হটলাইন কমান্ডো নিয়ে আসছেন সোহেল তাজ
সাবেক
স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ। দেশের প্রথম
প্রধানমন্ত্রী তাজ উদ্দিন আহমেদের সন্তান। হঠাৎ রাজনীতি থেকে দুরে সরে
যাওয়ায় তাকে নিয়ে কৌতুহল অনেক। এরই মধ্যে গতকাল ডাকা হয় সংবাদ সম্মেলন। কি
করতে যাচ্ছেন তা সংবাদ সম্মেলনের আগ মুহূর্ত পর্যন্ত কেউ জানতে পারেননি।
রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সোহেল
তাজ জানান ভিন্ন ধর্মী এক রিয়েলিটি শো নিয়ে হাজির হচ্ছেন তিনি। হটলাইন
কমান্ডো শিরোনামে এ অনুষ্ঠান উপস্থাপন করবেন তিনি।
সামাজিক বিভিন্ন সমস্যা তুলে ধরা এবং সুস্বাস্থ্যের প্রতি নজর দিতে মানুষকে সচেতন করতে এ অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি সমাজের সুস্থতাও দরকার উল্লেখ করে সোহেল তাজ বলেন, সুস্থ থাকা মানে শুধু স্বাস্থ্যই না, সমাজের সুস্থতাও দরকার।
গণমাধ্যমে এখন ধর্ষণের খবর পাওয়া যাচ্ছে। ইভটিজিং রয়েছে, মাদক এগুলো সমাজের ব্যাধি। সমাজের সব ব্যাধিকে আমাদের লাল কার্ড দেখাতে হবে। সমাজের সমস্যাগুলোকে সমাধান করা না গেলে সোনার বাংলা গড়া যাবে না।
চলতি বছরের ৩রা এপ্রিল সোহেল তাজ তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি টিজার প্রকাশ করেন। সেখান দেখানো হয়, সোহেল তাজ মানুষের দরজায় গিয়ে টোকা দিচ্ছেন। তিনি জানান, ‘হটলাইন কমান্ডো’ দল দেশের বিভিন্ন স্থানে নানান শ্রেণি- পেশার মানুষের দরজায় কড়া নাড়বে। ‘হটলাইন কমান্ডো’ সেপ্টেম্বর থেকে আরটিভিতে দেখানো হবে। এই রিয়্যালিটি শো মাসে দুদিন করে, মঙ্গলবার রাত আটটায় হবে। ১২ পর্বের শোটি উপস্থাপনা করবেন সোহেল তাজ।
সাধারণ মানুষের সমস্যাগুলো কীভাবে সমাধান করবেন সেটার বর্ণনা দিয়ে সোহেল তাজ বলেন, দর্শকরাই আমাদের শোতে কল করবে। আমরা সেই কল গ্রহণ করলে আপনার কী সমস্যা, তা সরেজমিনে গিয়ে আপনার দরজায় কড়া নেড়ে আপনার কাছ থেকে জেনে নেব। জেনে আপনাকে সমাধানের জন্য সাহায্য করব। এটাই হচ্ছে শোয়ের থিম। তিনি বলেন, আমরা এমন একটা প্ল্যাটফর্ম করার চেষ্টা করব, যেখানে থাকলে রিয়েল পিপল (সাধারণ মানুষ), রিয়েল প্রবলেমস (সত্যিকারের সমস্যা)। এখানে আমরা সমাধান দেব। এটা বিরক্তিকর হবে না। দুপক্ষের অংশগ্রহণ থাকবে। এই শো সবসময় মানুষকে সমাধান দেবে। সমাজকে সচেতন করবে। বিভিন্ন সামাজিক সমস্যা তুলে ধরবে। তিনি বলেন প্রোগ্রামটা হবে ইন্টারেক্টিভ। যেটা একজন শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ পর্যন্ত বুঝতে পারবেন এবং দেখার আগ্রহ পাবেন। সেটা বিনোদনমূলকও হবে।
কিন্তু তথ্য থাকবে শতভাগ সত্য। সেরকমই একটা ধারণা নিয়ে আমি আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। উদাহরণ দিয়ে সোহেল তাজ বলেন, রাস্তার পাশে ছোট বাচ্চা বসে আছে, তাদের থাকার কোনো জায়গা নেই। এটার সমাধান কী হতে পারে? আমরা আমাদের টিম নিয়ে রিয়েলিটিভাবে এর সমাধানটাও তুলে ধরব। যাতে করে সামাজিকভাবে আমরা এটা সমাধান করতে পারি। পাশাপাশি রোড সেফটি (সড়ক নিরাপত্তা) কীভাবে করা যায়? সেটাও