ওয়াসার ৬২ ভাগ গ্রাহক দুর্নীতির শিকার
ঢাকা
ওয়াসার গ্রাহকদের মধ্যে প্রায় ৬২ শতাংশ অনিয়ম, হয়রানি ও দুর্নীতির শিকার
হন বলে জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। গতকাল
ঢাকা ওয়াসার অনিয়ম-দুর্নীতি নিয়ে প্রকাশিত রিপোর্টে এ তথ্য প্রকাশ করে
সংস্থাটি। ধানমন্ডির মাইডাস সেন্টারে টিআইবির প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত
সংবাদ সম্মেলনে ‘ঢাকা ওয়াসা: সুশাসনের চ্যালেঞ্জ ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক এ
প্রতিবেদনে অনিয়ম দুর্নীতির চিত্রের পাশাপাশি গ্রাহক সেবার বিভিন্ন ঘাটতির
দিকও তোলে ধরা হয়।
রিপোর্টে বলা হয়, পানির সংযোগের জন্য ২০০ টাকা থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঘুষ দিতে হয় ওয়াসার গ্রাহকদের। এছাড়া পয়:লাইনের প্রতিবন্ধকতা দূর করতে ৩০০ থেকে ৪৫০০ টাকা, গাড়িতে করে জরুরি পানি সরবরাহের জন্য ২০০ থেকে ১৫০০ টাকা, মিটার ক্রয়/পরিবর্তনের জন্য এক হাজার থেকে ১৫ হাজার, মিটার রিডিং ও বিল সংক্রান্ত কাজের জন্য ৫০ থেকে তিন হাজার এবং গভীর নলকূপ স্থাপনে এক থেকে দুই লাখ টাকা ঘুষ দিতে হয়। এছাড়া পাইপলাইনের মাধ্যমে ঢাকা ওয়াসা যে পানি সরবরাহ করে, তা ফুটিয়ে পানযোগ্য করতে ৩৩২ কোটি টাকার গ্যাস খরচ হয় বলে জানিয়েছে টিআইবি।
সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ঢাকা ওয়াসা পাইপলাইনের মাধ্যমে এখনো সুপেয় পানি সরবরাহ করতে পারছে না। এ কারণে ওয়াসার ৯১ শতাংশ গ্রাহক খাবার পানি ফুটিয়ে পান করেন। আর ওয়াসার পানি ফোটাতে প্রতিবছর যে পরিমাণ গ্যাস ব্যবহার করা হয়, তার দাম ৩৩২ কোটি টাকা।
গবেষণা প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করেন মো. শাহানুর রহমান ও মো. শহিদুল ইসলাম। এসময় টিআইবির ট্রাস্টি বোর্ডের সভাপতি এডভোকেট সুলতানা কামাল উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়, পানি পানের কারণে (জুলাই ২০১৭-জুন ২০১৮) পর্যন্ত সময়ের মধ্যে আবাসিক ও এলআইসি এলাকায় ২৪.৬ শতাংশ মানুষ পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হয়েছে। প্রতিবেদনে ৩৪.৫ শতাংশ গ্রাহক বছরে সবসময় পানির গুনগত মান খারাপ হওয়ার কথা বলেছেন। ঢাকা ওয়াসার পানির মান ৫১.৫ শতাংশ অপরিষ্কার। আর দুর্গন্ধযুক্ত পানির পরিমাণ হচ্ছে ৪১.৪ শতাংশ।
প্রতিবেদন তৈরিতে টিআইবি ওয়াসার ১০টি জোনের ২ হাজার ৭ শত ৬৮ জন সংযোগ গ্রহণকারী থেকে তথ্য সংগ্রহ করেছে। সেখানে ২০.৬ শতাংশ গ্রাহক বছরে সবসময় পানি সরবরাহে ঘাটতির কথা বলেছেন। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- পানির সংকটপূর্ণ এলাকাগুলো হচ্ছে, সূত্রাপুর, জুরাইন, মতিঝিল, কদমতলি, চকবাজার, হাজারিবাগ, ইসলামবাগ, নওয়াবপুর, সিদ্দিকবাজার, ওয়াটার ওয়ার্কাস রোড, বড়বাগ, আহমেদ নগর, শেওড়াপাড়া, ফার্মগেট, রসুলবাগ, মাদারটেক, নন্দীপাড়া, মোহাম্মদবাগ, পলাশপুর, মুরাদপুর, জগন্নাথপুর, উত্তরা-৬, ইব্রাহিমপুর, কচুক্ষেত, মানিকদি, মিরপুর-১১, নাখালপাড়া, ভাসানটেক ও বস্তি এলাকাসমূহ। টিআইবির প্রতিবেদনে চাহিদা অনুযায়ী পানি না পাওয়ার হার বস্তি এলাকায় সবচেয়ে বেশি। বস্তি এলাকায় ৭১.