শিল্পপতি মুন্নুর ১ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
বিশিষ্ট
শিল্পপতি ও রাজনীতিবিদ হারুনার রশিদ খান মুন্নুর প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী আজ।
গেল বছর এইদিনে সকলকে কাঁদিয়ে চলে গেছেন না ফেরার দেশে। তাকে সমাহিত করা
হয় মানিকগঞ্জে মুন্নু সিটিতে স্থাপিত মসজিদের পাশে। মানিকগঞ্জে বিএনপির
রাজনীতিতে এক দৃষ্টান্ত উদাহরণ ছিলেন চার বারের সংসদ সদস্য, সাবেক মন্ত্রী
হারুনার রশিদ খান মুন্নু। ১৯৯১ সাল থেকে ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে
টানা চারবার বিপুল ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। সর্বশেষ ২০০১ সালের
নির্বাচনে মানিকগঞ্জ-২ ও মানিকগঞ্জ-৩ আসনে একই সঙ্গে নির্বাচন করে দুটি
আসনেই জয়লাভ করে তার কারিশমা দেখান। দলের সুসময়ে ও দুঃসময়েও মানিকগঞ্জ জেলা
বিএনপির নেতাকর্মীদের বটবৃক্ষের মতো ছায়া দিয়ে রেখেছিলেন। আর ব্যবসায়ী
হিসেবে ছিলেন বাংলাদেশের একজন আইকন। সততা আর নিষ্ঠার সঙ্গে ব্যবসা পরিচালনা
করায় তার সুনাম ছড়িয়ে পড়ে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশের মাটিতেও। শিল্প
বিপ্লবের অগ্রদূত ও সুনামধন্য ব্যবসায়ী হিসেবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিও পান
এই মানুষটি।
বাবার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েন পরিবারের বড় কন্যা মুন্নু গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আফরোজা খান রিতা। পিতার স্মৃতিচারণ করে তিনি বলেন, আমার আব্বা হচ্ছেন একজন আদর্শবান মানুষ এবং আদর্শবান পিতা। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সততা থেকে বিন্দুমাত্র পিছু হটেননি। একজন আদর্শবান পিতার সন্তান হয়ে আমি গর্বিত। তিনি স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসতেন। আল্লাহ আমার আব্বার প্রায় স্বপ্নই পূরণ করেছেন।
তার স্বপ্ন ছিল মানিকগঞ্জের বুকে একটি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের। গ্রামে একটি আন্তর্জাতিকমানের স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রতিষ্ঠা করার। সে স্বপ্নও বাস্তবায়ন হয়েছে। মানবকল্যাণে কাজ করতে তার আরো অনেক স্বপ্ন ছিল। কিন্তু তার আগেই আমাদের একা করে চলে গেলেন। তার সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করাই হচ্ছে আমার মূল লক্ষ্য।
একজন মুন্নু হয়ে উঠার গল্প: হারুনার রশিদ খান মুন্নু মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার পদ্মার ভাঙনকবলিত আজিমনগর ইউনিয়নের ইব্রাহিমপুর গ্রামের বাসিন্দা। এখানেই কেটেছে তার শৈশব আর কৈশোর। তখন বয়স ছিল মাত্র দেড় বছর। পৃথিবীর কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই বাবাকে হারান। তখন থেকেই মায়ের কোলে-পিঠেই বড় হন তিনি। মা কখনোই তার বাবার অভাব বুঝতে দেননি। যখন একটু বড় হচ্ছিলেন তখন গ্রামের স্কুলে ভর্তি করা হয় তাকে। ছোটবেলা থেকেই ছাত্র হিসেবে ভালো ছিল বলেই স্কুলের শিক্ষকরা তাকে আর সবার চাইতে বেশি আদর করতেন ও ভালোবাসতেন।