তুলে ধরব। তিনি বলেন, আমাদের আগেও অনেকে এ চেষ্টা করেছে। কিন্তু তাদের চেষ্টাটা ব্যর্থ হয়েছে কোথায় জানেন, পরিবর্তনশীল সমাজে মানুষের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে পারেননি তারা। একজন যেভাবে বোঝে, তাকে ওইভাবেই বোঝাতে হবে। এছাড়া সম্ভব নয়। বিষয়টি সম্পর্কে ধারণা দেয়ার জন্য এসময় একটা ডেমো দেখান তিনি। তাতে দেখা যায়, সমস্যায় ভুক্তভোগীদের বাড়িতে গিয়ে হটলাইন কমান্ডো টিম নিয়ে সোহেল তাজ সরাসরি হাজির হচ্ছেন। সমস্যা শোনার পর তিনি সেটার সমাধান দিচ্ছেন।
এসময় অনুষ্ঠানটির আয়োজক ফিট নেশন মিডিয়ার সঙ্গে স্পন্সর রেনকন গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রম্য রউফ চৌধুরী, ব্রডকাস্ট পার্টনার আরটিভির প্রধান নির্বাহী সৈয়দ আশিক রহমান এবং অনুষ্ঠান নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান কারুজ কমিউনিকেশনসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কাওসার মাহমুদের মধ্যে চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। এছাড়া র্যানকন মটরবাইকস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শন হাকিম, র্যাংগস লিমিটেডের ডিভিশনাল ডিরেক্টর সোয়েব আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
প্রশ্নোত্তরে সোহেল তাজ
সংবাদ সম্মেলনে সোহেল তাজ তার রাজনৈতিক অবস্থান নিয়ে নানান প্রশ্নের উত্তর দেন। এসময় এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, একটা সমাজ যদি প্রস্তুত না থাকে, আপনি কী রাজনীতি করবেন? রাজনীতি কাকে নিয়ে করবেন? সমাজ গড়তে পারলে, মানুষকে তৈরি করতে পারলে, সবকিছুরই সমাধান চলে আসে। হয়তো এটাই আমার পন্থা রাজনীতি করার। সোহেল তাজ জানান, তার ‘হটলাইন কমান্ডো’ অনুষ্ঠানটি ভবিষ্যতে কোনো রাজনৈতিক সংগঠন হবে না। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, রাজনীতি কি সাইনবোর্ড নিয়ে করতে হবে নাকি? ফের রাজনীতিতে যুক্ত হওয়ার কোনো সম্ভাবনা আছে কি না এ প্রশ্নের জবাবে সোহেল তাজ বলেন, রাজনীতিতে আমি নাই। কিন্তু আমি রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান। রাজনীতি আমার রক্তে, দেশ আমার রক্তে। এটার বাইরে যাওয়ার সুযোগ নাই। এই মুহূর্তে সক্রিয়ভাবে রাজনীতি করার সুযোগ নাই। এই প্রোগ্রামটা আমার সমস্ত সময় নিয়ে নেবে। মানুষের কাছে আমি ঋণী। মানুষের ভালোবাসা পরিশোধ করতে যাচ্ছি এই প্রোগ্রামটার মধ্য দিয়ে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ যদি সোহেল তাজকে কোনো রাজনৈতিক দায়িত্ব দেয়, তা তিনি গ্রহণ করবেন কি না জানতে চাইলে সোহেল তাজ বলেন, তিনি ও তার পরিবার দেশের ও আওয়ামী লীগের দুঃসময়ে পাশে ছিল, থাকবে। আজকের সুদিনে থাকবেন কি না প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, সুদিনে আমি অন্যভাবে সহায়তা করছি। টিভি শোর মাধ্যমে দুর্নীতি প্রতিরোধে কাজ করবেন কি না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যে কোনো দেশ যদি উন্নতি করতে চায়, তার পথে সবচেয়ে বড় বাধা হচ্ছে দুর্নীতি। আমি শহীদ তাজউদ্দীন আহমদের সন্তান হিসেবে, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক হিসেবে অবশ্যই চাই,বাংলাদেশ দুর্নীতিমুক্ত হবে। ব্যক্তিগতভাবে সে লক্ষ্যে আমি কাজ করে যাব। এই প্রোগ্রাম হচ্ছে সামাজিক বিষয়বস্তু নিয়ে।
