আল্লাহ ছাড়া কাউকে ভয় পাই না -কনকচাঁপা
আসন্ন
নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ-১ (কাজিপুর ও সদরের একাংশ) আসনের বিএনপি’র প্রার্থী
রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা। দেশজুড়ে শিল্পী কনকচাঁপা নামেই পরিচিত। বাবা
আজিজুল হক মোর্শেদ ছিলেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তা। ছিলেন
সংগীতশিল্পী। পাঁচ ভাই বোনের মধ্যে রুমানা তৃতীয়। সংসার জীবনে দুই
ছেলে-মেয়ে রয়েছে। ছেলে ফয়জুল ইসলাম খান। মেয়ে ফারিয়া ইসলাম খান।
রয়েছে নাতি-নাতনি। দীর্ঘ তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে সংগীতাঙ্গনে সমানতালে কাজ করে যাচ্ছেন। এ পর্যন্ত তিনি চলচ্চিত্রে তিন হাজারেরও বেশি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। প্রকাশিত হয়েছে ৩৫টি একক গানের অ্যালবাম। গানের পাশাপাশি লেখক হিসেবেও কনকচাঁপার খ্যাতি রয়েছে। জাতীয় দৈনিকে কলামও লিখেন তিনি। মানবজমিনকে তিনি বলেন, আমার মা মোমেনা জাহান একজন সমাজকর্মী। ছোটবেলা থেকেই দেখেছি মা খুব অল্প পরিসরে অল্প বিষয়ে মানুষের সেবা করে যাচ্ছেন।
তিনি নারী মৈত্রী নামক একটি সংগঠনের সঙ্গে জড়িত। লিখতেন বেগম পত্রিকায়। পাড়ার মহিলাদের বাচ্চা হওয়া থেকে শুরু করে মৃত মানুষের লাশ ধোয়া সব বিষয়েই রয়েছে তার অসামান্য অবদান। পাতের ভাতের দু’মুঠো ভাত দিয়ে মানুষকে সাহায্য করেন তিনি। এসব দেখেই আমি ঠিক করলাম যে বড় পরিসরে না হোক একদম ছোট পরিসর থেকেও মানুষের সেবা করা যায়। আমি মধ্যবৃত্ত থেকে উচ্চবৃত্তে আসিনি। নিজের আয়ের যে বাড়তি পয়সা তা দিয়ে দুস্থ শিক্ষার্থীদের পড়ালেখায় সাহায্য করি। একটা সময় আমার স্বামী বললো তুমি যদি নিয়মিত কাজ করতে চাও তাহলে মানুষের সেবা করার জন্য সবচেয়ে সুন্দর এবং বড় উপায় হলো রাজনীতির প্ল্যাটফর্ম। আমি মনে করি শিল্পীও যেমন তৈরি করা যায় না একইভাবে রাজনীতিবিদও তৈরি করা যায় না। রাজনীতিবিদ আসলে জন্ম নেয়।
চলমান রাজনীতি নিয়ে মূল্যায়ন করতে গিয়ে বলেন, দেশ ঠিকই আগাচ্ছে। কিন্তু মানুষের নৈতিকতা অনেক নিচে নেমে যাচ্ছে। আমি মনে করছি এখনো সময় আছে। ভালো মানুষরা যদি নেতৃত্ব দেয় তাহলেই ভালো কিছু করা সম্ভব।
আমাদের দেশের মানুষতো খুব অল্পতেই সন্তুষ্ট হয়। তারা অন্যান্য দেশের মানুষের তুলনায় অনেক বেশি সুখি। তারা অল্পতেই হাসতে পারে। পলিমাটির বাংলাদেশ। অফুরন্ত সম্ভাবনা রয়েছে। আমাদের যুব সম্প্রদায় বলে নষ্ট রাজনীতি। আমি তাদের বলি এটা বলবে না। কারণ রাজনীতি অনেক বড় একটি বিষয়। জনপ্রতিনিধি হওয়া এতো সহজ না। আমি বিলাসী বা আরামের জীবন পছন্দ করি না। আমি ইচ্ছা করলে এখন অবসর নিয়ে নাতি-নাতনি নিয়ে ফুলের বাগানের মতো সংসারে থাকতে পারি। কিন্তু এখন শত বিপদ ও সংকুলতার মধ্যেও মানুষের জন্য কাজ করতে চাই। এক্ষেত্রে বড় সাপোর্ট হচ্ছে আমার স্বামী। আমি এগিয়ে যাব। একমাত্র আল্লাহ্ ছাড়া কাউকে ভয় পাই না। কোনো বাধায় আমি পিছ পা হবো না। যুদ্ধের মাঠ থেকে ফেরত আসে কাপুরুষরা।
