দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের স্মরণ অনুষ্ঠান
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরুর ৭০তম বার্ষিকীতে পোল্যান্ডে গতকাল মঙ্গলবার নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। গদনস্কের কাছে ভেস্টারপ্লাটে উপদ্বীপে সূর্যোদয়ের সময় এক স্মরণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে অনুষ্ঠানমালার সূচনা হয়। ১৯৩৯ সালে ভেস্টারপ্লাটে উপদ্বীপে একটি পোলিশ দুর্গ লক্ষ্য করে জার্মান যুদ্ধজাহাজ থেকে প্রথম গোলাটি ছোড়া হয়।
ওই দুর্গে আয়োজিত স্মরণ অনুষ্ঠানে নেতৃত্ব দেন পোল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট লেস কাজনস্কি ও প্রধানমন্ত্রী ডোনাল্ড টুস্ক।
১৯৩৯ সালের ১ সেপ্টেম্বর জার্মান যুদ্ধজাহাজ শ্ললেসভিগ হোলস্টেইন থেকে পোলিশ দুর্গ লক্ষ্য করে গোলা ছোড়া হয়। একই সঙ্গে পোল্যান্ডের পূর্ব, পশ্চিম ও দক্ষিণ দিক থেকে সাঁড়াশি হামলা চালায় জার্মান বাহিনী।
সেদিন দুর্গটিতে ছিলেন ১৮২ জন পোলিশ সেনা। ধারণা করা হচ্ছিল, জার্মান হামলার মুখে তাঁরা ১২ ঘণ্টার বেশি টিকবেন না। কিন্তু আকাশ, নৌ ও স্থলপথে সাঁড়াশি আক্রমণ সত্ত্বেও তিন হাজারেরও বেশি জার্মান সেনার বিরুদ্ধে সাত দিন পর্যন্ত প্রতিরোধ বজায় রেখেছিলেন পোলিশ সেনারা।
গত সোমবার প্রকাশিত এক জরিপে দেখা গেছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ভেস্টারপ্লাটের প্রতিরোধকে পোলিশ প্রতিরোধের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
স্মরণ অনুষ্ঠানে পোল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট লেস কাজনস্কি বলেন, ‘ভেস্টারপ্লাটের বীরদের প্রতি আমরা শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি। শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি সেই বীর সৈনিকদের, যাঁরা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মান নািসবাদ ও বলশেভিক-সমগ্রতাবাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন।’
১৯৩৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর রেড আর্মির পোল্যান্ডে হামলার দিকে ইঙ্গিত করে লেস কাজনস্কি বলেন, ‘সেপ্টেম্বরের ১৭ তারিখ... তখনো আমরা ওয়ারশকে রক্ষার জন্য লড়ছিলাম... সেদিন পোল্যান্ডের পিঠে ছোরা মারা হয়।’
অনুষ্ঠানটি শুরু হয় ভোর চারটা ৪৫ মিনিটে। ঠিক ওই সময়টাতেই প্রথম গোলাটি ছোড়া হয়েছিল। গতকাল দিনের শেষের দিকের গদনস্কের স্মরণ অনুষ্ঠানে জার্মান ও রুশ নেতাসহ ২০ দেশের নেতারা যোগ দেন।
এদিকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরুর ৭০তম বার্ষিকীতে জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মার্কেল জার্মান টেলিভিশনে বলেন, ‘জার্মানি পোল্যান্ডে হামলা চালিয়েছে, জার্মানি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সূচনা করেছে। আমরা বিশ্বের অন্তহীন দুর্ভোগের কারণ ছিলাম। যার ফলাফল ছিল ছয় কোটি মানুষের মৃত্যু।’
ওই দুর্গে আয়োজিত স্মরণ অনুষ্ঠানে নেতৃত্ব দেন পোল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট লেস কাজনস্কি ও প্রধানমন্ত্রী ডোনাল্ড টুস্ক।
১৯৩৯ সালের ১ সেপ্টেম্বর জার্মান যুদ্ধজাহাজ শ্ললেসভিগ হোলস্টেইন থেকে পোলিশ দুর্গ লক্ষ্য করে গোলা ছোড়া হয়। একই সঙ্গে পোল্যান্ডের পূর্ব, পশ্চিম ও দক্ষিণ দিক থেকে সাঁড়াশি হামলা চালায় জার্মান বাহিনী।
সেদিন দুর্গটিতে ছিলেন ১৮২ জন পোলিশ সেনা। ধারণা করা হচ্ছিল, জার্মান হামলার মুখে তাঁরা ১২ ঘণ্টার বেশি টিকবেন না। কিন্তু আকাশ, নৌ ও স্থলপথে সাঁড়াশি আক্রমণ সত্ত্বেও তিন হাজারেরও বেশি জার্মান সেনার বিরুদ্ধে সাত দিন পর্যন্ত প্রতিরোধ বজায় রেখেছিলেন পোলিশ সেনারা।
গত সোমবার প্রকাশিত এক জরিপে দেখা গেছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ভেস্টারপ্লাটের প্রতিরোধকে পোলিশ প্রতিরোধের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
স্মরণ অনুষ্ঠানে পোল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট লেস কাজনস্কি বলেন, ‘ভেস্টারপ্লাটের বীরদের প্রতি আমরা শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি। শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি সেই বীর সৈনিকদের, যাঁরা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মান নািসবাদ ও বলশেভিক-সমগ্রতাবাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন।’
১৯৩৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর রেড আর্মির পোল্যান্ডে হামলার দিকে ইঙ্গিত করে লেস কাজনস্কি বলেন, ‘সেপ্টেম্বরের ১৭ তারিখ... তখনো আমরা ওয়ারশকে রক্ষার জন্য লড়ছিলাম... সেদিন পোল্যান্ডের পিঠে ছোরা মারা হয়।’
অনুষ্ঠানটি শুরু হয় ভোর চারটা ৪৫ মিনিটে। ঠিক ওই সময়টাতেই প্রথম গোলাটি ছোড়া হয়েছিল। গতকাল দিনের শেষের দিকের গদনস্কের স্মরণ অনুষ্ঠানে জার্মান ও রুশ নেতাসহ ২০ দেশের নেতারা যোগ দেন।
এদিকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরুর ৭০তম বার্ষিকীতে জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মার্কেল জার্মান টেলিভিশনে বলেন, ‘জার্মানি পোল্যান্ডে হামলা চালিয়েছে, জার্মানি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সূচনা করেছে। আমরা বিশ্বের অন্তহীন দুর্ভোগের কারণ ছিলাম। যার ফলাফল ছিল ছয় কোটি মানুষের মৃত্যু।’
No comments