বদলে যাচ্ছেন মমতা
মোদি
সরকারকে হটাতে চান তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এ কারণে যতটা সম্ভব
বদলে যেতে হচ্ছে তাঁকে। তিনি মোদিবিরোধী বৃহত্তর ঐক্য গড়ার ওপর জোর
দিয়েছেন। কংগ্রেস ও বাম দলের ওপর ক্ষোভ ভুলে এক সুরে সুর মেলাচ্ছেন তিনি।
এত দিন রাজনৈতিক স্বার্থে এ দুটি দলকে কিছুটা এড়িয়ে চলেছেন তিনি। রাজনীতিতে
এত দিন এনডিএ, ইউপিএ ও তৃতীয় প্রস্তাবিত ফেডারেল ফ্রন্টের রাজনীতি নিয়েই
চলেছে আলোচনা।
বেশ কিছুদিন ধরে মোদিবিরোধী একটি মহাজোট গড়ে তুলছিলেন মমতা। এক ছাতার তলে ২৩টি রাজনৈতিক দলকে এনেছিলেন। গত ১৯ জানুয়ারি কলকাতায় ব্রিগেড সমাবেশ করে মোদিকে হটানোর ডাক দিয়েছিলেন তিনি। তৃতীয় ফেডারেল জোট গড়ার সে ডাকে অবশ্য বাম দল বা কংগ্রেসকে যুক্ত করেননি তিনি। কিন্তু মমতার ব্রিগেড সমাবেশের পর নেতারা কংগ্রেসকে যুক্ত করার কথা বলেন। তখন থেকেই বদলে গেছেন মমতা।
গতকাল বুধবার দিল্লিতে মোদিকে হটানোর লক্ষ্যে দিল্লির আম আদমি পার্টির নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়ালের ডাকে দিল্লির যন্তরমন্তরে এক প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে মোদিবিরোধী ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের ডাক দেন।
সমাবেশে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, রাহুল গান্ধীসহ মোদিবিরোধী দলের নেতা চন্দ্র বাবু নাইডু, অরবিন্দ কেজরিওয়াল, শারদ পাওয়ার, ফারুক আবদুল্লাহ, শারদ যাদবরা উপস্থিত থেকে আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেন। রাতে দিল্লির শারদ পাওয়ারের বাসভবনে মোদিবিরোধী নেতৃবৃন্দের এক বৈঠক হয়। সেই বৈঠকেও যান মমতা। বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় জাতীয় স্তরে কংগ্রেস ও বাম দলকে নিয়ে জোট গঠন করার। জোটের একটি অভিন্ন ন্যূনতম কর্মসূচিও ঘোষণা করার কথা বলা হয়। বলা হয়, এই জোটের নেতৃবৃন্দ নিয়মিত বৈঠক করবেন। বৈঠক শেষে মমতা ও রাহুল গান্ধী জানিয়ে দেন, কংগ্রেস ও বাম দলকে নিয়েই নির্বাচনের আগে জোট হচ্ছে।
মমতা বলেছেন, কংগ্রেস ও বাম দলকে নিয়ে এবার জোট হচ্ছে। কংগ্রেস ও বাম দলকে নিয়ে তাঁরা লোকসভা নির্বাচনের আগে মোদিকে হটানোর লক্ষ্য নিয়ে জাতীয় স্তরে জোট গড়তে সম্মত হয়েছেন।
রাহুল গান্ধী অবশ্য বলেছেন, পশ্চিমবঙ্গ ও দিল্লি নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।
অবশ্য মোদীবিরোধী ওই জোট একটা ধাক্কাও খেয়েছে। উত্তর প্রদেশের সমাজবাদী পার্টির নেতা ছিলেন মুলায়ম সিং যাদব লোকসভায় বলেছেন, মোদিকে দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চান তিনি। বিগত পাঁচ বছর মোদি যেভাবে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে চলেছেন, তার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
বেশ কিছুদিন ধরে মোদিবিরোধী একটি মহাজোট গড়ে তুলছিলেন মমতা। এক ছাতার তলে ২৩টি রাজনৈতিক দলকে এনেছিলেন। গত ১৯ জানুয়ারি কলকাতায় ব্রিগেড সমাবেশ করে মোদিকে হটানোর ডাক দিয়েছিলেন তিনি। তৃতীয় ফেডারেল জোট গড়ার সে ডাকে অবশ্য বাম দল বা কংগ্রেসকে যুক্ত করেননি তিনি। কিন্তু মমতার ব্রিগেড সমাবেশের পর নেতারা কংগ্রেসকে যুক্ত করার কথা বলেন। তখন থেকেই বদলে গেছেন মমতা।
গতকাল বুধবার দিল্লিতে মোদিকে হটানোর লক্ষ্যে দিল্লির আম আদমি পার্টির নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়ালের ডাকে দিল্লির যন্তরমন্তরে এক প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে মোদিবিরোধী ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের ডাক দেন।
সমাবেশে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, রাহুল গান্ধীসহ মোদিবিরোধী দলের নেতা চন্দ্র বাবু নাইডু, অরবিন্দ কেজরিওয়াল, শারদ পাওয়ার, ফারুক আবদুল্লাহ, শারদ যাদবরা উপস্থিত থেকে আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেন। রাতে দিল্লির শারদ পাওয়ারের বাসভবনে মোদিবিরোধী নেতৃবৃন্দের এক বৈঠক হয়। সেই বৈঠকেও যান মমতা। বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় জাতীয় স্তরে কংগ্রেস ও বাম দলকে নিয়ে জোট গঠন করার। জোটের একটি অভিন্ন ন্যূনতম কর্মসূচিও ঘোষণা করার কথা বলা হয়। বলা হয়, এই জোটের নেতৃবৃন্দ নিয়মিত বৈঠক করবেন। বৈঠক শেষে মমতা ও রাহুল গান্ধী জানিয়ে দেন, কংগ্রেস ও বাম দলকে নিয়েই নির্বাচনের আগে জোট হচ্ছে।
মমতা বলেছেন, কংগ্রেস ও বাম দলকে নিয়ে এবার জোট হচ্ছে। কংগ্রেস ও বাম দলকে নিয়ে তাঁরা লোকসভা নির্বাচনের আগে মোদিকে হটানোর লক্ষ্য নিয়ে জাতীয় স্তরে জোট গড়তে সম্মত হয়েছেন।
রাহুল গান্ধী অবশ্য বলেছেন, পশ্চিমবঙ্গ ও দিল্লি নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।
অবশ্য মোদীবিরোধী ওই জোট একটা ধাক্কাও খেয়েছে। উত্তর প্রদেশের সমাজবাদী পার্টির নেতা ছিলেন মুলায়ম সিং যাদব লোকসভায় বলেছেন, মোদিকে দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চান তিনি। বিগত পাঁচ বছর মোদি যেভাবে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে চলেছেন, তার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
No comments