গ্রামের ঈশ্বরচন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৫২ সালে বাণিজ্য শাখায় প্রথম বিভাগ পেয়ে মেট্রিক পাস করেন। এর পর ভর্তি হন জগন্নাথ কলেজে। সে কলেজ থেকে ১৯৫৪ সালে বাণিজ্য বিভাগে এইচএসসি পাস করেন। লেখাপড়ার পাশাপাশি ডিপিআই অফিসে হিসাব শাখায় ৬০ টাকা বেতন আর ৩০ টাকা অ্যালাউন্সসহ মোট ৯০ টাকা বেতনের একটি চাকরিও করেন। বেতনের সেই টাকা থেকে মাসে ২০-৩০ টাকা করে বাড়িতে মায়ের কাছে পাঠাতেন। যখন বিকম ফার্স্ট ইয়ারে তখন মায়ের ইচ্ছা এবং পছন্দের পাত্রীর (হুরুন নাহার) সঙ্গে ১৯৫৫ সালের ৩রা আগস্ট বিয়েবন্ধনে আবদ্ধ হন তিনি। তখন তার বয়স ছিল মাত্র ২৩ বছর। বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া অবস্থায় বেশ কয়েকটি ভালো চাকরির অফারও পেয়েছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৫৬ সালে বি.কম পাস করেন এবং এরপর চার্টার্ড একাউন্টস কোর্স সমাপ্ত করেন। ১৯৫৮ সালে দেশের রাজনৈতিক অবস্থা যখন অস্থির ছিল তখন লন্ডনে একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরির অফার আসলেও তার মা না চাওয়ার কারণে সেদিন আর লন্ডনে যাওয়া হয়নি। তখন তিনি জেদ ধরলেন ব্যবসা করবেন। আদমজীতে অডিটর হিসেবে কাজও করেন। ১৯৫৭ সাল থেকে ১৯৬০ সাল পর্যন্ত সেখানে অডিট করতেন। তার টার্গেট ছিল কীভাবে ব্যবসা শুরু করবেন। ছোট থেকেই ব্যবসা শুরু করলেও স্বপ্নটা ছিল আকাশ সমান। ঢাকার ওয়ারীতে তার প্রতিষ্ঠিত প্রথম ব্যবসা শুরু হয় মুন্নু আর্টপ্রেস দিয়ে। সেই প্রেসই তার উপরে উঠার প্রথম সিঁড়ি। এরপর মুন্নু আর্ট প্রেস অ্যান্ড প্যাকেজিং, মুন্নু জুটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, মুন্নু স্ট্যাম্পস লিমিটেড, মুন্নু সিরামিক্স, বন চায়না, মুন্নু ট্রেনিং কমপ্লেক্সসহ আরো কয়েকটি প্রতিষ্ঠান করেন। সুনামধন্য ব্যবসায়ী হিসেবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পান এই মানুষটি। এরপর নিজ জেলা মানিকগঞ্জের গিলন্ড এলাকায় তার ব্যবসার প্রসার বৃদ্ধি করেন। আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত ব্যবসায়ী হিসেবে দেশ- বিদেশে তার সুনাম ছড়িয়ে পড়ে। তবে মুন্নু সিরামিক্স সারা দুনিয়ায় একটি ব্র্যান্ড হিসেবে স্বীকৃতি পায়। মানিকগঞ্জের গিলন্ড এলাকার মুন্নু সিটিতে ২০১১ সালে গড়ে তুলেছেন স্বপ্নের মুন্নু মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। যা জেলার মানুষের দীর্ঘ দিনের স্বপ্ন ছিল। দেশ-বিদেশের মেধাবী শিক্ষার্থীরা মনোরম পরিবেশে সেখানে ডাক্তারি পড়ছেন। সেখানে রয়েছে ৫০০ শয্যাবিশিষ্ট অত্যাধুনিক হাসপাতাল। মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ক্যাম্পাসে স্থাপন করা হয়েছে চাইনিজ রেস্টুরেন্ট। যেখানে উন্নত মানের দেশি-বিদেশি খাবার তৈরি হয়। প্রতিদিন দর্শনার্থীরা ছুটে আসেন। রয়েছে শপিংমলও। এছাড়া ২০১৩ সালে মুন্নু সিটিতে স্থাপন করা হয়েছে আন্তর্জাতিক মানের মুন্নু ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ। মুন্নু সিটিতে আরো প্রতিষ্ঠা করেছেন মুন্নু মেডিকেল নার্সিং ইনস্টিটিউট কলেজ। আরো রয়েছে মুন্নু ফেব্রিক্স ও মুন্নু অ্যাটোয়ার। যেখানে কয়েক হাজার বেকার নারী-পুরুষ কাজ করছেন।