৯ শতাংশ চাহিদা অনুযায়ী পানি পান না। এছাড়া আবাসিক এলাকায় ৪৫.৮ শতাংশ, বাণিজ্যিক এলাকায় ৩৪.৯ শতাংশ ও শিল্প এলাকায় ১৯ শতাংশ চাহিদা অনুযায়ী পানি পান না। সার্বিক সেবা গ্রহীতাদের ৪৪.৮ শতাংশ চাহিদা অনুযায়ী পানি পান না। এদিকে রাজধানীতে প্রতিদিন প্রায় ১৪ লক্ষ ঘনমিটার পয়:বর্জ্য তৈরি হয়। কিন্তু পয়:পরিশোধনের একটি মাত্র ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট রয়েছে। যার সক্ষমতা ১ লাখ ৫০ হাজার ঘনমিটার হলেও প্রতিদিন মাত্র ৫০হাজার ঘনমিটার পরিশোধন হয়। বাকি প্রায় ১৩ লাখ ৫০ হাজার ঘনমিটার অপরিশোধিত অবস্থায় বিভিন্ন খাল হয়ে পার্শ্ববর্তী নদীগুলোতে চলে যায়।
টিআইবির প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতিষ্ঠানটিতে পছন্দের ব্যক্তিদের সুবিধা দিতে গিয়ে ২০১৫ সালে ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে নিয়ম অনুযাযী আবেদন প্রার্থীর সবোর্চচ বয়স ৫৯ বছর হলেও তা শিথিল করে ৬০ বছর করা হয়। ঠিক পরের বছর উপ-ব্যবস্থপনা পরিচালক পদে নিয়োগের বয়স বাধ্যবাধকতা তুলে দিয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। চুক্তি ভিত্তিক পদে নিয়োগে মন্ত্রণালয় অযাচিত হস্তক্ষেপ করে। ২০১৩ সালে ব্যবস্থপনা পরিচালক নিয়োগের ক্ষেত্রে বোর্ডের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ ছাড়াই নিয়োগ দেয়া হয়।
টিআইবির গবেষণা প্রতিবেদন অনুযায়ী ওয়াসায় রয়েছে জনবলের ঘাটতি। সবমিলিয়ে এখানে প্রায় ৩১ ভাগ পদ খালি রয়েছে। ৪ হাজার ৬৬৭টি অনুমোদিত পদের বিপরীতে কর্মরত আছেন ৩ হাজর ২৪৯ জন। ২০১৬ সাল থেকে চারটি উপ-ব্যবস্থপনা পরিচালক পদের মধ্যে তিনটি পদই শূন্য, প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ২১টি পদের মধ্যে ৬টি শূন্য। কমিউনিটি প্রোগ্রাম ও কনজ্যুমার রিলেশন বিভাগে প্রয়োজনের তুলনায় অপর্যাপ্ত জনবল লক্ষ্য করার মতো। অন্যদিকে ৮০৬টি সচল পাম্প পরিচালনার জন্য ২৪শ পাম আপ অপারেটর প্রয়োজন। অপারেটর আছে মাত্র ৪৫২জন। পাম্প অপারেটরদের দৈনিক ২২ ঘন্টা কাজ করার অভিযোগ রয়েছে। অন্যদিকে রাজস্ব পরিদর্শকের ৩১০টি পদের বিপরীত ১৪০টি পদই খালি রয়েছে।
গবেষণার পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, নিরবচ্ছিন্ন ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার পানির চাহিদা পূরণে টেকসই ও পরিবেশবান্ধব পানির উৎপাদন ও পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে ঢাকা ওয়াসার সক্ষমতা ও উদ্যোগের ঘাটতি রয়েছে। নিয়োগ, গ্রাহকসেবা ও প্রকল্প বাস্তবায়নে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির ঘাটতি আছে। এ থেকে উত্তরণে পানি ও পয়োনিষ্কাশন সেবার মূল্য নির্ধারণে রেগুলেটরি কমিশন গঠনের সুপারিশ করেছে টিআইবি । এছাড়া ব্যবহার অনুযায়ী সেবার মূল্য নির্ধারণ, নিরপেক্ষ ও প্রভাবমুক্ত ব্যক্তিদের সমন্বয়ে বোর্ড গঠন, ড্রেনেজ ব্যবস্থা একক কর্তৃপক্ষের অধীনে রাখার সুপারিশও করা হয়েছে।
