সেক্স রোবট বিপ্লব, সৃষ্টি হয়েছে বিতর্কের
যুক্তরাষ্ট্রের
বেশিরভাগ মানুষই বিশ্বাস করেন যে আগামী ৫০ বছরের মধ্যেই ‘সেক্স রোবট’
তাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠবে। সেক্স রোবট দিন দিন জাতীয় আলোচনার
বিষয় হয়ে উঠছে। সৃষ্টি হয়েছে তর্কের, বলা হচ্ছে ধ্বংস হয়ে যাবে স্বাভাবিক
যৌনতা ও সম্পর্কগুলো। কিন্তু তাতে থেমে নেই এর বিক্রি ও উৎপাদন। রয়েছে
বিশ্বজুরে বিশাল বাজারের হাতছানি। মানুষকে সাহচার্য ও যৌন পরিতোষের লক্ষ্যে
প্রতিনিয়ত এগুলোকে উন্নত করে তোলা হচ্ছে। ফলে সেক্সটয় ও ডলের মত এগুলো
মানুষ আর লুকিয়ে ব্যবহার করবে না একসময়, এমনটাই বলছেন সংশ্লিষ্টরা। ক্রমাগত
স্বাভাবিক হয়ে উঠছে বিষয়টি।
ধারণা করা হচ্ছে এভাবেই মূলধারায় যুক্ত হয়ে যাবে সেক্স রোবট বা সেক্সবট। তবে এ নিয়ে বিতর্কও থেমে নেই। সমালোচকদের কেউ এর থেকে নিরাপত্তা ঝুঁকি সৃষ্টির সম্ভাবনা দেখছেন। কেউ বলছেন আইনের কথা আবার কেউ জানাচ্ছেন মানুষের মস্তিস্কের প্রভাব যাচাইয়ের কথাও। আর নৈতিকতার প্রশ্নতো থাকছেই।
সেক্সবট কাকে বলা হবে তা নিয়ে রয়েছে নানা দ্বিধা। এর কোনো ধরাবাধা সংজ্ঞাও নেই। তবে বিশেষজ্ঞরা সহজ করে বলেন, সেক্সবট হচ্ছে একটি সেক্সডল। কিন্তু এটি কথা বলতে পারে। এর রয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। ফলে এটি সব ধরণের কথোপকথন চালিয়ে যেতে পারবে। একইসঙ্গে নিজে থেকেই সিদ্ধান্তও নিতে পারবে। তবে এই সংজ্ঞায় এখনি ফেললে তা পুরোনো হতে সময় লাগবে না। কারণ প্রতিনিয়ত সেক্সবটকে উন্নত করে তোলা হচ্ছে, যুক্ত হচ্ছে নিত্যনতুন ফিচারও। ইতিমধ্যে তাদের মধ্যে যুক্ত করা হয়েছে মাইক্রোচিপ। এর ফলে তারা তার সঙ্গীর আবেগ বুঝতে পারবে এবং শিখতে পারবে।
‘মার্ক ওয়ান’ নামের এক রোবটকে তৈরি করা হয়েছে হলিউড অভিনেত্রী স্কারলেট জোহানসনের আদলে। এটি একটি সেক্স রোবট। কিন্তু এরে নির্মাতা রিকি মা জানিয়েছেন যে তার তৈরি রোবটটি সেক্স রোবট হিসেবে কাজ করতে চায় না। একইসঙ্গে এই রোবটগুলো অন্যান্য কাজ যেমন রান্না করার মত কাজগুলো করতে সক্ষম।
কিন্তু সেক্সবট কি নিরাপদ? একদিন হয়ত সেক্সবট সংবেদি হয়ে উঠবে কিন্তু এখনো এটি একটি পণ্যের মতই। মার্কিন সরকারের প্রতি ইতিমধ্যে দাবি উঠেছে যাতে সেক্স রোবটকে ঠিকভাবে পর্যবেক্ষন করা হয়। ধরা যাক একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র তার সদ্য কেনা সেক্সবটকে চুমু খাচ্ছে। কিন্তু সেক্সবটের লাল ঠোটে যে টক্সিন নেই তার কি নিশ্চয়তা রয়েছে? এ ছাড়া রয়েছে ক্রাশ করার ঝুকিও। শুধু এ ধরণের ক্ষতিই নয় রয়েছে ব্যাক্তিগত তথ্য চুরির ঝুকিও। সেক্স রোবট এখন তার পার্টনার থেকে শিখে সে শব্দগুলোকে ব্যবহার করছে। তার আবেগের উপর ভিত্তি করে কথা বলছে, তথ্য নিচ্ছে। কিন্তু এর গোপনীয়তা কে রক্ষা করবে? এমন দাবিও উঠেছে যুক্তরাষ্ট্রে।
আমরা ইতিমধ্যে সেক্সডলের পতিতালয়ের কথা জেনেছি। কিন্তু এবার যুক্তরাষ্ট্রের হাউসটন শহরে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের প্রথম রোবট পতিতালয়। তবে এর বিরুদ্ধেও রয়েছে অনেকে। এখনো কেউ জানে না সেক্সটয়ের মত বিশাল পরিসরে যখন সেক্সবট ব্যবহার শুরু হবে তখন তার সামাজিক প্রভাব কি হবে।
