মিনিটে ৬ কিলোমিটার গতিতে চলবে ট্রেন!
বিশ্বের
দ্রুততম গতির বুলেট ট্রেন নিয়ে বহু আগেই কাজ শুরু করেছিল জাপান। এবার এই
বুলেট ট্রেন পরীক্ষামূলক চালনা শুরু করল দেশটি। আজ শুক্রবার ট্রেনটির
পরীক্ষামূলক চালনা শুরু হয়। পুরোদমে চালু হওয়ার পর এটি ঘণ্টায় ৩৬০
কিলোমিটার বেগে ছুটবে।
সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়, ঘণ্টায় ৪০০ কিলোমিটার বেগে ছুটতে সক্ষম ট্রেনটি পুরোদমে চলতে শুরু করবে ২০৩০ সাল নাগাদ। আর আজ থেকে শুরু হওয়া এর পরীক্ষামূলক চালনা চলবে আরও তিন বছর। শিনকানসেন বুলেট ট্রেনের আলফা-এক্স প্রযুক্তির এ ট্রেন ঘণ্টায় ৪০০ কিলোমিটার বেগে চলতে সক্ষম হলেও, বাস্তবে এটি তার পূর্ণ সক্ষমতা কাজে লাগাবে না। পুরোদমে চালু হওয়ার পর এটি ঘণ্টায় ৩৬০ কিলোমিটার বেগে ছুটবে, যা নিঃসন্দেহে একে বিশ্বের দ্রুততম ট্রেনে পরিণত করবে।
চীনের ফাক্সিং ট্রেন এর কাছে নিশ্চিতভাবেই হার মানবে, যার গতি শিনকানসেনের কাঙ্ক্ষিত গতির চেয়ে ঘণ্টায় অন্তত ১০ কিলোমিটার কম।
জাপানের তৈরি এ নতুন বুলেট ট্রেনের নকশাটিও বেশ দারুণ। চোখা নাকের ট্রেনটিতে থাকছে ১০টি বগি।
পরীক্ষামূলকভাবে ট্রেনটি জাপানের সেনডাই ও আমোরি শহরের মধ্যে চলাচল করবে। প্রতি সপ্তাহে দুবার করে এটি চলাচল করবে। ২৮০ কিলোমিটার দূরত্বের এ দুই শহরে ট্রেনটি মধ্যরাতের পর চলাচল করবে। এই পরীক্ষামূলক চলাচলের সময় ট্রেনটি যত গতিই তুলুক না কেন, তাতে রেকর্ড বইয়ের পাতা উল্টানোর মতো কোনো ঘটনা ঘটবে না। কারণ ২০১৫ সালেই পরীক্ষামূলকভাবে চালানো ম্যাগনেটিক ট্রেন ঘণ্টায় ৬০৩ কিলোমিটার বেগে চলে সব রেকর্ড নিজের করে নিয়েছে, যা ভাঙাটা নিশ্চিতভাবেই অনেক কঠিন।
সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়, ঘণ্টায় ৪০০ কিলোমিটার বেগে ছুটতে সক্ষম ট্রেনটি পুরোদমে চলতে শুরু করবে ২০৩০ সাল নাগাদ। আর আজ থেকে শুরু হওয়া এর পরীক্ষামূলক চালনা চলবে আরও তিন বছর। শিনকানসেন বুলেট ট্রেনের আলফা-এক্স প্রযুক্তির এ ট্রেন ঘণ্টায় ৪০০ কিলোমিটার বেগে চলতে সক্ষম হলেও, বাস্তবে এটি তার পূর্ণ সক্ষমতা কাজে লাগাবে না। পুরোদমে চালু হওয়ার পর এটি ঘণ্টায় ৩৬০ কিলোমিটার বেগে ছুটবে, যা নিঃসন্দেহে একে বিশ্বের দ্রুততম ট্রেনে পরিণত করবে।
চীনের ফাক্সিং ট্রেন এর কাছে নিশ্চিতভাবেই হার মানবে, যার গতি শিনকানসেনের কাঙ্ক্ষিত গতির চেয়ে ঘণ্টায় অন্তত ১০ কিলোমিটার কম।
জাপানের তৈরি এ নতুন বুলেট ট্রেনের নকশাটিও বেশ দারুণ। চোখা নাকের ট্রেনটিতে থাকছে ১০টি বগি।
পরীক্ষামূলকভাবে ট্রেনটি জাপানের সেনডাই ও আমোরি শহরের মধ্যে চলাচল করবে। প্রতি সপ্তাহে দুবার করে এটি চলাচল করবে। ২৮০ কিলোমিটার দূরত্বের এ দুই শহরে ট্রেনটি মধ্যরাতের পর চলাচল করবে। এই পরীক্ষামূলক চলাচলের সময় ট্রেনটি যত গতিই তুলুক না কেন, তাতে রেকর্ড বইয়ের পাতা উল্টানোর মতো কোনো ঘটনা ঘটবে না। কারণ ২০১৫ সালেই পরীক্ষামূলকভাবে চালানো ম্যাগনেটিক ট্রেন ঘণ্টায় ৬০৩ কিলোমিটার বেগে চলে সব রেকর্ড নিজের করে নিয়েছে, যা ভাঙাটা নিশ্চিতভাবেই অনেক কঠিন।
শিনকানসেন বুলেট ট্রেনের আলফা-এক্স প্রযুক্তির এ ট্রেন ঘণ্টায় ৪০০ কিলোমিটার বেগে চলতে সক্ষম। ছবি: এএফপি |
No comments