আফগানিস্তানে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ইউরোপ-ইরান সহযোগিতা
ইউরোপীয়
ইউনিয়ন বা ইইউ’র আফগানিস্তান বিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি রোনাল্ড কোইবা
আফগানিস্তানে শান্তি রক্ষা ও শক্তিশালী করার উপায় নিয়ে ইরানের উপ
পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাইয়্যেদ আব্বাস আরাকচি’র সঙ্গে আলাপ করেছেন। তেহরানে
অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে আরাকচিকে কোইবা বলেন, ইরানের মতো ইউরোপীয় ইউনিয়নও
আফগানিস্তানে টেকসই শান্তি দেখতে চায়। তিনি আফগানিস্তানে শান্তি প্রতিষ্ঠায়
ইরানের সঙ্গে যেকোনো ধরনের সহযোগিতা করতে ইইউ’র প্রস্তুতির কথা ঘোষণা
করেন।
এদিকে আফগানিস্তানের প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ইরান সব সময় দেশটিতে শান্তি ও স্থিতিশীলতা চেয়ে এসেছে। এ ছাড়া, বাইরের হস্তক্ষেপ ছাড়াই আফগান পক্ষগুলোর মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে সেদেশে শান্তি ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা করার আহ্বান জানিয়ে এসেছে তেহরান।
ঠিক এ কারণেই আফগানিস্তানে শান্তি প্রতিষ্ঠায় জড়িত প্রায় সব আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সংগঠনের সঙ্গে আফগান শান্তি প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনায় বসেছে তেহরান। ইইউ’র আফগানিস্তান বিষয়ক বিশেষ দূতের তেহরান সফর একথাই প্রমাণ করে যে, ইরান একমাত্র আলোচনার মাধ্যমে আফগানিস্তানে শান্তি চায়। এ ছাড়া, আফগানিস্তানের সঙ্গে ইরানের দীর্ঘ সীমান্ত থাকার পাশাপাশি এ অঞ্চলে ইরান একটি শক্তিশালী দেশ হওয়ার কারণে ইউরোপ সঠিকভাবে ধরে নিয়েছে যে, ইরানকে বাদ দিয়ে আফগান সংকটের সমাধান সম্ভব নয়। সেজন্যই ইইউ’র বিশেষ প্রতিনিধি তেহরান সফরে এসে আফগান সংকট নিয়ে আলাপ করেছেন।
আফগান সংকট সমাধানের ক্ষেত্রে ইরান সেদেশের জনগণ ও সরকারের স্বার্থ রক্ষাকে অগ্রাধিকার দেয়। এ কারণে কাবুল সরকার আফগান শান্তি প্রক্রিয়ায় ইরানকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে। এ সম্পর্কে আফগানিস্তানের প্রধান নির্বাহী আব্দুল্লাহ আব্দুল্লাহ বলেছেন, আফগান শান্তি প্রক্রিয়ায় ইরানের নীতি হচ্ছে এদেশের সরকার, জনগণ ও সার্বভৌমত্বের প্রতি সমর্থন জানানো।”
আফগানিস্তান বিষয়ক রাজনৈতিক ভাষ্যকার ওয়াহিদ মোজদা এ সম্পর্কে বলেছেন, আফগানিস্তান সংকট সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ও ইতিবাচক ভূমিকা রেখে চলেছে ইরান।
এদিকে আফগানিস্তানের সরকার, জনগণ ও সকল রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐক্য ও সংহতি বজায় থাকা দেশটিতে শান্তি অর্জনের জন্য অতি জরুরি একটি বিষয়। ইরান সব সময় আফগানিস্তানে এই ঐক্য ও সংহতি চেয়েছে। কিন্তু এক্ষেত্রে পশ্চিমা দেশগুলো বিশেষ করে আমেরিকা দ্বৈত নীতি গ্রহণ করেছে। নব্য উপনিবেশবাদী আমেরিকা ‘বিভক্ত করে শাসন করো’ নীতিতে বিশ্বাসী হয়ে আফগানিস্তানের সরকার ও জনগণের সম্পর্কে সব সময় অবিশ্বাস তৈরির চেষ্টা করেছে। এ সম্পর্কে আফগানিস্তানের শান্তি বিষয়ক সর্বোচ্চ পরিষদের প্রধান মোহাম্মাদ কারিম খালিলি বলেন, যদি আফগানিস্তানের সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলো আলাদা আলাদাভাবে শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করে তাহলে সেদেশে কোনোদিনও শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে না।