ইতিমধ্যে আমরা আমাদের প্রজন্মকে সাহসী হয়ে উঠতে দেখেছি। খুব বেশীদিন আগে নয়, যখন মানুষ তার সম্পর্কের কথা প্রকাশ করতে লজ্জা পেত। লুকিয়ে লুকিয়ে একেকটি সম্পর্ক গড়ে উঠত। এখন সেসব দিন চলে গেছে। কিন্তু মানুষকি পারবে একটি মেশিনের সঙ্গে তার সম্পর্কের কথা সাহসীভাবে প্রকাশ করতে? এখনো কেউ তার উত্তর জানে না। তবে এটি নিশ্চিত সেক্স রোবট শিগগিরই সারা বিশ্বের বাজারে জায়গা করে নেবে। তাই বাস্তবতাকে মেনে নেয়ার জন্য প্রস্তুত থাকাও গুরুত্বপুর্ন। এটি এমন একটি চ্যালেঞ্জ সমগ্র বিশ্ব প্রথমবারের মত যার মুখোমুখি হচ্ছে।
ধারণা করা হচ্ছে এভাবেই মূলধারায় যুক্ত হয়ে যাবে সেক্স রোবট বা সেক্সবট। তবে এ নিয়ে বিতর্কও থেমে নেই। সমালোচকদের কেউ এর থেকে নিরাপত্তা ঝুঁকি সৃষ্টির সম্ভাবনা দেখছেন। কেউ বলছেন আইনের কথা আবার কেউ জানাচ্ছেন মানুষের মস্তিস্কের প্রভাব যাচাইয়ের কথাও। আর নৈতিকতার প্রশ্নতো থাকছেই।
সেক্সবট কাকে বলা হবে তা নিয়ে রয়েছে নানা দ্বিধা। এর কোনো ধরাবাধা সংজ্ঞাও নেই। তবে বিশেষজ্ঞরা সহজ করে বলেন, সেক্সবট হচ্ছে একটি সেক্সডল। কিন্তু এটি কথা বলতে পারে। এর রয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। ফলে এটি সব ধরণের কথোপকথন চালিয়ে যেতে পারবে। একইসঙ্গে নিজে থেকেই সিদ্ধান্তও নিতে পারবে। তবে এই সংজ্ঞায় এখনি ফেললে তা পুরোনো হতে সময় লাগবে না। কারণ প্রতিনিয়ত সেক্সবটকে উন্নত করে তোলা হচ্ছে, যুক্ত হচ্ছে নিত্যনতুন ফিচারও। ইতিমধ্যে তাদের মধ্যে যুক্ত করা হয়েছে মাইক্রোচিপ। এর ফলে তারা তার সঙ্গীর আবেগ বুঝতে পারবে এবং শিখতে পারবে।
‘মার্ক ওয়ান’ নামের এক রোবটকে তৈরি করা হয়েছে হলিউড অভিনেত্রী স্কারলেট জোহানসনের আদলে। এটি একটি সেক্স রোবট। কিন্তু এরে নির্মাতা রিকি মা জানিয়েছেন যে তার তৈরি রোবটটি সেক্স রোবট হিসেবে কাজ করতে চায় না। একইসঙ্গে এই রোবটগুলো অন্যান্য কাজ যেমন রান্না করার মত কাজগুলো করতে সক্ষম।
কিন্তু সেক্সবট কি নিরাপদ? একদিন হয়ত সেক্সবট সংবেদি হয়ে উঠবে কিন্তু এখনো এটি একটি পণ্যের মতই। মার্কিন সরকারের প্রতি ইতিমধ্যে দাবি উঠেছে যাতে সেক্স রোবটকে ঠিকভাবে পর্যবেক্ষন করা হয়। ধরা যাক একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র তার সদ্য কেনা সেক্সবটকে চুমু খাচ্ছে। কিন্তু সেক্সবটের লাল ঠোটে যে টক্সিন নেই তার কি নিশ্চয়তা রয়েছে? এ ছাড়া রয়েছে ক্রাশ করার ঝুকিও। শুধু এ ধরণের ক্ষতিই নয় রয়েছে ব্যাক্তিগত তথ্য চুরির ঝুকিও। সেক্স রোবট এখন তার পার্টনার থেকে শিখে সে শব্দগুলোকে ব্যবহার করছে। তার আবেগের উপর ভিত্তি করে কথা বলছে, তথ্য নিচ্ছে। কিন্তু এর গোপনীয়তা কে রক্ষা করবে? এমন দাবিও উঠেছে যুক্তরাষ্ট্রে।
আমরা ইতিমধ্যে সেক্সডলের পতিতালয়ের কথা জেনেছি। কিন্তু এবার যুক্তরাষ্ট্রের হাউসটন শহরে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের প্রথম রোবট পতিতালয়। তবে এর বিরুদ্ধেও রয়েছে অনেকে। এখনো কেউ জানে না সেক্সটয়ের মত বিশাল পরিসরে যখন সেক্সবট ব্যবহার শুরু হবে তখন তার সামাজিক প্রভাব কি হবে।
ইতিমধ্যে আমরা আমাদের প্রজন্মকে সাহসী হয়ে উঠতে দেখেছি। খুব বেশীদিন আগে নয়, যখন মানুষ তার সম্পর্কের কথা প্রকাশ করতে লজ্জা পেত। লুকিয়ে লুকিয়ে একেকটি সম্পর্ক গড়ে উঠত। এখন সেসব দিন চলে গেছে। কিন্তু মানুষকি পারবে একটি মেশিনের সঙ্গে তার সম্পর্কের কথা সাহসীভাবে প্রকাশ করতে? এখনো কেউ তার উত্তর জানে না। তবে এটি নিশ্চিত সেক্স রোবট শিগগিরই সারা বিশ্বের বাজারে জায়গা করে নেবে। তাই বাস্তবতাকে মেনে নেয়ার জন্য প্রস্তুত থাকাও গুরুত্বপুর্ন। এটি এমন একটি চ্যালেঞ্জ সমগ্র বিশ্ব প্রথমবারের মত যার মুখোমুখি হচ্ছে।
No comments