তিনি বলেন, রাজনীতি নিয়ে আমার স্বপ্ন হচ্ছে যতটা সম্ভব সচ্ছতা এবং জবাবদিহিতার সঙ্গে আমার নির্বাচনী এলাকা কাজিপুরের সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য কাজ করে যাব। নির্বাচিত হওয়ার পর এলাকার লোকদের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত থাকব। কনকচাঁপাকে যেন তারা ডাকলেই পায়। অন্য নেতাদের মতো যেন খুঁজে বেড়াতে না হয়।
রয়েছে নাতি-নাতনি। দীর্ঘ তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে সংগীতাঙ্গনে সমানতালে কাজ করে যাচ্ছেন। এ পর্যন্ত তিনি চলচ্চিত্রে তিন হাজারেরও বেশি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। প্রকাশিত হয়েছে ৩৫টি একক গানের অ্যালবাম। গানের পাশাপাশি লেখক হিসেবেও কনকচাঁপার খ্যাতি রয়েছে। জাতীয় দৈনিকে কলামও লিখেন তিনি। মানবজমিনকে তিনি বলেন, আমার মা মোমেনা জাহান একজন সমাজকর্মী। ছোটবেলা থেকেই দেখেছি মা খুব অল্প পরিসরে অল্প বিষয়ে মানুষের সেবা করে যাচ্ছেন।
তিনি নারী মৈত্রী নামক একটি সংগঠনের সঙ্গে জড়িত। লিখতেন বেগম পত্রিকায়। পাড়ার মহিলাদের বাচ্চা হওয়া থেকে শুরু করে মৃত মানুষের লাশ ধোয়া সব বিষয়েই রয়েছে তার অসামান্য অবদান। পাতের ভাতের দু’মুঠো ভাত দিয়ে মানুষকে সাহায্য করেন তিনি। এসব দেখেই আমি ঠিক করলাম যে বড় পরিসরে না হোক একদম ছোট পরিসর থেকেও মানুষের সেবা করা যায়। আমি মধ্যবৃত্ত থেকে উচ্চবৃত্তে আসিনি। নিজের আয়ের যে বাড়তি পয়সা তা দিয়ে দুস্থ শিক্ষার্থীদের পড়ালেখায় সাহায্য করি। একটা সময় আমার স্বামী বললো তুমি যদি নিয়মিত কাজ করতে চাও তাহলে মানুষের সেবা করার জন্য সবচেয়ে সুন্দর এবং বড় উপায় হলো রাজনীতির প্ল্যাটফর্ম। আমি মনে করি শিল্পীও যেমন তৈরি করা যায় না একইভাবে রাজনীতিবিদও তৈরি করা যায় না। রাজনীতিবিদ আসলে জন্ম নেয়।
চলমান রাজনীতি নিয়ে মূল্যায়ন করতে গিয়ে বলেন, দেশ ঠিকই আগাচ্ছে। কিন্তু মানুষের নৈতিকতা অনেক নিচে নেমে যাচ্ছে। আমি মনে করছি এখনো সময় আছে। ভালো মানুষরা যদি নেতৃত্ব দেয় তাহলেই ভালো কিছু করা সম্ভব।
আমাদের দেশের মানুষতো খুব অল্পতেই সন্তুষ্ট হয়। তারা অন্যান্য দেশের মানুষের তুলনায় অনেক বেশি সুখি। তারা অল্পতেই হাসতে পারে। পলিমাটির বাংলাদেশ। অফুরন্ত সম্ভাবনা রয়েছে। আমাদের যুব সম্প্রদায় বলে নষ্ট রাজনীতি। আমি তাদের বলি এটা বলবে না। কারণ রাজনীতি অনেক বড় একটি বিষয়। জনপ্রতিনিধি হওয়া এতো সহজ না। আমি বিলাসী বা আরামের জীবন পছন্দ করি না। আমি ইচ্ছা করলে এখন অবসর নিয়ে নাতি-নাতনি নিয়ে ফুলের বাগানের মতো সংসারে থাকতে পারি। কিন্তু এখন শত বিপদ ও সংকুলতার মধ্যেও মানুষের জন্য কাজ করতে চাই। এক্ষেত্রে বড় সাপোর্ট হচ্ছে আমার স্বামী। আমি এগিয়ে যাব। একমাত্র আল্লাহ্ ছাড়া কাউকে ভয় পাই না। কোনো বাধায় আমি পিছ পা হবো না। যুদ্ধের মাঠ থেকে ফেরত আসে কাপুরুষরা।
তিনি বলেন, রাজনীতি নিয়ে আমার স্বপ্ন হচ্ছে যতটা সম্ভব সচ্ছতা এবং জবাবদিহিতার সঙ্গে আমার নির্বাচনী এলাকা কাজিপুরের সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য কাজ করে যাব। নির্বাচিত হওয়ার পর এলাকার লোকদের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত থাকব। কনকচাঁপাকে যেন তারা ডাকলেই পায়। অন্য নেতাদের মতো যেন খুঁজে বেড়াতে না হয়।
No comments