যুক্তিতর্ক ছাড়াই খালেদার বিরুদ্ধে রায় চায় দুদক
জিয়া
চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় আসামিপক্ষ আদালতকে অসহযোগিতা করছেন- এমন অভিযোগ
করে যুক্তিতর্কের শুনানি অসমাপ্ত রেখেই রায়ের তারিখ চান দুর্নীতি দমন
কমিশনের (দুদক) আইনজীবী মোশাররফ হোসেন কাজল।
নাজিমউদ্দিন রোডের পরিত্যক্ত কারাগারে স্থাপিত বিশেষ আদালতে গতকাল এ মামলার রায়ের তারিখ ধার্যের আবেদন করেন তিনি। আবেদনটি গ্রহণ করে এর ওপর আদেশের জন্য রোববার (৩০শে সেপ্টেম্বর) দিন ধার্য করেছেন ঢাকার পঞ্চম বিশেষ জজ আদালতের বিচারক ড. মো. আখতারুজ্জামান। একই সঙ্গে এই মামলায় খালেদা জিয়া ও মনিরুল ইসলাম খানের জামিন বর্ধিত করেছেন বিচারক। গতকাল আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সানাউল্লাহ মিয়া ও মাসুদ আহমেদ তালুকদার। মনিরুল ইসলামের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. আখতারুজ্জামান। জিয়া চ্যরিটেবল ট্রাস্ট মামলাটি যুক্তিতর্কের পর্যায়ে রয়েছে। চলতি বছরের ৩০শে জানুয়ারি প্রসিকিউশনপক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ করেন আইনজীবী মোশাররফ হোসেন কাজল। পরে আসামি জিয়াউল ইসলাম মুন্নার পক্ষে গত ফেব্রুয়ারিতে যুক্তিতর্কের আংশিক শুনানি করেন আইনজীবী আমিনুল ইসলাম। এরপর আর এ মামলায় যুক্তিতর্কের শুনানি হয়নি।
গত ২০শে সেপ্টেম্বর এক আদেশে খালেদা জিয়ার অনুপস্থিতিতেই জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার বিচারকাজ চলবে বলে আদেশ দেন এই আদালতের বিচারক। পরে ২৪শে সেপ্টেম্বর আসামি জিয়াউল ইসলাম মুন্না ও মনিরুল ইসলাম খানের পক্ষে তাদের আইনজীবীরা আদালতের প্রতি অনাস্থা জানান। অনাস্থা জানানোর পরই জিয়াউল ইসলাম মুন্নার অন্তর্বর্তীকালীন জামিন বাতিল করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়া হয়। জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার বিচারকাজ নাজিমউদ্দিন রোডের পরিত্যক্ত কারাগারের ভেতরে প্রশাসনিক ভবনের একটি কক্ষে স্থাপিত বিশেষ আদালতে চলছে। গত ৮ই ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের রায় হওয়ার পর থেকে খালেদা জিয়াকে রাখা হয়েছে পরিত্যক্ত এই কারাগারে।
গতকাল সকাল ১১টা ১০ মিনিটে আদালতের কার্যক্রম শুরু হলে আইনজীবী সানাউল্লাহ মিয়া খালেদা জিয়ার জামিন বর্ধিতকরণ ও তার অনুপস্থিতিতে বিচারের আদেশের বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করে উচ্চ আদালতে যাওয়া হবে উল্লেখ করে শুনানি মুলতবির আবেদন করেন। সানাউল্লা মিয়া বলেন, ‘খালেদা জিয়ার মামলা পরিচালনা করেন তার সিনিয়র আইনজীবীরা। এই মামলায় খালেদা জিয়ার দুই সিনিয়র আইনজীবী আব্দুর রেজাক খানের নামে ১০টি এবং খন্দকার মাহবুব হোসেনের বিরুদ্ধে ১৩টি মামলা দেয়া হয়েছে। রেজাক খান অসুস্থ। এসব কারণে তাঁরা আদালতে আসতে পারছেন না। আমরা শুনানি মুলতবি চাই।’ একই সঙ্গে খালেদা জিয়ার চিকিৎসার বিষয়ে সরাসরি একটি আদেশ দেয়ার আর্জি জানান সানাউল্লা মিয়া।
