অবশেষে টেকনাফ স্থলবন্দরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা অর্জন
কক্সবাজারের টেকনাফ স্থলবন্দরে সদ্যবিদায়ী আগস্ট মাসে প্রায় সাত কোটি টাকার রাজস্ব আদায় হয়েছে, যা জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) নির্ধারিত মাসিক লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে এক কোটি টাকা বেশি।
জানা গেছে, টেকনাফ স্থলবন্দরে গত মে, জুন ও জুলাই এই তিন মাসের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি। তবে চলতি ২০০৯-২০১০ অর্থবছরের দ্বিতীয় মাস আগস্টে এসে ১৯৮টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে ছয় কোটি ৬৯ লাখ ৯৯ হাজার ৯৩৮ টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে। এই মাসের জন্য এনবিআরের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা ছিল পাঁচ কোটি ৬৮ লাখ ২১ হাজার টাকা। অর্থাত্ এ মাসে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি আদায় হয়েছে এক কোটি এক লাখ ৭৮ হাজার ৯৩৮ টাকা।
অন্যদিকে ৪০টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমারে ৫০ লাখ ২৭ হাজার ৯৭৫ টাকার পণ্য রপ্তানি হয়েছে।
টেকনাফ স্থলবন্দর ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মাহমুদুল হাসান প্রথম আলোকে বলেন, দুই-তিন মাস ধরে রাজস্ব আদায় সম্ভব না হলে আগস্ট মাসে মিয়ানমার থেকে বিপুল পরিমাণ পণ্যসামগ্রী আমদানি হওয়ায় মূলত লক্ষ্য পূরণ সম্ভব হয়েছে। তিনি এ ধারা অব্যাহত রাখার জন্য বন্দর কর্তৃপক্ষ ও কাস্টমসের সহযোগিতা কামনা করেন।
এ ব্যাপারে টেকনাফ স্থলবন্দরের কাস্টমস সুপার আনোয়ার মাসুদ বলেন, ‘কয়েক মাস ধরে মাসিক লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ব্যর্থ হলেও আগস্ট মাসে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ ও ব্যবসায়ীদের আন্তরিক প্রচেষ্টায় এনবিআর কর্তৃক নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে আমরা সক্ষম হয়েছি।’ এ ধারা অব্যাহত রাখার চেষ্টা করা হবে বলে তিনি প্রথম আলোকে জানান।
জানা গেছে, টেকনাফ স্থলবন্দরে গত মে, জুন ও জুলাই এই তিন মাসের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি। তবে চলতি ২০০৯-২০১০ অর্থবছরের দ্বিতীয় মাস আগস্টে এসে ১৯৮টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে ছয় কোটি ৬৯ লাখ ৯৯ হাজার ৯৩৮ টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে। এই মাসের জন্য এনবিআরের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা ছিল পাঁচ কোটি ৬৮ লাখ ২১ হাজার টাকা। অর্থাত্ এ মাসে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি আদায় হয়েছে এক কোটি এক লাখ ৭৮ হাজার ৯৩৮ টাকা।
অন্যদিকে ৪০টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমারে ৫০ লাখ ২৭ হাজার ৯৭৫ টাকার পণ্য রপ্তানি হয়েছে।
টেকনাফ স্থলবন্দর ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মাহমুদুল হাসান প্রথম আলোকে বলেন, দুই-তিন মাস ধরে রাজস্ব আদায় সম্ভব না হলে আগস্ট মাসে মিয়ানমার থেকে বিপুল পরিমাণ পণ্যসামগ্রী আমদানি হওয়ায় মূলত লক্ষ্য পূরণ সম্ভব হয়েছে। তিনি এ ধারা অব্যাহত রাখার জন্য বন্দর কর্তৃপক্ষ ও কাস্টমসের সহযোগিতা কামনা করেন।
এ ব্যাপারে টেকনাফ স্থলবন্দরের কাস্টমস সুপার আনোয়ার মাসুদ বলেন, ‘কয়েক মাস ধরে মাসিক লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ব্যর্থ হলেও আগস্ট মাসে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ ও ব্যবসায়ীদের আন্তরিক প্রচেষ্টায় এনবিআর কর্তৃক নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে আমরা সক্ষম হয়েছি।’ এ ধারা অব্যাহত রাখার চেষ্টা করা হবে বলে তিনি প্রথম আলোকে জানান।
No comments