এখনও বিপজ্জনক জায়গায় রয়ে গেছে আফগানিস্তান by হাওয়ার্ড আল্টম্যান
ইরানের
সাথে উত্তেজনা। ঐতিহাসিক ট্রাম্প-কিম সীমান্ত বৈঠক। রাশিয়ার কাছ থেকে
বিমান-বিধ্বংসী সিস্টেম কিনছে তুরস্ক, যেটা ন্যাটো জোটের প্রতি হুমকি তৈরি
করেছে। সারা বিশ্বেই যথারীতি জাতীয় নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বহু কিছু ঘটে
চলেছে। কিন্তু পৃথিবীতে এই মুহূর্তে একটা জায়গা রয়েছে, যেখানে আমেরিকানরা
ক্ষতির শিকার হচ্ছে সবচেয়ে বেশি।
জায়গাটা হলো আফগানিস্তান, এই জাতির সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধের স্থান।
সম্প্রতি যে তিনজন সেনা ও দুজন ঠিকাদারের মৃত্যু হয়েছে সেখানে, সেটা পুরো জাতিকে এই বাস্তবতাটা আরেকবার মনে করিয়ে দিয়েছে যে, সেখানে যে সব নারী-পুরুষ কাজ করছে, তাদের জন্য আফগানিস্তান একটা ভয়ঙ্কর জায়গা।
২০০১ সালের অক্টোবরে ৯/১১ এর হামলার জবাবে যুক্তরাষ্ট্র যখন আফগানিস্তানে অপারেশান এনডিউরিং ফ্রিডম শুরু করে, তখন থেকে নিয়ে এ পর্যন্ত ২৪০০ জনেরও বেশি মার্কিন সেনা সেখানে প্রাণ হারিয়েছে।
চলতি বছর এ পর্যন্ত ১০জন সেনা প্রাণ হারিয়েছে। হয় লড়াইকালে, নতুন দুর্ঘটনায় বা তদন্তকালে যুদ্ধ বহির্ভূত ঘটনায় তারা প্রাণ হারিয়েছে।
যে সব গোল্ড স্টার পরিবারের সদস্যরা তাদের প্রিয়জনদের হারিয়েছেন, তাদের কাছে এটা কোন বিষয় নয় যে, তারা কিভাবে নিহত হয়েছে, বরং তাদের আত্মত্যাগের বিষয়টিই গুরুত্বপূর্ণ।
জাতির কাছে বিষয়টা অতটা গুরুত্বপূর্ণ হওয়া উচিত নয়।
নারী ও পুরষদের কঠিন পরিস্থিতিতে রাখা হয়েছে। জনগণের নামে এবং তাদের অর্থ ব্যয় করে এটা করা হচ্ছে। অল্প কিছু মানুষ এটার সূচনা করেছে, আর বহু মানুষ এটাকে অবজ্ঞা করছে।
আর কমান্ডার-ইন-চিফ, যেই যখন হোয়াইট হাউজে বসুন না কেন, তাকে অবশ্যই এই বিষয়টি বিবেচনা করতে হবে যে, আমেরিকান রক্তপাত আর সম্পদ অপচয় তারা অব্যাহত রাখবেন কি না।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি বলেছেন, তিনি আফগানিস্তান থেকে আমেরিকান সেনা প্রত্যাহার করে নিতে চান, তবে সামরিক নেতৃবৃন্দ তাকে অন্যভাবে বুঝিয়েছে এবং তাকে নিরস্ত হতে উদ্বুদ্ধ করছে।
ফক্স নিউজের সাংবাদিক টাকার কার্লসনকে তিনি বলেন, “সমস্যা হলো, এটাকে শুধুমাত্র সন্ত্রাসীদের একটা ল্যাবরেটরি মনে হয়”। এর মাধ্যমে সামরিক বাহিনীর অনেকের মতের একটা প্রতিফলন দেখা গেছে, যারা মনে করেন যে, আফগানিস্তানে আমরা যদি তাদের মোকাবেলা না করি, তাহলে নিজেদের মাটিতে সেটা করতে হবে।
ট্রাম্প ফক্স নিউজকে সম্প্রতি বলেছেন যে, আফগানিস্তানে এখনও প্রায় ৯০০০ সেনা রয়েছে। এদের মধ্যে বড় একটা অংশই আফগানদের সাহায্যের চেষ্টা করছে।
কিন্তু আফগান সেনারা যখন যুদ্ধের নেতৃত্ব নিয়েছে, এরপরও দেশটি এখনও পৃথিবীর অন্যতম বিপজ্জনক স্থানই রয়ে গেছে।
