নিজস্ব ত্রয়ী অর্জনের চেষ্টা করছে পাকিস্তান, পারমাণবিক অস্ত্রও ভারতের চেয়ে বেশি by শাফকাত আলী
পাকিস্তানের
১৫০ থেকে ১৬০টি পারমাণবিক ওয়ারহেড রয়েছে। অন্যদিকে ভারতের রয়েছে ১৩০ থেকে
১৪০টি। স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্স ইন্সটিটিউট (সিপরি) প্রকাশিত
২০১৯ সালের রিপোর্টে এ কথা বলা হয়েছে।
রিপোর্টে বলা হয়, এক দিক দিয়ে দুই দেশই সমান কারণ তাদের উভয়েরই পরস্পরের ভূখণ্ডে হামলা চালিয়ে বিপুল পরিমাণে ক্ষতি ও জীবন ধ্বংসের ক্ষমতা রয়েছে।
পাকিস্তানের হাতে যে দূরপাল্লার শাহিন-৩ ক্ষেপনাস্ত্র রয়েছে তা ভারতের সর্বপূর্বের আন্দামান দ্বীপপুঞ্জেও আঘাত হানতে পারে। অন্যদিকে চীনের আঘাত হানার উপযুক্ত ক্ষেপনাস্ত্র তৈরির চেষ্টা করছে ভারত।
গত বছর ভারত তার পারমাণবিক শক্তিচালিত সাবমেরিন আইএনএস অরিহন্ত অভিযানে নামায়। এর মাধ্যমে দেশটি ত্রয়ী অর্জন করে। অর্থাৎ জল, স্থল ও আকাশ – সব প্লাটফর্ম থেকে পারমাণবিক অস্ত্র নিক্ষেপের ক্ষমতা অর্জন করে।
নিজস্ব ত্রয়ী অর্জনের জন্য পাকিস্তানও সাগর থেকে উৎক্ষেপনযোগ্য ক্রুজ মিসাইল তৈরির চেষ্টা করছে।
চীন, ভারত ও পাকিস্তান তিন দেশই তাদের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার সমৃদ্ধ করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
সিপ্রি গভর্নিং বোর্ডের চেয়ারম্যান ও জাতিসংঘের সাবেক ডেপুটি সেক্রেটারি-জেনারেল জানা এলিয়াসন বলেন, একটি গুরুত্বপূর্ণ আবিস্কার হলো ২০১৮ সালের পর পারমাণবিক ওয়ারহেড সংখ্যা সার্বিকভাবে কমলেও পারমাণবিক অস্ত্রধারী প্রতিটি দেশই তাদের অস্ত্রভাণ্ডার আধুনিকায়নের চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।
২০১৯ সালের শুরুতে নয়টি দেশ: যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, চীন, ভারত, পাকিস্তান, ইসরাইল, ও কোরিয়ার হাতে প্রায় ১৩,৮৬৫টি পারমাণবিক অস্ত্র ছিলো। এর আগের বছর সিপ্রির হিসেবে এই অস্ত্র সংখ্যা ছিলো ১৪,৪৬৫।
১৩,৮৬৫টি অস্ত্রের মধ্যে ৩,৭৫০টির মতো মোতায়েন করে রাখা হয়েছে এবং ২,০০০ ওয়ারহেড রাখা হয়েছে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায়।
পারমাণবিক অস্ত্র সংখ্যা কমার পেছনে কারণ রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র। এই দুই দেশের কাছে বিশ্বের ৯০% পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে। ২০১০ সালের চুক্তি বাস্তায়ন করতে গিয়ে তারা পারমাণবিক অস্ত্র সংখ্যা কমাচ্ছে।
২০১৮ সালে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র ঘোষণা করে যে তারা নতুন স্টার্ট চুক্তির অস্ত্রহ্রাস সীমা অর্জন করেছে।
রিপোর্টে বলা হয়, এক দিক দিয়ে দুই দেশই সমান কারণ তাদের উভয়েরই পরস্পরের ভূখণ্ডে হামলা চালিয়ে বিপুল পরিমাণে ক্ষতি ও জীবন ধ্বংসের ক্ষমতা রয়েছে।
পাকিস্তানের হাতে যে দূরপাল্লার শাহিন-৩ ক্ষেপনাস্ত্র রয়েছে তা ভারতের সর্বপূর্বের আন্দামান দ্বীপপুঞ্জেও আঘাত হানতে পারে। অন্যদিকে চীনের আঘাত হানার উপযুক্ত ক্ষেপনাস্ত্র তৈরির চেষ্টা করছে ভারত।
গত বছর ভারত তার পারমাণবিক শক্তিচালিত সাবমেরিন আইএনএস অরিহন্ত অভিযানে নামায়। এর মাধ্যমে দেশটি ত্রয়ী অর্জন করে। অর্থাৎ জল, স্থল ও আকাশ – সব প্লাটফর্ম থেকে পারমাণবিক অস্ত্র নিক্ষেপের ক্ষমতা অর্জন করে।
নিজস্ব ত্রয়ী অর্জনের জন্য পাকিস্তানও সাগর থেকে উৎক্ষেপনযোগ্য ক্রুজ মিসাইল তৈরির চেষ্টা করছে।
চীন, ভারত ও পাকিস্তান তিন দেশই তাদের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার সমৃদ্ধ করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
সিপ্রি গভর্নিং বোর্ডের চেয়ারম্যান ও জাতিসংঘের সাবেক ডেপুটি সেক্রেটারি-জেনারেল জানা এলিয়াসন বলেন, একটি গুরুত্বপূর্ণ আবিস্কার হলো ২০১৮ সালের পর পারমাণবিক ওয়ারহেড সংখ্যা সার্বিকভাবে কমলেও পারমাণবিক অস্ত্রধারী প্রতিটি দেশই তাদের অস্ত্রভাণ্ডার আধুনিকায়নের চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।
২০১৯ সালের শুরুতে নয়টি দেশ: যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, চীন, ভারত, পাকিস্তান, ইসরাইল, ও কোরিয়ার হাতে প্রায় ১৩,৮৬৫টি পারমাণবিক অস্ত্র ছিলো। এর আগের বছর সিপ্রির হিসেবে এই অস্ত্র সংখ্যা ছিলো ১৪,৪৬৫।
১৩,৮৬৫টি অস্ত্রের মধ্যে ৩,৭৫০টির মতো মোতায়েন করে রাখা হয়েছে এবং ২,০০০ ওয়ারহেড রাখা হয়েছে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায়।
পারমাণবিক অস্ত্র সংখ্যা কমার পেছনে কারণ রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র। এই দুই দেশের কাছে বিশ্বের ৯০% পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে। ২০১০ সালের চুক্তি বাস্তায়ন করতে গিয়ে তারা পারমাণবিক অস্ত্র সংখ্যা কমাচ্ছে।
২০১৮ সালে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র ঘোষণা করে যে তারা নতুন স্টার্ট চুক্তির অস্ত্রহ্রাস সীমা অর্জন করেছে।
No comments