সবচেয়ে উত্তপ্ত জুন মাস ছিল চলতি বছর
পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে উত্তপ্ত জুন মাস ছিল চলতি বছর। এর আগে অন্যকোনো জুন মাসে এতটা গরম হয়ে ওঠেনি পৃথিবীর আবহাওয়া। বিশ্বজুড়ে গতমাসে গড় তাপমাত্রা ছিল ৬১.৬ ফারেনহাইট বা ১৬.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বিংশ শতাব্দীর গড় বৈশ্বিক তাপমাত্রার তুলনায় তা ১.৭ ফারেনহাইট বেশি। যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় মহাসাগরীয় ও বায়ুমণ্ডলীয় প্রশাসন (এনওএএ) এমনটা জানিয়েছে। এ খবর দিয়েছে বিবিসি।
খবরে বলা হয়, সবচেয়ে বেশি উত্তাপ দেখা গেছে ইউরোপ, রাশিয়া, কানাডা ও দক্ষিণ আমেরিকায়। এনওএএ’র প্রতিবেদন অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রে শিগগিরই আঘাত হানতে চলেছে বিপজ্জনক তাপপ্রবাহ। দেশটির জাতীয় আবহাওয়া অধিদপ্তর সতর্ক করেছে, আসন্ন দিনগুলোয় তীব্র তাপপ্রবাহে আক্রান্ত হবে লাখ লাখ মানুষ।
তাপমাত্রা ছাড়িয়ে যেতে পারে ৪৩ ডিগ্রী সেলসিয়াস। বৃহস্পতিবার এক টুইটে নিউ ইয়র্কের মেয়র বিল দে ব্লাসিও জানান, শুক্রবার তাপমাত্রার অবস্থা খুবই খারাপ থাকবে। শনিবার থাকবে আরো খারাপ।
এনওএএ তাদের সর্বশেষ বৈশ্বিক জলবায়ু প্রতিবেদনে বলেছে, জুন মাসের তাপমাত্রায় দক্ষিণ মেরুতে সামুদ্রিক বরফের আস্তরণ রেকর্ড পরিমাণ কমে গেছে। ১৮৮০ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ১০টি উষ্ণতম জুন মাস পার হয়েছে গত নয় বছরের মধ্যে। চলতি বছরের আগে সবচেয়ে উষ্ণতম ছিল ২০১৬ সালের জুন মাস। নাসা ও অন্যান্য সংস্থাও একই ঘোষণা দিয়েছে।
জুলাই হতে পারে পৃথিবীর উষ্ণতম মাস
বিজ্ঞানীরা বলছেন, পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে উষ্ণতম মাস হতে পারে চলতি মাস। পেনসিলভানিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটির জলবায়ু বিশেষজ্ঞ মাইকেল ম্যান সম্প্রতি জানান, এই জুলাই যদি আমাদের হিসাবে থাকা বছরগুলির মধ্যে উষ্ণতম জুলাই হয়ে ওঠে, তাহলে তা হবে এখনও পর্যন্ত আমাদের রেকর্ডে থাকা পৃথিবীর উষ্ণতম মাস। এমনটি হওয়ার আশঙ্কা প্রবল। এর পেছনে কয়েকটি কারণও দেখিয়েছে নাসা। বলেছে, জুনের শেষ সপ্তাহে পশ্চিম ইউরোপের দেশগুলিতে যে ভয়াবহ তাপপ্রবাহের ঘটনা ঘটেছে, গত কয়েক শতকের মধ্যে ওই সময় পৃথিবীতে যা হয়নি। ফ্রান্সের ইতিহাসের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল গত মাসে। জুনের শেষ সপ্তাহের তাপপ্রবাহে দেশটির ফরাসি বিপ্লবের সময়কার ১৩টি জায়গার উষ্ণতা ছাপিয়ে গিয়েছে। ফরাসি বিপ্লবের সময় ফ্রান্সে সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা ছিল গালার্গ লো মোত্যোর। ১১৪.৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা ৪৫.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
খবরে বলা হয়, সবচেয়ে বেশি উত্তাপ দেখা গেছে ইউরোপ, রাশিয়া, কানাডা ও দক্ষিণ আমেরিকায়। এনওএএ’র প্রতিবেদন অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রে শিগগিরই আঘাত হানতে চলেছে বিপজ্জনক তাপপ্রবাহ। দেশটির জাতীয় আবহাওয়া অধিদপ্তর সতর্ক করেছে, আসন্ন দিনগুলোয় তীব্র তাপপ্রবাহে আক্রান্ত হবে লাখ লাখ মানুষ।
তাপমাত্রা ছাড়িয়ে যেতে পারে ৪৩ ডিগ্রী সেলসিয়াস। বৃহস্পতিবার এক টুইটে নিউ ইয়র্কের মেয়র বিল দে ব্লাসিও জানান, শুক্রবার তাপমাত্রার অবস্থা খুবই খারাপ থাকবে। শনিবার থাকবে আরো খারাপ।
এনওএএ তাদের সর্বশেষ বৈশ্বিক জলবায়ু প্রতিবেদনে বলেছে, জুন মাসের তাপমাত্রায় দক্ষিণ মেরুতে সামুদ্রিক বরফের আস্তরণ রেকর্ড পরিমাণ কমে গেছে। ১৮৮০ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ১০টি উষ্ণতম জুন মাস পার হয়েছে গত নয় বছরের মধ্যে। চলতি বছরের আগে সবচেয়ে উষ্ণতম ছিল ২০১৬ সালের জুন মাস। নাসা ও অন্যান্য সংস্থাও একই ঘোষণা দিয়েছে।
জুলাই হতে পারে পৃথিবীর উষ্ণতম মাস
বিজ্ঞানীরা বলছেন, পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে উষ্ণতম মাস হতে পারে চলতি মাস। পেনসিলভানিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটির জলবায়ু বিশেষজ্ঞ মাইকেল ম্যান সম্প্রতি জানান, এই জুলাই যদি আমাদের হিসাবে থাকা বছরগুলির মধ্যে উষ্ণতম জুলাই হয়ে ওঠে, তাহলে তা হবে এখনও পর্যন্ত আমাদের রেকর্ডে থাকা পৃথিবীর উষ্ণতম মাস। এমনটি হওয়ার আশঙ্কা প্রবল। এর পেছনে কয়েকটি কারণও দেখিয়েছে নাসা। বলেছে, জুনের শেষ সপ্তাহে পশ্চিম ইউরোপের দেশগুলিতে যে ভয়াবহ তাপপ্রবাহের ঘটনা ঘটেছে, গত কয়েক শতকের মধ্যে ওই সময় পৃথিবীতে যা হয়নি। ফ্রান্সের ইতিহাসের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল গত মাসে। জুনের শেষ সপ্তাহের তাপপ্রবাহে দেশটির ফরাসি বিপ্লবের সময়কার ১৩টি জায়গার উষ্ণতা ছাপিয়ে গিয়েছে। ফরাসি বিপ্লবের সময় ফ্রান্সে সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা ছিল গালার্গ লো মোত্যোর। ১১৪.৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা ৪৫.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
No comments