‘লিবিয়ার বিদ্রোহী নেতাকে সরাসরি পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছে সৌদি আরব’
লিবিয়ার
রাজধানী ত্রিপোলী দখল করতে উদ্যত বিদ্রোহী নেতা জেনারেল খলিফা হাফতারকে
সরাসরি পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছে সৌদি আরব। মার্কিন দৈনিক ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল
এক অনুসন্ধানি প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। জেনারেল হাফতারের অনুগত সেনারা
নিজেদেরকে দেশের জাতীয় সেনাবাহিনী হিসেবে দাবি করে বর্তমানে
আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি ত্রিপোলি সরকারকে উৎখাতের লক্ষ্যে রাজধানী দখলের
অভিযানে নেমেছে।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছে, গত ৪ এপ্রিল পূর্বাঞ্চলীয় বেনগাজি শহর থেকে রাজধানী ত্রিপোলি অভিমুখে সামরিক বহর নিয়ে নেমে পড়ার আগে জেনারেল হাফতার সৌদি আরব সফর করেন এবং সেখান থেকে মোটা অঙ্কের অর্থ নিয়ে দেশে ফেরেন।
দৈনিকটি সৌদি আরবের পদস্থ সামরিক ও গোয়েন্দা সূত্রের বরাত দিয়ে আরো জানিয়েছে, লিবিয়ায় রক্তক্ষয়ী অভিযান চালানোর জন্য সৌদি আরবের গোয়েন্দা প্রধান ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সরাসরি জেনারেল হাফতারের হাতে কয়েক মিলিয়ন ডলার তুলে দিয়েছেন।
খলিফা হাফতার তার সৌদি আরব সফরে যুবরাজ মোহাম্মাদ বিন সালমানের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেছেন ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছে।
লিবিয়ায় সশস্ত্র গণ-অভ্যুত্থানের জের ধরে ২০১১ সালে ক্ষমতাচ্যুত ও নিহত হন ৪২ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকা শাসক মুয়াম্মার গাদ্দাফি। এরপর রাজধানী ত্রিপোলিতে প্রতিষ্ঠিত সরকারকে জাতিসংঘ স্বীকৃতি দিলেও দেশের তেলসমৃদ্ধ পূর্বাঞ্চলে বেশ কয়েকটি সশস্ত্র গ্রুপ নিজ নিজ এলাকার ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে।
জেনারেল খলিফা হাফতার এতদিন পূর্বাঞ্চলীয় বেনগাজি শহরের ওপর নিয়ন্ত্রণ ধরে রেখেছিলেন। চলতি মাসের গোড়ার দিকে তিনি ত্রিপোলি দখলের অভিযানে নামেন। আমেরিকাসহ পশ্চিমা দেশগুলো ত্রিপোলি-ভিত্তিক সরকারকে স্বীকৃতি দিলেও তারা জেনারেল হাফতারের সঙ্গে যোগাযোগ বজায় রেখেছে।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছে, গত ৪ এপ্রিল পূর্বাঞ্চলীয় বেনগাজি শহর থেকে রাজধানী ত্রিপোলি অভিমুখে সামরিক বহর নিয়ে নেমে পড়ার আগে জেনারেল হাফতার সৌদি আরব সফর করেন এবং সেখান থেকে মোটা অঙ্কের অর্থ নিয়ে দেশে ফেরেন।
দৈনিকটি সৌদি আরবের পদস্থ সামরিক ও গোয়েন্দা সূত্রের বরাত দিয়ে আরো জানিয়েছে, লিবিয়ায় রক্তক্ষয়ী অভিযান চালানোর জন্য সৌদি আরবের গোয়েন্দা প্রধান ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সরাসরি জেনারেল হাফতারের হাতে কয়েক মিলিয়ন ডলার তুলে দিয়েছেন।
খলিফা হাফতার তার সৌদি আরব সফরে যুবরাজ মোহাম্মাদ বিন সালমানের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেছেন ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছে।
লিবিয়ায় সশস্ত্র গণ-অভ্যুত্থানের জের ধরে ২০১১ সালে ক্ষমতাচ্যুত ও নিহত হন ৪২ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকা শাসক মুয়াম্মার গাদ্দাফি। এরপর রাজধানী ত্রিপোলিতে প্রতিষ্ঠিত সরকারকে জাতিসংঘ স্বীকৃতি দিলেও দেশের তেলসমৃদ্ধ পূর্বাঞ্চলে বেশ কয়েকটি সশস্ত্র গ্রুপ নিজ নিজ এলাকার ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে।
জেনারেল খলিফা হাফতার এতদিন পূর্বাঞ্চলীয় বেনগাজি শহরের ওপর নিয়ন্ত্রণ ধরে রেখেছিলেন। চলতি মাসের গোড়ার দিকে তিনি ত্রিপোলি দখলের অভিযানে নামেন। আমেরিকাসহ পশ্চিমা দেশগুলো ত্রিপোলি-ভিত্তিক সরকারকে স্বীকৃতি দিলেও তারা জেনারেল হাফতারের সঙ্গে যোগাযোগ বজায় রেখেছে।
No comments