ব্রিটেন চায়নি মেগরাহি কারাগারে মারা যান: ডেভিড মিলিব্যান্ড
ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড মিলিব্যান্ড বলেছেন, লকারবিতে বোমা হামলাকারী আবদেল বাসেত আলী আল-মেগরাহি কারাগারে মারা যান, ব্রিটেন তা চায়নি। তবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে স্কটল্যান্ড সরকারের ওপর লন্ডনের কোনো চাপ ছিল না।
গতকাল বুধবার বিবিসি রেডিওকে মিলিব্যান্ড বলেছেন, ‘তিনি কারাগারে মারা যান, সেটা আমরা চাইনি।’ মেগরাহির মুক্তির জন্য লিবিয়া সরকারের সঙ্গে কোনো ধরনের চুক্তির বিষয় আবারও নাকচ করে দেন মিলিব্যান্ড।
ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, অভিযোগ উঠেছে, সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য স্কটিশ সরকারের ওপর কোনো না কোনোভাবে চাপ সৃষ্টি করেছে ব্রিটিশ সরকার। কিন্তু স্কটিশদের ওপর ব্রিটিশ সরকারের পক্ষ থেকে কোনো চাপ ছিল না।
মিলিব্যান্ড স্বীকার করেন, ব্রিটেন চায়নি, সাবেক এই লিবিয়ান এজেন্ট কারাগারে মারা যান। কারণ, তিনি প্রোস্টেট ক্যান্সারে নিশ্চিত মৃত্যুর মুখে আছেন।
মিলিব্যান্ডের এই বক্তব্যের পর ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী গর্ডন ব্রাউন বিরোধীদের তোপের মুখে পড়েছেন। কারণ, ব্রাউন সরকার বলে আসছিল, স্কটিশ সরকার এককভাবে মেগরাহিকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
ব্রাউনের বিরুদ্ধে ‘প্রতারণা’র অভিযোগ তুলেছেন রক্ষণশীল দলের নেতা ডেভিড ক্যামেরুন। সরকার আসলে জনগণের স্বার্থের কথা বলে ঠিক কী করেছে, সেটা খুঁজে বের করার জন্য একটি স্বাধীন তদন্তের দাবিও জানিয়েছেন তিনি।
ক্যামেরুন বলেন, এটা সুস্পষ্ট হয়ে উঠেছে যে ব্রিটেন একদিকে আমেরিকানদের বলছে, তাঁরা চায় মেগরাহি কারাগারে মারা যান; অন্যদিকে লিবিয়ানদের বলছে, মেগরাহিকে তারা মুক্তি দিতে চায়।
গতকাল বুধবার বিবিসি রেডিওকে মিলিব্যান্ড বলেছেন, ‘তিনি কারাগারে মারা যান, সেটা আমরা চাইনি।’ মেগরাহির মুক্তির জন্য লিবিয়া সরকারের সঙ্গে কোনো ধরনের চুক্তির বিষয় আবারও নাকচ করে দেন মিলিব্যান্ড।
ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, অভিযোগ উঠেছে, সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য স্কটিশ সরকারের ওপর কোনো না কোনোভাবে চাপ সৃষ্টি করেছে ব্রিটিশ সরকার। কিন্তু স্কটিশদের ওপর ব্রিটিশ সরকারের পক্ষ থেকে কোনো চাপ ছিল না।
মিলিব্যান্ড স্বীকার করেন, ব্রিটেন চায়নি, সাবেক এই লিবিয়ান এজেন্ট কারাগারে মারা যান। কারণ, তিনি প্রোস্টেট ক্যান্সারে নিশ্চিত মৃত্যুর মুখে আছেন।
মিলিব্যান্ডের এই বক্তব্যের পর ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী গর্ডন ব্রাউন বিরোধীদের তোপের মুখে পড়েছেন। কারণ, ব্রাউন সরকার বলে আসছিল, স্কটিশ সরকার এককভাবে মেগরাহিকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
ব্রাউনের বিরুদ্ধে ‘প্রতারণা’র অভিযোগ তুলেছেন রক্ষণশীল দলের নেতা ডেভিড ক্যামেরুন। সরকার আসলে জনগণের স্বার্থের কথা বলে ঠিক কী করেছে, সেটা খুঁজে বের করার জন্য একটি স্বাধীন তদন্তের দাবিও জানিয়েছেন তিনি।
ক্যামেরুন বলেন, এটা সুস্পষ্ট হয়ে উঠেছে যে ব্রিটেন একদিকে আমেরিকানদের বলছে, তাঁরা চায় মেগরাহি কারাগারে মারা যান; অন্যদিকে লিবিয়ানদের বলছে, মেগরাহিকে তারা মুক্তি দিতে চায়।
No comments