চাঁদে নামার আগেই বিধ্বস্ত ইসরাইলি মহাকাশযান
বিশ্বের
চতুর্থ দেশ হিসেবে চাঁদে মহাকাশযান অবতরণ করাতে চেয়েছিল ইসরাইল। কিন্তু
তাদের সেই মিশন পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে। চাঁদে পা রাখার আগেই গত বৃহস্পতিবার
ইসরাইলের পাঠানো মহাকাশযানটি পুরোপুরি বিধ্বস্ত হয়।
ইসরাইলের হলেও মূলত ব্যক্তিগত অর্থায়নেই পরিচালিত হয়েছিল চাঁদে মহাকাশযান পাঠানোর এ মিশন। এই মিশনের উদ্দেশ্য ছিল চন্দ্র-পৃষ্ঠের ছবি তোলা এবং বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা। এ প্রকল্পে ১০ কোটি ডলার খরচ করা হয়েছিল। মূলত ভবিষ্যতে স্বল্প খরচে মহাকাশযান পরিচালনা করার জন্য এ পরীক্ষা চালানো হয়েছিল।
ইসরাইল অ্যারোস্পেস ইন্ডাস্ট্রিজের স্পেস বিষয়ক জিএম অফার দোরোন বলেন, আমরা এক্ষত্রে ব্যর্থ হয়েছি। অপ্রত্যাশিতভাবে সফলভাবে অবতরণ করতে ব্যর্থ হওয়ায় এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
বিবিসির এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, বেরেশিট নামের ইসরাইলি মহাকাশযানটির মূল ইঞ্জিন বিকল হওয়ায় তা ঠিকভাবে চাঁদের মাটিতে অবতরণ করতে পারেনি। প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, চাঁদের পৃষ্ঠে বেরেশিট সফট-ল্যান্ডিয়ের চেষ্টা করেছিল। তবে কিছু টেকনিক্যাল সমস্যার কারণে শেষ পর্যন্ত তা আর সম্ভব হয়নি এবং এক পর্যায়ে সেটি বিধ্বস্ত হয়।
প্রকল্পটির প্রধান সমন্বয়কারী মরিস কান বেরেশিট বিধ্বস্ত হওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আমরা এতে ব্যর্থ হয়েছি। তবে আমরা চেষ্টা করেছিলাম।
বেরেশিট বিধ্বস্ত হওয়ার বিষয়টিও সরাসরি পর্যবেক্ষণ করছিলেন এ প্রকল্পের সাথে সংশ্লিষ্টরা। মহাকাশযান ধ্বংসের বিষয়টি দেখে অনেকেই অশ্রুসজল হয়ে পড়েন। তেল আবিবের কাছে অবস্থিত নিয়ন্ত্রণকক্ষে বসে বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করছিলেন ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুও। তিনি প্রকল্পের সাথে যুক্ত সবাইকে সান্ত¦না দিয়ে বলেন, তোমরা যেহেতু প্রথমবার সফল হওনি, আবার চেষ্টা করো।
ইসরাইল আশা করছিল, বিশ্বের চতুর্থ দেশ হিসেবে চাঁদে মহাকাশযান অবতরণ করাবে তারা। কিন্তু মিশনটি ব্যর্থ হওয়ায় তাদের অপেক্ষা আরো দীর্ঘ হলো।
প্রসঙ্গত, এখন পর্যন্ত সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন, যুক্তরাষ্ট্র ও চীন সফলতার সঙ্গে চাঁদে মহাকাশযান পাঠাতে সক্ষম হয়েছে। দেশগুলো সরকারি ব্যবস্থাপনায় এসব মিশন পরিচালনা করে। অন্যদিকে ইসরাইল ব্যক্তিগত ব্যবস্থাপনায় এ উদ্যোগ নিয়েছিল।
ইসরাইলের হলেও মূলত ব্যক্তিগত অর্থায়নেই পরিচালিত হয়েছিল চাঁদে মহাকাশযান পাঠানোর এ মিশন। এই মিশনের উদ্দেশ্য ছিল চন্দ্র-পৃষ্ঠের ছবি তোলা এবং বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা। এ প্রকল্পে ১০ কোটি ডলার খরচ করা হয়েছিল। মূলত ভবিষ্যতে স্বল্প খরচে মহাকাশযান পরিচালনা করার জন্য এ পরীক্ষা চালানো হয়েছিল।
ইসরাইল অ্যারোস্পেস ইন্ডাস্ট্রিজের স্পেস বিষয়ক জিএম অফার দোরোন বলেন, আমরা এক্ষত্রে ব্যর্থ হয়েছি। অপ্রত্যাশিতভাবে সফলভাবে অবতরণ করতে ব্যর্থ হওয়ায় এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
বিবিসির এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, বেরেশিট নামের ইসরাইলি মহাকাশযানটির মূল ইঞ্জিন বিকল হওয়ায় তা ঠিকভাবে চাঁদের মাটিতে অবতরণ করতে পারেনি। প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, চাঁদের পৃষ্ঠে বেরেশিট সফট-ল্যান্ডিয়ের চেষ্টা করেছিল। তবে কিছু টেকনিক্যাল সমস্যার কারণে শেষ পর্যন্ত তা আর সম্ভব হয়নি এবং এক পর্যায়ে সেটি বিধ্বস্ত হয়।
প্রকল্পটির প্রধান সমন্বয়কারী মরিস কান বেরেশিট বিধ্বস্ত হওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আমরা এতে ব্যর্থ হয়েছি। তবে আমরা চেষ্টা করেছিলাম।
বেরেশিট বিধ্বস্ত হওয়ার বিষয়টিও সরাসরি পর্যবেক্ষণ করছিলেন এ প্রকল্পের সাথে সংশ্লিষ্টরা। মহাকাশযান ধ্বংসের বিষয়টি দেখে অনেকেই অশ্রুসজল হয়ে পড়েন। তেল আবিবের কাছে অবস্থিত নিয়ন্ত্রণকক্ষে বসে বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করছিলেন ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুও। তিনি প্রকল্পের সাথে যুক্ত সবাইকে সান্ত¦না দিয়ে বলেন, তোমরা যেহেতু প্রথমবার সফল হওনি, আবার চেষ্টা করো।
ইসরাইল আশা করছিল, বিশ্বের চতুর্থ দেশ হিসেবে চাঁদে মহাকাশযান অবতরণ করাবে তারা। কিন্তু মিশনটি ব্যর্থ হওয়ায় তাদের অপেক্ষা আরো দীর্ঘ হলো।
প্রসঙ্গত, এখন পর্যন্ত সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন, যুক্তরাষ্ট্র ও চীন সফলতার সঙ্গে চাঁদে মহাকাশযান পাঠাতে সক্ষম হয়েছে। দেশগুলো সরকারি ব্যবস্থাপনায় এসব মিশন পরিচালনা করে। অন্যদিকে ইসরাইল ব্যক্তিগত ব্যবস্থাপনায় এ উদ্যোগ নিয়েছিল।
No comments