বিশ্বের শীতলতম স্থানের সন্ধানলাভ
বিশ্বের শীতলতম, শুষ্কতম ও শান্ততম স্থানের সন্ধান পাওয়ার দাবি করেছেন একদল গবেষক। অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশে একটি মালভূমির ওপর ওই স্থানটি অবস্থিত। ভূ-পৃষ্ঠে মানমন্দির স্থাপনের জন্য সবচেয়ে ভালো স্থান খুঁজতে গিয়ে ওই স্থানটির সন্ধান পাওয়া গেছে। যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞানীদের একটি দল উপগ্রহ থেকে পাওয়া ছবি, তথ্য ও জলবায়ুর মডেল পর্যালোচনা করে স্থানটি চিহ্নিত করেন। স্থানটি ‘রিজ-এ’ নামে পরিচিত। বিজ্ঞানীদের ধারণা, ওই স্থানে এখনো কোনো মানুষের পা পড়েনি।
গবেষকেরা জানান, পৃথিবীর তলদেশে (দক্ষিণে) অ্যান্টার্কটিক মালভূমির ১৩ হাজার ২৯৭ ফুট উচ্চতায় রিজ-এ অবস্থিত। সেখানকার গড় তাপমাত্রা মাইনাস ৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে পানির পরিমাণ খুবই কম। ওই এলাকায় বায়ুপ্রবাহ নেই বললেই চলে অর্থাত্ খুবই শান্ত আবহাওয়া। গত সোমবার অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটির একটি প্রকাশনায় এসব তথ্য প্রকাশিত হয়।
গবেষক দলের প্রধান অস্ট্রেলিয়ার অ্যাংলো-অস্ট্রেলিয়ান মানমন্দিরের বিজ্ঞানী উইল সান্ডার্স বলেন, জায়গাটি খুবই শান্ত, সেখানে কোনো বাতাসের অস্তিত্ব নেই বললেই চলে। জায়গাটি মানমন্দির স্থাপনের জন্য খুবই উপযোগী। রিজ-এ থেকে মহাজাগতিক কোনো ছবি তোলা হলে তা বর্তমানে ব্যবহূত সবচেয়ে ভালো মানমন্দির থেকে তোলা ছবির তুলনায় তিনগুণ পরিষ্কার হওয়া উচিত। কারণ, সেখানকার আকাশ অনেক বেশি শুষ্ক ও অন্ধকার।
গবেষকেরা জানান, পৃথিবীর তলদেশে (দক্ষিণে) অ্যান্টার্কটিক মালভূমির ১৩ হাজার ২৯৭ ফুট উচ্চতায় রিজ-এ অবস্থিত। সেখানকার গড় তাপমাত্রা মাইনাস ৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে পানির পরিমাণ খুবই কম। ওই এলাকায় বায়ুপ্রবাহ নেই বললেই চলে অর্থাত্ খুবই শান্ত আবহাওয়া। গত সোমবার অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটির একটি প্রকাশনায় এসব তথ্য প্রকাশিত হয়।
গবেষক দলের প্রধান অস্ট্রেলিয়ার অ্যাংলো-অস্ট্রেলিয়ান মানমন্দিরের বিজ্ঞানী উইল সান্ডার্স বলেন, জায়গাটি খুবই শান্ত, সেখানে কোনো বাতাসের অস্তিত্ব নেই বললেই চলে। জায়গাটি মানমন্দির স্থাপনের জন্য খুবই উপযোগী। রিজ-এ থেকে মহাজাগতিক কোনো ছবি তোলা হলে তা বর্তমানে ব্যবহূত সবচেয়ে ভালো মানমন্দির থেকে তোলা ছবির তুলনায় তিনগুণ পরিষ্কার হওয়া উচিত। কারণ, সেখানকার আকাশ অনেক বেশি শুষ্ক ও অন্ধকার।
No comments