রিপোর্টে বলা হয়, পানির সংযোগের জন্য ২০০ টাকা থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঘুষ দিতে হয় ওয়াসার গ্রাহকদের। এছাড়া পয়:লাইনের প্রতিবন্ধকতা দূর করতে ৩০০ থেকে ৪৫০০ টাকা, গাড়িতে করে জরুরি পানি সরবরাহের জন্য ২০০ থেকে ১৫০০ টাকা, মিটার ক্রয়/পরিবর্তনের জন্য এক হাজার থেকে ১৫ হাজার, মিটার রিডিং ও বিল সংক্রান্ত কাজের জন্য ৫০ থেকে তিন হাজার এবং গভীর নলকূপ স্থাপনে এক থেকে দুই লাখ টাকা ঘুষ দিতে হয়। এছাড়া পাইপলাইনের মাধ্যমে ঢাকা ওয়াসা যে পানি সরবরাহ করে, তা ফুটিয়ে পানযোগ্য করতে ৩৩২ কোটি টাকার গ্যাস খরচ হয় বলে জানিয়েছে টিআইবি।
সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ঢাকা ওয়াসা পাইপলাইনের মাধ্যমে এখনো সুপেয় পানি সরবরাহ করতে পারছে না। এ কারণে ওয়াসার ৯১ শতাংশ গ্রাহক খাবার পানি ফুটিয়ে পান করেন। আর ওয়াসার পানি ফোটাতে প্রতিবছর যে পরিমাণ গ্যাস ব্যবহার করা হয়, তার দাম ৩৩২ কোটি টাকা।
গবেষণা প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করেন মো. শাহানুর রহমান ও মো. শহিদুল ইসলাম। এসময় টিআইবির ট্রাস্টি বোর্ডের সভাপতি এডভোকেট সুলতানা কামাল উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়, পানি পানের কারণে (জুলাই ২০১৭-জুন ২০১৮) পর্যন্ত সময়ের মধ্যে আবাসিক ও এলআইসি এলাকায় ২৪.৬ শতাংশ মানুষ পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হয়েছে। প্রতিবেদনে ৩৪.৫ শতাংশ গ্রাহক বছরে সবসময় পানির গুনগত মান খারাপ হওয়ার কথা বলেছেন। ঢাকা ওয়াসার পানির মান ৫১.৫ শতাংশ অপরিষ্কার। আর দুর্গন্ধযুক্ত পানির পরিমাণ হচ্ছে ৪১.৪ শতাংশ।
প্রতিবেদন তৈরিতে টিআইবি ওয়াসার ১০টি জোনের ২ হাজার ৭ শত ৬৮ জন সংযোগ গ্রহণকারী থেকে তথ্য সংগ্রহ করেছে। সেখানে ২০.৬ শতাংশ গ্রাহক বছরে সবসময় পানি সরবরাহে ঘাটতির কথা বলেছেন। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- পানির সংকটপূর্ণ এলাকাগুলো হচ্ছে, সূত্রাপুর, জুরাইন, মতিঝিল, কদমতলি, চকবাজার, হাজারিবাগ, ইসলামবাগ, নওয়াবপুর, সিদ্দিকবাজার, ওয়াটার ওয়ার্কাস রোড, বড়বাগ, আহমেদ নগর, শেওড়াপাড়া, ফার্মগেট, রসুলবাগ, মাদারটেক, নন্দীপাড়া, মোহাম্মদবাগ, পলাশপুর, মুরাদপুর, জগন্নাথপুর, উত্তরা-৬, ইব্রাহিমপুর, কচুক্ষেত, মানিকদি, মিরপুর-১১, নাখালপাড়া, ভাসানটেক ও বস্তি এলাকাসমূহ। টিআইবির প্রতিবেদনে চাহিদা অনুযায়ী পানি না পাওয়ার হার বস্তি এলাকায় সবচেয়ে বেশি। বস্তি এলাকায় ৭১.৯ শতাংশ চাহিদা অনুযায়ী পানি পান না। এছাড়া আবাসিক এলাকায় ৪৫.