প্রক্রিয়াধীন অবস্থায় রয়েছে মুন্নু টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটি। শুধু তাই নয়, মুন্নু সিটির মাঠজুড়ে রয়েছে ফুল- ফসলের সমারোহ। সারি সারি আম বাগান, ফুলের সৌরভ এবং পুকুর ভরা মাছ। দেশি-বিদেশি পাখির সমাহার। ক্যাম্পাসের ভেতরে রয়েছে সৌন্দর্য্যমণ্ডিত একটি মসজিদ ও ফুলের বাগান।
জীবদ্দশায় হারুনার রশিদ খান মুন্নু সব সময় কিছু কথা বলতেন। তা হচ্ছে কোনো মানুষ প্রতিষ্ঠিত হতে হলে প্রথমে তার মধ্যে থাকতে হবে সততা। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তার প্রত্যেকটি চাওয়া পূরণ হয়েছে।
বাবার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েন পরিবারের বড় কন্যা মুন্নু গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আফরোজা খান রিতা। পিতার স্মৃতিচারণ করে তিনি বলেন, আমার আব্বা হচ্ছেন একজন আদর্শবান মানুষ এবং আদর্শবান পিতা। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সততা থেকে বিন্দুমাত্র পিছু হটেননি। একজন আদর্শবান পিতার সন্তান হয়ে আমি গর্বিত। তিনি স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসতেন। আল্লাহ আমার আব্বার প্রায় স্বপ্নই পূরণ করেছেন।
তার স্বপ্ন ছিল মানিকগঞ্জের বুকে একটি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের। গ্রামে একটি আন্তর্জাতিকমানের স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রতিষ্ঠা করার। সে স্বপ্নও বাস্তবায়ন হয়েছে। মানবকল্যাণে কাজ করতে তার আরো অনেক স্বপ্ন ছিল। কিন্তু তার আগেই আমাদের একা করে চলে গেলেন। তার সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করাই হচ্ছে আমার মূল লক্ষ্য।
একজন মুন্নু হয়ে উঠার গল্প: হারুনার রশিদ খান মুন্নু মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার পদ্মার ভাঙনকবলিত আজিমনগর ইউনিয়নের ইব্রাহিমপুর গ্রামের বাসিন্দা। এখানেই কেটেছে তার শৈশব আর কৈশোর। তখন বয়স ছিল মাত্র দেড় বছর। পৃথিবীর কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই বাবাকে হারান। তখন থেকেই মায়ের কোলে-পিঠেই বড় হন তিনি। মা কখনোই তার বাবার অভাব বুঝতে দেননি। যখন একটু বড় হচ্ছিলেন তখন গ্রামের স্কুলে ভর্তি করা হয় তাকে। ছোটবেলা থেকেই ছাত্র হিসেবে ভালো ছিল বলেই স্কুলের শিক্ষকরা তাকে আর সবার চাইতে বেশি আদর করতেন ও ভালোবাসতেন।
গ্রামের ঈশ্বরচন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৫২ সালে বাণিজ্য শাখায় প্রথম বিভাগ পেয়ে মেট্রিক পাস করেন। এর পর ভর্তি হন জগন্নাথ কলেজে। সে কলেজ থেকে ১৯৫৪ সালে বাণিজ্য বিভাগে এইচএসসি পাস করেন। লেখাপড়ার পাশাপাশি ডিপিআই অফিসে হিসাব শাখায় ৬০ টাকা বেতন আর ৩০ টাকা অ্যালাউন্সসহ মোট ৯০ টাকা বেতনের একটি চাকরিও করেন। বেতনের সেই টাকা থেকে মাসে ২০-৩০ টাকা করে বাড়িতে মায়ের কাছে পাঠাতেন। যখন বিকম ফার্স্ট ইয়ারে তখন মায়ের ইচ্ছা এবং পছন্দের পাত্রীর (হুরুন নাহার) সঙ্গে ১৯৫৫ সালের ৩রা আগস্ট বিয়েবন্ধনে আবদ্ধ হন তিনি। তখন তার বয়স ছিল মাত্র ২৩ বছর। বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া অবস্থায় বেশ কয়েকটি ভালো চাকরির অফারও পেয়েছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৫৬ সালে বি.