সামাজিক বিভিন্ন সমস্যা তুলে ধরা এবং সুস্বাস্থ্যের প্রতি নজর দিতে মানুষকে সচেতন করতে এ অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি সমাজের সুস্থতাও দরকার উল্লেখ করে সোহেল তাজ বলেন, সুস্থ থাকা মানে শুধু স্বাস্থ্যই না, সমাজের সুস্থতাও দরকার।
গণমাধ্যমে এখন ধর্ষণের খবর পাওয়া যাচ্ছে। ইভটিজিং রয়েছে, মাদক এগুলো সমাজের ব্যাধি। সমাজের সব ব্যাধিকে আমাদের লাল কার্ড দেখাতে হবে। সমাজের সমস্যাগুলোকে সমাধান করা না গেলে সোনার বাংলা গড়া যাবে না।
চলতি বছরের ৩রা এপ্রিল সোহেল তাজ তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি টিজার প্রকাশ করেন। সেখান দেখানো হয়, সোহেল তাজ মানুষের দরজায় গিয়ে টোকা দিচ্ছেন। তিনি জানান, ‘হটলাইন কমান্ডো’ দল দেশের বিভিন্ন স্থানে নানান শ্রেণি- পেশার মানুষের দরজায় কড়া নাড়বে। ‘হটলাইন কমান্ডো’ সেপ্টেম্বর থেকে আরটিভিতে দেখানো হবে। এই রিয়্যালিটি শো মাসে দুদিন করে, মঙ্গলবার রাত আটটায় হবে। ১২ পর্বের শোটি উপস্থাপনা করবেন সোহেল তাজ।
সাধারণ মানুষের সমস্যাগুলো কীভাবে সমাধান করবেন সেটার বর্ণনা দিয়ে সোহেল তাজ বলেন, দর্শকরাই আমাদের শোতে কল করবে। আমরা সেই কল গ্রহণ করলে আপনার কী সমস্যা, তা সরেজমিনে গিয়ে আপনার দরজায় কড়া নেড়ে আপনার কাছ থেকে জেনে নেব। জেনে আপনাকে সমাধানের জন্য সাহায্য করব। এটাই হচ্ছে শোয়ের থিম। তিনি বলেন, আমরা এমন একটা প্ল্যাটফর্ম করার চেষ্টা করব, যেখানে থাকলে রিয়েল পিপল (সাধারণ মানুষ), রিয়েল প্রবলেমস (সত্যিকারের সমস্যা)। এখানে আমরা সমাধান দেব। এটা বিরক্তিকর হবে না। দুপক্ষের অংশগ্রহণ থাকবে। এই শো সবসময় মানুষকে সমাধান দেবে। সমাজকে সচেতন করবে। বিভিন্ন সামাজিক সমস্যা তুলে ধরবে। তিনি বলেন প্রোগ্রামটা হবে ইন্টারেক্টিভ। যেটা একজন শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ পর্যন্ত বুঝতে পারবেন এবং দেখার আগ্রহ পাবেন। সেটা বিনোদনমূলকও হবে।
কিন্তু তথ্য থাকবে শতভাগ সত্য। সেরকমই একটা ধারণা নিয়ে আমি আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। উদাহরণ দিয়ে সোহেল তাজ বলেন, রাস্তার পাশে ছোট বাচ্চা বসে আছে, তাদের থাকার কোনো জায়গা নেই। এটার সমাধান কী হতে পারে? আমরা আমাদের টিম নিয়ে রিয়েলিটিভাবে এর সমাধানটাও তুলে ধরব। যাতে করে সামাজিকভাবে আমরা এটা সমাধান করতে পারি। পাশাপাশি রোড সেফটি (সড়ক নিরাপত্তা) কীভাবে করা যায়? সেটাও তুলে ধরব। তিনি বলেন, আমাদের আগেও অনেকে এ চেষ্টা করেছে। কিন্তু তাদের চেষ্টাটা ব্যর্থ হয়েছে কোথায় জানেন, পরিবর্তনশীল সমাজে মানুষের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে পারেননি তারা। একজন যেভাবে বোঝে, তাকে ওইভাবেই বোঝাতে হবে। এছাড়া সম্ভব নয়। বিষয়টি সম্পর্কে ধারণা দেয়ার জন্য এসময় একটা ডেমো দেখান তিনি। তাতে দেখা যায়, সমস্যায় ভুক্তভোগীদের বাড়িতে গিয়ে হটলাইন কমান্ডো টিম নিয়ে সোহেল তাজ সরাসরি হাজির হচ্ছেন। সমস্যা শোনার পর তিনি সেটার সমাধান দিচ্ছেন।
