ওবামার কারণে সিরিয়া হাতছাড়া ও দশ লাখ মানুষ নিহত হয়েছে: ট্রাম্প
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ওবামার ভুলের কারণে সিরিয়ায় দশ লাখ মানুষ প্রাণ হারিয়েছে।
ইউক্রেন-গেট কেলেঙ্কারি ও সিরিয়া থেকে মার্কিন সেনা কমিয়ে আনার নীতির প্রেক্ষাপটে যখন ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ডোমোক্রেট দলের চাপ ও অনাস্থা প্রস্তাবের উদ্যোগ জোরদার হয়ে উঠছে তখন এই বক্তব্য দিলেন ট্রাম্প। তিনি এক টুইট বার্তায় সিরিয়ার অবস্থা পর্যালোচনা ও যাচাইয়ের জন্য জর্দান সফররত মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ন্যান্সী পেলোসির এই সফরের বিরুদ্ধেও কথা বলেন।
ট্রাম্প লিখেছেন, ‘অসৎ অ্যাডাম শিফসহ নয় সদস্যের এক প্রতিনিধিদল নিয়ে এখন জর্দান সফর করছেন পেলোসি। তার উচিত এটা বের করা যে কেনো ওবামা (সিরিয়ার) বালু বা মরুভূমিতে লাল-সীমানা এঁকে দিয়েছিলেন? এবং এরপর কেনো কিছুই করেননি? ফলে হারাতে হয়েছে সিরিয়াকে ও মার্কিন সরকার হারিয়েছে সম্মান। আমি তাও কিছু করেছি, ৫৮টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছি। ওবামার ভুলের কারণে এক মিলিয়ন মানুষ প্রাণ হারিয়েছে।’
ট্রাম্পের নির্দেশে ২০১৭ সালের এপ্রিল মাসে সিরিয়ার একটি বিমান ঘাঁটি লক্ষ্য করে ৫৮ বা ৫৯টি টোমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছিল মার্কিন বাহিনী। সিরিয়ার সরকারি সেনারা রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করছে এমন অভিযোগের অজুহাতে ওই হামলা চালানো হয়েছিল।
সিরিয়ার কুর্দিদের সহায়তা দেয়া বন্ধ করে দেয়ার কারণে সম্প্রতি ট্রাম্প ডেমোক্রেটদের পক্ষ থেকে ব্যাপক নিন্দার শিকার হয়েছেন। কুর্দিরা ও তাদের সমর্থকরা ট্রাম্পের এই আচরণকে বিশ্বাসঘাতকতা বলে উল্লেখ করছে।
সম্প্রতি তুরস্ক উত্তর সিরিয়া থেকে বেশিরভাগ মার্কিন সেনা সরে যাওয়ার সুযোগে কুর্দি গেরিলাদের দমনের নামে সিরিয়ার এই অঞ্চলে সেনা পাঠিয়ে কথিত নিরাপদ-অঞ্চল সৃষ্টির উদ্যোগ নেয়ায় দায়েশ সন্ত্রাসীরা আবারও মাথা চাড়া দেয়ার সুযোগ পাবে বলে অনেকেই আশঙ্কা করছেন। সিরিয়া থেকে মার্কিন সেনা কমিয়ে আনার ও সরিয়ে আনার ট্রাম্পের এই উদ্যোগের ফলে রাশিয়া, ইরান, সিরিয়ার আসাদ সরকার ও সন্ত্রাসী দায়েশ গোষ্ঠীর জন্য সুবিধা হতে পারে বলে মার্কিন ডেমোক্রেটরা আশঙ্কা করছেন।
ইউক্রেন-গেট কেলেঙ্কারি ও সিরিয়া থেকে মার্কিন সেনা কমিয়ে আনার নীতির প্রেক্ষাপটে যখন ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ডোমোক্রেট দলের চাপ ও অনাস্থা প্রস্তাবের উদ্যোগ জোরদার হয়ে উঠছে তখন এই বক্তব্য দিলেন ট্রাম্প। তিনি এক টুইট বার্তায় সিরিয়ার অবস্থা পর্যালোচনা ও যাচাইয়ের জন্য জর্দান সফররত মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ন্যান্সী পেলোসির এই সফরের বিরুদ্ধেও কথা বলেন।
ট্রাম্প লিখেছেন, ‘অসৎ অ্যাডাম শিফসহ নয় সদস্যের এক প্রতিনিধিদল নিয়ে এখন জর্দান সফর করছেন পেলোসি। তার উচিত এটা বের করা যে কেনো ওবামা (সিরিয়ার) বালু বা মরুভূমিতে লাল-সীমানা এঁকে দিয়েছিলেন? এবং এরপর কেনো কিছুই করেননি? ফলে হারাতে হয়েছে সিরিয়াকে ও মার্কিন সরকার হারিয়েছে সম্মান। আমি তাও কিছু করেছি, ৫৮টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছি। ওবামার ভুলের কারণে এক মিলিয়ন মানুষ প্রাণ হারিয়েছে।’
ট্রাম্পের নির্দেশে ২০১৭ সালের এপ্রিল মাসে সিরিয়ার একটি বিমান ঘাঁটি লক্ষ্য করে ৫৮ বা ৫৯টি টোমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছিল মার্কিন বাহিনী। সিরিয়ার সরকারি সেনারা রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করছে এমন অভিযোগের অজুহাতে ওই হামলা চালানো হয়েছিল।
সিরিয়ার কুর্দিদের সহায়তা দেয়া বন্ধ করে দেয়ার কারণে সম্প্রতি ট্রাম্প ডেমোক্রেটদের পক্ষ থেকে ব্যাপক নিন্দার শিকার হয়েছেন। কুর্দিরা ও তাদের সমর্থকরা ট্রাম্পের এই আচরণকে বিশ্বাসঘাতকতা বলে উল্লেখ করছে।
সম্প্রতি তুরস্ক উত্তর সিরিয়া থেকে বেশিরভাগ মার্কিন সেনা সরে যাওয়ার সুযোগে কুর্দি গেরিলাদের দমনের নামে সিরিয়ার এই অঞ্চলে সেনা পাঠিয়ে কথিত নিরাপদ-অঞ্চল সৃষ্টির উদ্যোগ নেয়ায় দায়েশ সন্ত্রাসীরা আবারও মাথা চাড়া দেয়ার সুযোগ পাবে বলে অনেকেই আশঙ্কা করছেন। সিরিয়া থেকে মার্কিন সেনা কমিয়ে আনার ও সরিয়ে আনার ট্রাম্পের এই উদ্যোগের ফলে রাশিয়া, ইরান, সিরিয়ার আসাদ সরকার ও সন্ত্রাসী দায়েশ গোষ্ঠীর জন্য সুবিধা হতে পারে বলে মার্কিন ডেমোক্রেটরা আশঙ্কা করছেন।
No comments