তাই তালেবানদের সাথে যদিও আলোচনা চলছে, আমরা যেন সেই সত্যটা ভুলে না যায়। আমাদের জাতীয় নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বহু ইস্যু রয়েছে, যেগুলো আমাদের মনোযোগের জন্য অপেক্ষা করছে। একেবারে সামান্য হলেও যেটা আমাদের ভাবা উচিত, সেটা হলো এখানকার মানবিক ক্ষতির পরিমাণ।
জায়গাটা হলো আফগানিস্তান, এই জাতির সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধের স্থান।
সম্প্রতি যে তিনজন সেনা ও দুজন ঠিকাদারের মৃত্যু হয়েছে সেখানে, সেটা পুরো জাতিকে এই বাস্তবতাটা আরেকবার মনে করিয়ে দিয়েছে যে, সেখানে যে সব নারী-পুরুষ কাজ করছে, তাদের জন্য আফগানিস্তান একটা ভয়ঙ্কর জায়গা।
২০০১ সালের অক্টোবরে ৯/১১ এর হামলার জবাবে যুক্তরাষ্ট্র যখন আফগানিস্তানে অপারেশান এনডিউরিং ফ্রিডম শুরু করে, তখন থেকে নিয়ে এ পর্যন্ত ২৪০০ জনেরও বেশি মার্কিন সেনা সেখানে প্রাণ হারিয়েছে।
চলতি বছর এ পর্যন্ত ১০জন সেনা প্রাণ হারিয়েছে। হয় লড়াইকালে, নতুন দুর্ঘটনায় বা তদন্তকালে যুদ্ধ বহির্ভূত ঘটনায় তারা প্রাণ হারিয়েছে।
যে সব গোল্ড স্টার পরিবারের সদস্যরা তাদের প্রিয়জনদের হারিয়েছেন, তাদের কাছে এটা কোন বিষয় নয় যে, তারা কিভাবে নিহত হয়েছে, বরং তাদের আত্মত্যাগের বিষয়টিই গুরুত্বপূর্ণ।
জাতির কাছে বিষয়টা অতটা গুরুত্বপূর্ণ হওয়া উচিত নয়।
নারী ও পুরষদের কঠিন পরিস্থিতিতে রাখা হয়েছে। জনগণের নামে এবং তাদের অর্থ ব্যয় করে এটা করা হচ্ছে। অল্প কিছু মানুষ এটার সূচনা করেছে, আর বহু মানুষ এটাকে অবজ্ঞা করছে।
আর কমান্ডার-ইন-চিফ, যেই যখন হোয়াইট হাউজে বসুন না কেন, তাকে অবশ্যই এই বিষয়টি বিবেচনা করতে হবে যে, আমেরিকান রক্তপাত আর সম্পদ অপচয় তারা অব্যাহত রাখবেন কি না।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি বলেছেন, তিনি আফগানিস্তান থেকে আমেরিকান সেনা প্রত্যাহার করে নিতে চান, তবে সামরিক নেতৃবৃন্দ তাকে অন্যভাবে বুঝিয়েছে এবং তাকে নিরস্ত হতে উদ্বুদ্ধ করছে।
ফক্স নিউজের সাংবাদিক টাকার কার্লসনকে তিনি বলেন, “সমস্যা হলো, এটাকে শুধুমাত্র সন্ত্রাসীদের একটা ল্যাবরেটরি মনে হয়”। এর মাধ্যমে সামরিক বাহিনীর অনেকের মতের একটা প্রতিফলন দেখা গেছে, যারা মনে করেন যে, আফগানিস্তানে আমরা যদি তাদের মোকাবেলা না করি, তাহলে নিজেদের মাটিতে সেটা করতে হবে।
ট্রাম্প ফক্স নিউজকে সম্প্রতি বলেছেন যে, আফগানিস্তানে এখনও প্রায় ৯০০০ সেনা রয়েছে। এদের মধ্যে বড় একটা অংশই আফগানদের সাহায্যের চেষ্টা করছে।
কিন্তু আফগান সেনারা যখন যুদ্ধের নেতৃত্ব নিয়েছে, এরপরও দেশটি এখনও পৃথিবীর অন্যতম বিপজ্জনক স্থানই রয়ে গেছে।
তাই তালেবানদের সাথে যদিও আলোচনা চলছে, আমরা যেন সেই সত্যটা ভুলে না যায়। আমাদের জাতীয় নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বহু ইস্যু রয়েছে, যেগুলো আমাদের মনোযোগের জন্য অপেক্ষা করছে। একেবারে সামান্য হলেও যেটা আমাদের ভাবা উচিত, সেটা হলো এখানকার মানবিক ক্ষতির পরিমাণ।
No comments