শুনানিতে মাসুদ আহমেদ তালুকদার আদালতের উদ্দেশে বলেন, ‘আমরা আপনাকে সহযোগিতা করার জন্য প্রস্তুত। কিন্তু এ মামলায় যে বিষয়গুলো সামনে এসেছে আপনি সময় দিলে সে বিষয়গুলোর সমাধান আশা করি হয়ে যাবে। খালেদা জিয়াও আমাদের জানিয়েছেন সুস্থ হয়েই তিনি আদালতে আসবেন। এজন্য আমরা যৌক্তিক সময় চাই।’
শুনানিতে দুদকের আইনজীবী মোশাররফ হোসেন কাজল বলেন, ‘মামলার এই পরিস্থিতিতিতে যুক্তিতর্কের শুনানির কোনো সুযোগ নেই। ফৌজদারি কার্যবিধির চ্যাপ্টার ২০ অনুযায়ী এই মামলায় যুক্তিতর্কের শুনানি উপস্থাপনের সুযোগ না থাকলেও আসামিপক্ষকে সে সুযোগ দেয়া হয়েছে। কিন্তু তাঁরা যুক্তিতর্কের শুনানি করছেন না।’ তিনি বলেন, ‘মামলার রেকর্ডে যা আছে তা দেখেই তো রায় হবে। আসামিপক্ষ যুক্তিতর্ক প্রদর্শন করলো কি করলো না তাতে কিছু যায় আসে না। এই মামলায় যুক্তিতর্ক নিয়ে যে বিতর্ক হচ্ছে সেটি থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে।’ খালেদা জিয়া ও মনিরুল ইসলাম খানের জামিন বৃদ্ধির বিষয়ে আপত্তি জানান দুদকের আইনজীবী। তিনি বলেন, ‘খালেদা জিয়া এখন কাস্টডিতে আছেন। এখন তার জামিনের মেয়াদ বৃদ্ধি মানেই তাকে আরো সুযোগ দেয়া।’ আসামিপক্ষের আইনজীবীরা ‘একগুয়েমি’ আচরণ করছেন অভিযোগ করে মোশাররফ হোসেন কাজল বলেন, ‘আসামিপক্ষ আদালতকে সহযোগিতা করছে না। বাইরের পরামর্শে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। মামলার কার্যক্রম বিঘ্নিত ও বাধাগ্রস্ত করছে তারা। তাই ন্যায়বিচারের স্বার্থে আপনি তাদের জামিন বর্ধিত না করে রায়ের তারিখ ধার্য করেন।’
খালেদা জিয়ার আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার বলেন, ‘ন্যায় বিচার ব্যাহত হোক তা আমরা চাচ্ছি না। আমরা আদালতে সহযোগিতা করছি না বলে দুদকের কৌঁসুলি যে অভিযোগ করেছেন সেটি সঠিক নয়। আমরা প্রতিটি ধার্য তারিখে এই আদালতে আসছি।’ তিনি বলেন, ‘এই মামলায় যুক্তিতর্ক ?উপস্থাপনের সুযোগ আমাদের নেই বলে প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে। কিন্তু আপনিই তো যুক্তিতর্ক শুনবেন বলে রুলিং দিয়েছেন। এখন যুক্তিতর্ক ছাড়া রায় ঘোষণার আবেদন গ্রহণ করা হলে বিচার সম্পর্কে জনগণের কাছে ভুল বার্তা পৌঁছাতে পারে। আর তাড়াহুড়া করতে গিয়ে যদি এই মামলার বিচার স্টিগমায় পড়ে যায়, প্রহসনের বিচারে পরিণত হয় তাহলে এর দায় দায়িত্ব কে নেবে?’ মাসুদ আহমেদ তালুকদার অভিযোগ করে বলেন, ‘পিপি আদালতে একপেশে আচরণ করেন। তিনি মামলার চেয়ে রাজনৈতিক কথা বেশি বলেন। অথচ আমাদের রাজনৈতিক পরিচয় আছে, ওনার নেই। তার পরও আমরা আদালতে রাজনৈতিক কথা বলি না। আমরা বারবার বলছি, কারো কারণে এই বিচার যেন প্রহসনের বিচারে পরিণত না হয়।’
মোশাররফ হোসেন কাজল খালেদা জিয়ার আইনজীবীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আপনাদের রাজনৈতিক পরিচয় আছে, আমার নেই এটা ঠিক। কিন্তু আমার পরিচয় আমি একজন পেশাদার আইনজীবী। আর আপনারা যেভাবে আক্রমণ করে কথা বলেন তাতে আমি কষ্ট পাই।’ শুনানি শেষে প্রসিকিউশনের করা রায়ের তারিখ ধার্যের আবেদনের বিষয়ে ৩০শে সেপ্টেম্বর আদেশ দেয়া হবে বলে জানান বিচারক। পাশাপাশি মামলার দুই আসামি জিয়াউল ইসলাম মুন্না ও মনিরুল ইসলাম খান আদালতের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে যে আবেদন করেছিলেন সে বিষয়ে ওই দিন (৩০শে সেপ্টেম্বর) আদেশ দেয়া হবে বলে আইনজীবীদের জানান আদালতের বিচারক।
