দেশটির পশ্চিমাঞ্চলের শহর এনিসে ছিল আলীর পূর্বসূরিদের বাস। সেই শহরে এই ৬৭ বছর বয়সীর সম্মানে আয়োজন করা হয়েছিল সংবর্ধনার। সেখানেই আলীকে দেওয়া হয় সম্মানসূচক নাগরিকত্ব। বক্সিং গ্লাভস, আলীর স্মরণীয় মুহূর্তগুলোর ছবি, পোস্টার-ফেস্টুনে সাজানো হয়েছিল পুরো শহর। পূর্বপুরুষের বাসভিটাও পরিদর্শন করেন আলী। সেখানে থেকে যাওয়া তাঁর আত্মীয়স্বজনদের নিয়ে যোগ দেন সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে। সেখানে তাঁকে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয় ‘আলী দ্য এনিসম্যান’ হিসেবে।
পূর্বপুরুষের ভিটা পরিদর্শন একটা উদ্দেশ্য ছিল। পাশাপাশি তাঁর বিভিন্ন দাতব্য কাজের জন্য তহবিলও সংগ্রহ করেছেন এই সফরে। কোনো বক্তব্য আলী দেননি। তবে তাঁর মুখে ছিল হাসি। স্বজনদের মাঝে অনেক দিন পর ফিরে যাওয়ার তৃপ্তি। মাঝে মাঝে দর্শকদের অনুরোধে কয়েকবার বিখ্যাত সেই ঘুষিও মেরেছেন শূন্যে।
বহু বছর ধরে পারকিনসন্স রোগে আক্রান্ত আলীর জন্য এই ভ্রমণ ছিল নিজেকে আরও একটু সতেজ করে তোলার দাওয়াইও। এনিসের বাসিন্দাদের কাছে কৃতজ্ঞতার শেষ নেই তাঁর স্ত্রী লোনির, ‘মোহাম্মদকে বাড়িতে স্বাগত জানাতে পথের দুধারে হাজার হাজার লোক দাঁড়িয়ে ছিল। এমনটা আমি আগে কখনো দেখিনি। ওকে যেসব ওষুধ রোজ দেওয়া হয়, তার চেয়ে এটা অনেক ভালো একটা ওষুধ।’
No comments