এসময় অনুষ্ঠানটির আয়োজক ফিট নেশন মিডিয়ার সঙ্গে স্পন্সর রেনকন গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রম্য রউফ চৌধুরী, ব্রডকাস্ট পার্টনার আরটিভির প্রধান নির্বাহী সৈয়দ আশিক রহমান এবং অনুষ্ঠান নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান কারুজ কমিউনিকেশনসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কাওসার মাহমুদের মধ্যে চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। এছাড়া র্যানকন মটরবাইকস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শন হাকিম, র্যাংগস লিমিটেডের ডিভিশনাল ডিরেক্টর সোয়েব আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
প্রশ্নোত্তরে সোহেল তাজ
সংবাদ সম্মেলনে সোহেল তাজ তার রাজনৈতিক অবস্থান নিয়ে নানান প্রশ্নের উত্তর দেন। এসময় এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, একটা সমাজ যদি প্রস্তুত না থাকে, আপনি কী রাজনীতি করবেন? রাজনীতি কাকে নিয়ে করবেন? সমাজ গড়তে পারলে, মানুষকে তৈরি করতে পারলে, সবকিছুরই সমাধান চলে আসে। হয়তো এটাই আমার পন্থা রাজনীতি করার। সোহেল তাজ জানান, তার ‘হটলাইন কমান্ডো’ অনুষ্ঠানটি ভবিষ্যতে কোনো রাজনৈতিক সংগঠন হবে না। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, রাজনীতি কি সাইনবোর্ড নিয়ে করতে হবে নাকি? ফের রাজনীতিতে যুক্ত হওয়ার কোনো সম্ভাবনা আছে কি না এ প্রশ্নের জবাবে সোহেল তাজ বলেন, রাজনীতিতে আমি নাই। কিন্তু আমি রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান। রাজনীতি আমার রক্তে, দেশ আমার রক্তে। এটার বাইরে যাওয়ার সুযোগ নাই। এই মুহূর্তে সক্রিয়ভাবে রাজনীতি করার সুযোগ নাই। এই প্রোগ্রামটা আমার সমস্ত সময় নিয়ে নেবে। মানুষের কাছে আমি ঋণী। মানুষের ভালোবাসা পরিশোধ করতে যাচ্ছি এই প্রোগ্রামটার মধ্য দিয়ে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ যদি সোহেল তাজকে কোনো রাজনৈতিক দায়িত্ব দেয়, তা তিনি গ্রহণ করবেন কি না জানতে চাইলে সোহেল তাজ বলেন, তিনি ও তার পরিবার দেশের ও আওয়ামী লীগের দুঃসময়ে পাশে ছিল, থাকবে। আজকের সুদিনে থাকবেন কি না প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, সুদিনে আমি অন্যভাবে সহায়তা করছি। টিভি শোর মাধ্যমে দুর্নীতি প্রতিরোধে কাজ করবেন কি না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যে কোনো দেশ যদি উন্নতি করতে চায়, তার পথে সবচেয়ে বড় বাধা হচ্ছে দুর্নীতি। আমি শহীদ তাজউদ্দীন আহমদের সন্তান হিসেবে, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক হিসেবে অবশ্যই চাই,বাংলাদেশ দুর্নীতিমুক্ত হবে। ব্যক্তিগতভাবে সে লক্ষ্যে আমি কাজ করে যাব। এই প্রোগ্রাম হচ্ছে সামাজিক বিষয়বস্তু নিয়ে।
No comments