রেফারিদের আনন্দময় এক দিন
তাঁদের হাতে সবুজ রঙের একটা কার্ড। লেখা—‘শেয়ার দ্য গ্রিন কার্ড অন অ্যান্ড অফ দ্য ফিল্ড’। সাদা জার্সি পরা রেফারিদের বিশাল র্যালি আস্তে আস্তে বেরিয়ে গেল বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন থেকে। গন্তব্য—বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম।
কোনো ম্যাচ পরিচালনা করতে নয়, স্টেডিয়ামে এসে নিজেরাই খেলতে নামলেন। কাল ছিল ‘এশিয়ান রেফারিস ডে’, বাংলাদেশের রেফারিরা দিনটা পালন করলেন নানা কর্মসূচিতে। আলোচনা সভা ছিল বাফুফে ভবনে, তারপর বাফুফে ভবন থেকে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম পর্যন্ত র্যালি, সবশেষে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে প্রীতি ফুটবল। যাতে অংশ নিয়েছে ‘রেফারি একাদশ’ ও ‘বাফুফে একাদশ’। নুরুল হকের একমাত্র গোলে বাফুফে একাদশ জয় পেলেও ম্যাচটা রেফারিদের কাছে ছিল উপভোগ্যই। হাসি-ঠাট্টা-কৌতুক... মজা করেই সময়টা পার করেছেন তাঁরা।
এএফসির এলিট প্যানেলে ঢুকে পড়েছেন বাংলাদেশের রেফারিরা, সারা বছরই ব্যস্ত সময় কাটে কয়েকজনের। অনেকেই বলেন, এখন রেফারিদের সুসময়। সত্তরের দশকের রেফারি মুনীর হোসেন বললেন, ‘বাংলাদেশে রেফারিং অনেকটা এগিয়ে গেছে। অনেকেই এশীয় অঞ্চলে দাপটের সঙ্গে খেলা চালিয়ে যাচ্ছে। এটা আমাদের জন্য খুবই ভালো খবর। তবে আমাদের রেফারিং আরও এগিয়ে যাওয়া উচিত ছিল।’
কোনো ম্যাচ পরিচালনা করতে নয়, স্টেডিয়ামে এসে নিজেরাই খেলতে নামলেন। কাল ছিল ‘এশিয়ান রেফারিস ডে’, বাংলাদেশের রেফারিরা দিনটা পালন করলেন নানা কর্মসূচিতে। আলোচনা সভা ছিল বাফুফে ভবনে, তারপর বাফুফে ভবন থেকে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম পর্যন্ত র্যালি, সবশেষে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে প্রীতি ফুটবল। যাতে অংশ নিয়েছে ‘রেফারি একাদশ’ ও ‘বাফুফে একাদশ’। নুরুল হকের একমাত্র গোলে বাফুফে একাদশ জয় পেলেও ম্যাচটা রেফারিদের কাছে ছিল উপভোগ্যই। হাসি-ঠাট্টা-কৌতুক... মজা করেই সময়টা পার করেছেন তাঁরা।
এএফসির এলিট প্যানেলে ঢুকে পড়েছেন বাংলাদেশের রেফারিরা, সারা বছরই ব্যস্ত সময় কাটে কয়েকজনের। অনেকেই বলেন, এখন রেফারিদের সুসময়। সত্তরের দশকের রেফারি মুনীর হোসেন বললেন, ‘বাংলাদেশে রেফারিং অনেকটা এগিয়ে গেছে। অনেকেই এশীয় অঞ্চলে দাপটের সঙ্গে খেলা চালিয়ে যাচ্ছে। এটা আমাদের জন্য খুবই ভালো খবর। তবে আমাদের রেফারিং আরও এগিয়ে যাওয়া উচিত ছিল।’
No comments