এদিকে আফগানিস্তানের প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ইরান সব সময় দেশটিতে শান্তি ও স্থিতিশীলতা চেয়ে এসেছে। এ ছাড়া, বাইরের হস্তক্ষেপ ছাড়াই আফগান পক্ষগুলোর মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে সেদেশে শান্তি ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা করার আহ্বান জানিয়ে এসেছে তেহরান।
ঠিক এ কারণেই আফগানিস্তানে শান্তি প্রতিষ্ঠায় জড়িত প্রায় সব আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সংগঠনের সঙ্গে আফগান শান্তি প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনায় বসেছে তেহরান। ইইউ’র আফগানিস্তান বিষয়ক বিশেষ দূতের তেহরান সফর একথাই প্রমাণ করে যে, ইরান একমাত্র আলোচনার মাধ্যমে আফগানিস্তানে শান্তি চায়। এ ছাড়া, আফগানিস্তানের সঙ্গে ইরানের দীর্ঘ সীমান্ত থাকার পাশাপাশি এ অঞ্চলে ইরান একটি শক্তিশালী দেশ হওয়ার কারণে ইউরোপ সঠিকভাবে ধরে নিয়েছে যে, ইরানকে বাদ দিয়ে আফগান সংকটের সমাধান সম্ভব নয়। সেজন্যই ইইউ’র বিশেষ প্রতিনিধি তেহরান সফরে এসে আফগান সংকট নিয়ে আলাপ করেছেন।
আফগান সংকট সমাধানের ক্ষেত্রে ইরান সেদেশের জনগণ ও সরকারের স্বার্থ রক্ষাকে অগ্রাধিকার দেয়। এ কারণে কাবুল সরকার আফগান শান্তি প্রক্রিয়ায় ইরানকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে। এ সম্পর্কে আফগানিস্তানের প্রধান নির্বাহী আব্দুল্লাহ আব্দুল্লাহ বলেছেন, আফগান শান্তি প্রক্রিয়ায় ইরানের নীতি হচ্ছে এদেশের সরকার, জনগণ ও সার্বভৌমত্বের প্রতি সমর্থন জানানো।”
আফগানিস্তান বিষয়ক রাজনৈতিক ভাষ্যকার ওয়াহিদ মোজদা এ সম্পর্কে বলেছেন, আফগানিস্তান সংকট সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ও ইতিবাচক ভূমিকা রেখে চলেছে ইরান।
এদিকে আফগানিস্তানের সরকার, জনগণ ও সকল রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐক্য ও সংহতি বজায় থাকা দেশটিতে শান্তি অর্জনের জন্য অতি জরুরি একটি বিষয়। ইরান সব সময় আফগানিস্তানে এই ঐক্য ও সংহতি চেয়েছে। কিন্তু এক্ষেত্রে পশ্চিমা দেশগুলো বিশেষ করে আমেরিকা দ্বৈত নীতি গ্রহণ করেছে। নব্য উপনিবেশবাদী আমেরিকা ‘বিভক্ত করে শাসন করো’ নীতিতে বিশ্বাসী হয়ে আফগানিস্তানের সরকার ও জনগণের সম্পর্কে সব সময় অবিশ্বাস তৈরির চেষ্টা করেছে। এ সম্পর্কে আফগানিস্তানের শান্তি বিষয়ক সর্বোচ্চ পরিষদের প্রধান মোহাম্মাদ কারিম খালিলি বলেন, যদি আফগানিস্তানের সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলো আলাদা আলাদাভাবে শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করে তাহলে সেদেশে কোনোদিনও শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে না।
No comments