সুষ্ঠু নির্বাচনে বিশিষ্টজনদের ৫ দাবি
আসন্ন
জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ-নিরপেক্ষ-সুষ্ঠুু হওয়া নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ
করেছেন বিশিষ্টজনরা। শনিবার ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে
‘নির্বাচনে জনগণের ঢল নামুক, ভোটকেন্দ্র হোক ভোটারের’ শীর্ষক আলোচনা সভায়
বক্তারা এই উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
অনুষ্ঠানে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা ও গণযোগাযোগ বিভাগের অধ্যাপক গীতি আরা চোধুরী। আলোচনায় অংশ নেন ইতিহাসবিদ অধ্যাপক আহমেদ কামাল, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আনু মোহাম্মদ, সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী এড. শাহদীন মালিক, এড. সারা হোসেন, আলোকচিত্রী শহিদুল আলমসহ সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা।
বক্তরা বলেন, নানা প্রতিকুলতা ও অনিয়মের মধ্যেও সকল দল একাকার হয়ে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। যা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া শক্তিশালী করার জন্য একটি ভালো খবর। কিন্তু নির্বাচনী প্রচারণা শুরুর পর থেকে প্রায় প্রতিদিন বিপক্ষ দলের প্রার্থী এবং নেতাকর্মীরা হামলা-মামলা ও হয়রানীর শিকার হচ্ছেন। নিকট অতীতে নাগরিকের মতপ্রকাশের অধিকারকেও হরণ করা হয়েছে।
ভিন্নমতের কণ্ঠরোধ করা হয়েছে। গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণসহ শান্তিপূর্ন আন্দোলন দমন করা হয়েছে। বিশিষ্টজনেরা বলছেন, এ অবস্থায় একটি সুষ্ঠু নির্বাচন প্রায় অসম্ভব।
এ প্রেক্ষিতে অনুষ্ঠানে সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা ৫টি দাবি তুলে ধরেন। দাবিগুলো হলো, প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করা, স্বাধীনভাবে দেশী ও বিদেশী পর্যবেক্ষক ও সাংবাদিকদের যথাযত ভূমিকা পালন করতে দেয়া, হামলা-মামলা-ভয়ভীতি প্রদর্শন ও সহিংসতা বন্ধ করা এবং এসব কাজে জড়িত ব্যক্তি ও গোষ্ঠির বিরুদ্ধে সক্রিয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা, সকল প্রকার যোগাযোগমাধ্যমকে বাধা সৃষ্টির বদলে উন্মুক্ত করে দেয়া, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠির মানুষদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
অনুষ্ঠানে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা ও গণযোগাযোগ বিভাগের অধ্যাপক গীতি আরা চোধুরী। আলোচনায় অংশ নেন ইতিহাসবিদ অধ্যাপক আহমেদ কামাল, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আনু মোহাম্মদ, সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী এড. শাহদীন মালিক, এড. সারা হোসেন, আলোকচিত্রী শহিদুল আলমসহ সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা।
বক্তরা বলেন, নানা প্রতিকুলতা ও অনিয়মের মধ্যেও সকল দল একাকার হয়ে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। যা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া শক্তিশালী করার জন্য একটি ভালো খবর। কিন্তু নির্বাচনী প্রচারণা শুরুর পর থেকে প্রায় প্রতিদিন বিপক্ষ দলের প্রার্থী এবং নেতাকর্মীরা হামলা-মামলা ও হয়রানীর শিকার হচ্ছেন। নিকট অতীতে নাগরিকের মতপ্রকাশের অধিকারকেও হরণ করা হয়েছে।
ভিন্নমতের কণ্ঠরোধ করা হয়েছে। গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণসহ শান্তিপূর্ন আন্দোলন দমন করা হয়েছে। বিশিষ্টজনেরা বলছেন, এ অবস্থায় একটি সুষ্ঠু নির্বাচন প্রায় অসম্ভব।
এ প্রেক্ষিতে অনুষ্ঠানে সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা ৫টি দাবি তুলে ধরেন। দাবিগুলো হলো, প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করা, স্বাধীনভাবে দেশী ও বিদেশী পর্যবেক্ষক ও সাংবাদিকদের যথাযত ভূমিকা পালন করতে দেয়া, হামলা-মামলা-ভয়ভীতি প্রদর্শন ও সহিংসতা বন্ধ করা এবং এসব কাজে জড়িত ব্যক্তি ও গোষ্ঠির বিরুদ্ধে সক্রিয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা, সকল প্রকার যোগাযোগমাধ্যমকে বাধা সৃষ্টির বদলে উন্মুক্ত করে দেয়া, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠির মানুষদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
No comments