নাজিমউদ্দিন রোডের পরিত্যক্ত কারাগারে স্থাপিত বিশেষ আদালতে গতকাল এ মামলার রায়ের তারিখ ধার্যের আবেদন করেন তিনি। আবেদনটি গ্রহণ করে এর ওপর আদেশের জন্য রোববার (৩০শে সেপ্টেম্বর) দিন ধার্য করেছেন ঢাকার পঞ্চম বিশেষ জজ আদালতের বিচারক ড. মো. আখতারুজ্জামান। একই সঙ্গে এই মামলায় খালেদা জিয়া ও মনিরুল ইসলাম খানের জামিন বর্ধিত করেছেন বিচারক। গতকাল আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সানাউল্লাহ মিয়া ও মাসুদ আহমেদ তালুকদার। মনিরুল ইসলামের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. আখতারুজ্জামান। জিয়া চ্যরিটেবল ট্রাস্ট মামলাটি যুক্তিতর্কের পর্যায়ে রয়েছে। চলতি বছরের ৩০শে জানুয়ারি প্রসিকিউশনপক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ করেন আইনজীবী মোশাররফ হোসেন কাজল। পরে আসামি জিয়াউল ইসলাম মুন্নার পক্ষে গত ফেব্রুয়ারিতে যুক্তিতর্কের আংশিক শুনানি করেন আইনজীবী আমিনুল ইসলাম। এরপর আর এ মামলায় যুক্তিতর্কের শুনানি হয়নি।
গত ২০শে সেপ্টেম্বর এক আদেশে খালেদা জিয়ার অনুপস্থিতিতেই জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার বিচারকাজ চলবে বলে আদেশ দেন এই আদালতের বিচারক। পরে ২৪শে সেপ্টেম্বর আসামি জিয়াউল ইসলাম মুন্না ও মনিরুল ইসলাম খানের পক্ষে তাদের আইনজীবীরা আদালতের প্রতি অনাস্থা জানান। অনাস্থা জানানোর পরই জিয়াউল ইসলাম মুন্নার অন্তর্বর্তীকালীন জামিন বাতিল করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়া হয়। জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার বিচারকাজ নাজিমউদ্দিন রোডের পরিত্যক্ত কারাগারের ভেতরে প্রশাসনিক ভবনের একটি কক্ষে স্থাপিত বিশেষ আদালতে চলছে। গত ৮ই ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের রায় হওয়ার পর থেকে খালেদা জিয়াকে রাখা হয়েছে পরিত্যক্ত এই কারাগারে।
গতকাল সকাল ১১টা ১০ মিনিটে আদালতের কার্যক্রম শুরু হলে আইনজীবী সানাউল্লাহ মিয়া খালেদা জিয়ার জামিন বর্ধিতকরণ ও তার অনুপস্থিতিতে বিচারের আদেশের বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করে উচ্চ আদালতে যাওয়া হবে উল্লেখ করে শুনানি মুলতবির আবেদন করেন। সানাউল্লা মিয়া বলেন, ‘খালেদা জিয়ার মামলা পরিচালনা করেন তার সিনিয়র আইনজীবীরা। এই মামলায় খালেদা জিয়ার দুই সিনিয়র আইনজীবী আব্দুর রেজাক খানের নামে ১০টি এবং খন্দকার মাহবুব হোসেনের বিরুদ্ধে ১৩টি মামলা দেয়া হয়েছে। রেজাক খান অসুস্থ। এসব কারণে তাঁরা আদালতে আসতে পারছেন না। আমরা শুনানি মুলতবি চাই।’ একই সঙ্গে খালেদা জিয়ার চিকিৎসার বিষয়ে সরাসরি একটি আদেশ দেয়ার আর্জি জানান সানাউল্লা মিয়া।
শুনানিতে মাসুদ আহমেদ তালুকদার আদালতের উদ্দেশে বলেন, ‘আমরা আপনাকে সহযোগিতা করার জন্য প্রস্তুত। কিন্তু এ মামলায় যে বিষয়গুলো সামনে এসেছে আপনি সময় দিলে সে বিষয়গুলোর সমাধান আশা করি হয়ে যাবে। খালেদা জিয়াও আমাদের জানিয়েছেন সুস্থ হয়েই তিনি আদালতে আসবেন। এজন্য আমরা যৌক্তিক সময় চাই।’
