সীমান্ত পারাপারে কড়াকড়ি তুলে নিয়েছে উত্তর কোরিয়া
দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে সুরক্ষিত সীমান্ত পথে পারাপারের ওপর আরোপিত কড়া নিয়ন্ত্রণ তুলে নিয়েছে উত্তর কোরিয়া। দীর্ঘ কয়েক মাসের বৈরিতার পর উত্তর কোরিয়ার দিক থেকে শুভেচ্ছার নিদর্শন হিসেবে এই পদক্ষেপ নেওয়া হলো।
২০০৮ সালের ডিসেম্বর মাস থেকে সীমান্ত পারাপারের ওপর কঠোর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করে পিয়ংইয়ং। এখন থেকে পারাপারের জন্য দৈনিক ২৩ বার সীমান্ত পথ খুলে দেওয়া হবে। আগে দৈনিক ছয়বার সীমান্তপথ খুলে দেওয়া হতো।
দক্ষিণ কোরিয়ার একত্রীকরণ মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র লি জোং-জু বলেন, একটা সময় আসবে যখন সীমান্ত পারাপারের জন্য মানুষ ও গাড়ির ক্ষেত্রে কোনো সীমাবদ্ধতা থাকবে না। তিনি বলেন, উত্তর কোরিয়ায় দক্ষিণ কোরীয়দের যাতায়াত এখন থেকে স্বচ্ছন্দভাবে চলবে।
সীমান্তের পারাপারের ওপর থেকে নিয়ন্ত্রণ তুলে নেওয়ার ফলে উত্তর কোরিয়ায় অবস্থিত কায়েসং শিল্পাঞ্চলে দক্ষিণ কোরীয়দের যাতায়াতে আর কোনো সমস্যা থাকল না। ওই শিল্পাঞ্চলে দক্ষিণ কোরিয়ার ১১০টি কারখানা রয়েছে, যেখানে কর্মরত রয়েছেন উত্তর কোরিয়ার প্রায় ৪০ হাজার শ্রমিক।
সাম্প্রতিক উত্তেজনার কারণে কায়েসং শিল্পাঞ্চলের কার্যক্রম ভেঙে পড়ার হুমকির মুখে পড়েছিল। কিন্তু চলতি মাসের গোড়ার দিকে হুন্দাই চেয়ারম্যানের উত্তর কোরিয়া সফরের পর উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে আন্তসীমান্ত সম্পর্ক স্বাভাবিক হয়ে আসে।
২০০৮ সালের ডিসেম্বর মাস থেকে সীমান্ত পারাপারের ওপর কঠোর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করে পিয়ংইয়ং। এখন থেকে পারাপারের জন্য দৈনিক ২৩ বার সীমান্ত পথ খুলে দেওয়া হবে। আগে দৈনিক ছয়বার সীমান্তপথ খুলে দেওয়া হতো।
দক্ষিণ কোরিয়ার একত্রীকরণ মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র লি জোং-জু বলেন, একটা সময় আসবে যখন সীমান্ত পারাপারের জন্য মানুষ ও গাড়ির ক্ষেত্রে কোনো সীমাবদ্ধতা থাকবে না। তিনি বলেন, উত্তর কোরিয়ায় দক্ষিণ কোরীয়দের যাতায়াত এখন থেকে স্বচ্ছন্দভাবে চলবে।
সীমান্তের পারাপারের ওপর থেকে নিয়ন্ত্রণ তুলে নেওয়ার ফলে উত্তর কোরিয়ায় অবস্থিত কায়েসং শিল্পাঞ্চলে দক্ষিণ কোরীয়দের যাতায়াতে আর কোনো সমস্যা থাকল না। ওই শিল্পাঞ্চলে দক্ষিণ কোরিয়ার ১১০টি কারখানা রয়েছে, যেখানে কর্মরত রয়েছেন উত্তর কোরিয়ার প্রায় ৪০ হাজার শ্রমিক।
সাম্প্রতিক উত্তেজনার কারণে কায়েসং শিল্পাঞ্চলের কার্যক্রম ভেঙে পড়ার হুমকির মুখে পড়েছিল। কিন্তু চলতি মাসের গোড়ার দিকে হুন্দাই চেয়ারম্যানের উত্তর কোরিয়া সফরের পর উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে আন্তসীমান্ত সম্পর্ক স্বাভাবিক হয়ে আসে।
No comments