৮ শতাংশ, বাণিজ্যিক এলাকায় ৩৪.৯ শতাংশ ও শিল্প এলাকায় ১৯ শতাংশ চাহিদা অনুযায়ী পানি পান না। সার্বিক সেবা গ্রহীতাদের ৪৪.৮ শতাংশ চাহিদা অনুযায়ী পানি পান না। এদিকে রাজধানীতে প্রতিদিন প্রায় ১৪ লক্ষ ঘনমিটার পয়:বর্জ্য তৈরি হয়। কিন্তু পয়:পরিশোধনের একটি মাত্র ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট রয়েছে। যার সক্ষমতা ১ লাখ ৫০ হাজার ঘনমিটার হলেও প্রতিদিন মাত্র ৫০হাজার ঘনমিটার পরিশোধন হয়। বাকি প্রায় ১৩ লাখ ৫০ হাজার ঘনমিটার অপরিশোধিত অবস্থায় বিভিন্ন খাল হয়ে পার্শ্ববর্তী নদীগুলোতে চলে যায়।
টিআইবির প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতিষ্ঠানটিতে পছন্দের ব্যক্তিদের সুবিধা দিতে গিয়ে ২০১৫ সালে ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে নিয়ম অনুযাযী আবেদন প্রার্থীর সবোর্চচ বয়স ৫৯ বছর হলেও তা শিথিল করে ৬০ বছর করা হয়। ঠিক পরের বছর উপ-ব্যবস্থপনা পরিচালক পদে নিয়োগের বয়স বাধ্যবাধকতা তুলে দিয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। চুক্তি ভিত্তিক পদে নিয়োগে মন্ত্রণালয় অযাচিত হস্তক্ষেপ করে। ২০১৩ সালে ব্যবস্থপনা পরিচালক নিয়োগের ক্ষেত্রে বোর্ডের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ ছাড়াই নিয়োগ দেয়া হয়।
টিআইবির গবেষণা প্রতিবেদন অনুযায়ী ওয়াসায় রয়েছে জনবলের ঘাটতি। সবমিলিয়ে এখানে প্রায় ৩১ ভাগ পদ খালি রয়েছে। ৪ হাজার ৬৬৭টি অনুমোদিত পদের বিপরীতে কর্মরত আছেন ৩ হাজর ২৪৯ জন। ২০১৬ সাল থেকে চারটি উপ-ব্যবস্থপনা পরিচালক পদের মধ্যে তিনটি পদই শূন্য, প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ২১টি পদের মধ্যে ৬টি শূন্য। কমিউনিটি প্রোগ্রাম ও কনজ্যুমার রিলেশন বিভাগে প্রয়োজনের তুলনায় অপর্যাপ্ত জনবল লক্ষ্য করার মতো। অন্যদিকে ৮০৬টি সচল পাম্প পরিচালনার জন্য ২৪শ পাম আপ অপারেটর প্রয়োজন। অপারেটর আছে মাত্র ৪৫২জন। পাম্প অপারেটরদের দৈনিক ২২ ঘন্টা কাজ করার অভিযোগ রয়েছে। অন্যদিকে রাজস্ব পরিদর্শকের ৩১০টি পদের বিপরীত ১৪০টি পদই খালি রয়েছে।
গবেষণার পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, নিরবচ্ছিন্ন ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার পানির চাহিদা পূরণে টেকসই ও পরিবেশবান্ধব পানির উৎপাদন ও পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে ঢাকা ওয়াসার সক্ষমতা ও উদ্যোগের ঘাটতি রয়েছে। নিয়োগ, গ্রাহকসেবা ও প্রকল্প বাস্তবায়নে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির ঘাটতি আছে। এ থেকে উত্তরণে পানি ও পয়োনিষ্কাশন সেবার মূল্য নির্ধারণে রেগুলেটরি কমিশন গঠনের সুপারিশ করেছে টিআইবি । এছাড়া ব্যবহার অনুযায়ী সেবার মূল্য নির্ধারণ, নিরপেক্ষ ও প্রভাবমুক্ত ব্যক্তিদের সমন্বয়ে বোর্ড গঠন, ড্রেনেজ ব্যবস্থা একক কর্তৃপক্ষের অধীনে রাখার সুপারিশও করা হয়েছে।
No comments