শুনানিতে দুদকের আইনজীবী মোশাররফ হোসেন কাজল বলেন, ‘মামলার এই পরিস্থিতিতিতে যুক্তিতর্কের শুনানির কোনো সুযোগ নেই। ফৌজদারি কার্যবিধির চ্যাপ্টার ২০ অনুযায়ী এই মামলায় যুক্তিতর্কের শুনানি উপস্থাপনের সুযোগ না থাকলেও আসামিপক্ষকে সে সুযোগ দেয়া হয়েছে। কিন্তু তাঁরা যুক্তিতর্কের শুনানি করছেন না।’ তিনি বলেন, ‘মামলার রেকর্ডে যা আছে তা দেখেই তো রায় হবে। আসামিপক্ষ যুক্তিতর্ক প্রদর্শন করলো কি করলো না তাতে কিছু যায় আসে না। এই মামলায় যুক্তিতর্ক নিয়ে যে বিতর্ক হচ্ছে সেটি থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে।’ খালেদা জিয়া ও মনিরুল ইসলাম খানের জামিন বৃদ্ধির বিষয়ে আপত্তি জানান দুদকের আইনজীবী। তিনি বলেন, ‘খালেদা জিয়া এখন কাস্টডিতে আছেন। এখন তার জামিনের মেয়াদ বৃদ্ধি মানেই তাকে আরো সুযোগ দেয়া।’ আসামিপক্ষের আইনজীবীরা ‘একগুয়েমি’ আচরণ করছেন অভিযোগ করে মোশাররফ হোসেন কাজল বলেন, ‘আসামিপক্ষ আদালতকে সহযোগিতা করছে না। বাইরের পরামর্শে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। মামলার কার্যক্রম বিঘ্নিত ও বাধাগ্রস্ত করছে তারা। তাই ন্যায়বিচারের স্বার্থে আপনি তাদের জামিন বর্ধিত না করে রায়ের তারিখ ধার্য করেন।’
খালেদা জিয়ার আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার বলেন, ‘ন্যায় বিচার ব্যাহত হোক তা আমরা চাচ্ছি না। আমরা আদালতে সহযোগিতা করছি না বলে দুদকের কৌঁসুলি যে অভিযোগ করেছেন সেটি সঠিক নয়। আমরা প্রতিটি ধার্য তারিখে এই আদালতে আসছি।’ তিনি বলেন, ‘এই মামলায় যুক্তিতর্ক ?উপস্থাপনের সুযোগ আমাদের নেই বলে প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে। কিন্তু আপনিই তো যুক্তিতর্ক শুনবেন বলে রুলিং দিয়েছেন। এখন যুক্তিতর্ক ছাড়া রায় ঘোষণার আবেদন গ্রহণ করা হলে বিচার সম্পর্কে জনগণের কাছে ভুল বার্তা পৌঁছাতে পারে। আর তাড়াহুড়া করতে গিয়ে যদি এই মামলার বিচার স্টিগমায় পড়ে যায়, প্রহসনের বিচারে পরিণত হয় তাহলে এর দায় দায়িত্ব কে নেবে?’ মাসুদ আহমেদ তালুকদার অভিযোগ করে বলেন, ‘পিপি আদালতে একপেশে আচরণ করেন। তিনি মামলার চেয়ে রাজনৈতিক কথা বেশি বলেন। অথচ আমাদের রাজনৈতিক পরিচয় আছে, ওনার নেই। তার পরও আমরা আদালতে রাজনৈতিক কথা বলি না। আমরা বারবার বলছি, কারো কারণে এই বিচার যেন প্রহসনের বিচারে পরিণত না হয়।’
মোশাররফ হোসেন কাজল খালেদা জিয়ার আইনজীবীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আপনাদের রাজনৈতিক পরিচয় আছে, আমার নেই এটা ঠিক। কিন্তু আমার পরিচয় আমি একজন পেশাদার আইনজীবী। আর আপনারা যেভাবে আক্রমণ করে কথা বলেন তাতে আমি কষ্ট পাই।’ শুনানি শেষে প্রসিকিউশনের করা রায়ের তারিখ ধার্যের আবেদনের বিষয়ে ৩০শে সেপ্টেম্বর আদেশ দেয়া হবে বলে জানান বিচারক। পাশাপাশি মামলার দুই আসামি জিয়াউল ইসলাম মুন্না ও মনিরুল ইসলাম খান আদালতের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে যে আবেদন করেছিলেন সে বিষয়ে ওই দিন (৩০শে সেপ্টেম্বর) আদেশ দেয়া হবে বলে আইনজীবীদের জানান আদালতের বিচারক।
No comments