কম পাস করেন এবং এরপর চার্টার্ড একাউন্টস কোর্স সমাপ্ত করেন। ১৯৫৮ সালে দেশের রাজনৈতিক অবস্থা যখন অস্থির ছিল তখন লন্ডনে একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরির অফার আসলেও তার মা না চাওয়ার কারণে সেদিন আর লন্ডনে যাওয়া হয়নি। তখন তিনি জেদ ধরলেন ব্যবসা করবেন। আদমজীতে অডিটর হিসেবে কাজও করেন। ১৯৫৭ সাল থেকে ১৯৬০ সাল পর্যন্ত সেখানে অডিট করতেন। তার টার্গেট ছিল কীভাবে ব্যবসা শুরু করবেন। ছোট থেকেই ব্যবসা শুরু করলেও স্বপ্নটা ছিল আকাশ সমান। ঢাকার ওয়ারীতে তার প্রতিষ্ঠিত প্রথম ব্যবসা শুরু হয় মুন্নু আর্টপ্রেস দিয়ে। সেই প্রেসই তার উপরে উঠার প্রথম সিঁড়ি। এরপর মুন্নু আর্ট প্রেস অ্যান্ড প্যাকেজিং, মুন্নু জুটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, মুন্নু স্ট্যাম্পস লিমিটেড, মুন্নু সিরামিক্স, বন চায়না, মুন্নু ট্রেনিং কমপ্লেক্সসহ আরো কয়েকটি প্রতিষ্ঠান করেন। সুনামধন্য ব্যবসায়ী হিসেবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পান এই মানুষটি। এরপর নিজ জেলা মানিকগঞ্জের গিলন্ড এলাকায় তার ব্যবসার প্রসার বৃদ্ধি করেন। আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত ব্যবসায়ী হিসেবে দেশ- বিদেশে তার সুনাম ছড়িয়ে পড়ে। তবে মুন্নু সিরামিক্স সারা দুনিয়ায় একটি ব্র্যান্ড হিসেবে স্বীকৃতি পায়। মানিকগঞ্জের গিলন্ড এলাকার মুন্নু সিটিতে ২০১১ সালে গড়ে তুলেছেন স্বপ্নের মুন্নু মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। যা জেলার মানুষের দীর্ঘ দিনের স্বপ্ন ছিল। দেশ-বিদেশের মেধাবী শিক্ষার্থীরা মনোরম পরিবেশে সেখানে ডাক্তারি পড়ছেন। সেখানে রয়েছে ৫০০ শয্যাবিশিষ্ট অত্যাধুনিক হাসপাতাল। মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ক্যাম্পাসে স্থাপন করা হয়েছে চাইনিজ রেস্টুরেন্ট। যেখানে উন্নত মানের দেশি-বিদেশি খাবার তৈরি হয়। প্রতিদিন দর্শনার্থীরা ছুটে আসেন। রয়েছে শপিংমলও। এছাড়া ২০১৩ সালে মুন্নু সিটিতে স্থাপন করা হয়েছে আন্তর্জাতিক মানের মুন্নু ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ। মুন্নু সিটিতে আরো প্রতিষ্ঠা করেছেন মুন্নু মেডিকেল নার্সিং ইনস্টিটিউট কলেজ। আরো রয়েছে মুন্নু ফেব্রিক্স ও মুন্নু অ্যাটোয়ার। যেখানে কয়েক হাজার বেকার নারী-পুরুষ কাজ করছেন।
প্রক্রিয়াধীন অবস্থায় রয়েছে মুন্নু টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটি। শুধু তাই নয়, মুন্নু সিটির মাঠজুড়ে রয়েছে ফুল- ফসলের সমারোহ। সারি সারি আম বাগান, ফুলের সৌরভ এবং পুকুর ভরা মাছ। দেশি-বিদেশি পাখির সমাহার। ক্যাম্পাসের ভেতরে রয়েছে সৌন্দর্য্যমণ্ডিত একটি মসজিদ ও ফুলের বাগান।
জীবদ্দশায় হারুনার রশিদ খান মুন্নু সব সময় কিছু কথা বলতেন। তা হচ্ছে কোনো মানুষ প্রতিষ্ঠিত হতে হলে প্রথমে তার মধ্যে থাকতে হবে সততা। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তার প্রত্যেকটি চাওয়া পূরণ হয়েছে।
No comments