পিতার পরিকল্পনায় বিউটি খুন: ধর্ষণে জড়িত থাকলেও হত্যায় যোগ নেই বাবুলের
নতুন
মোড় নিয়েছে হবিগঞ্জে আলোচিত বিউটি ধর্ষণ ও হত্যা মামলার তদন্ত। বিউটিকে
হত্যা করেছে তার পিতা ছায়েদ মিয়া নিজেই। গতকাল হবিগঞ্জের পুলিশ সুপার বিধান
ত্রিপুরা তার সভাকক্ষে সংবাদ সম্মেলন করে বিউটি হত্যার চাঞ্চল্যকর তথ্য
তুলে ধরেন। জানান, বিউটিকে হত্যা করেছে চাচা ময়না মিয়া এবং সঙ্গে ছিলেন
বিউটির বাবা ছায়েদ আলী আর ১০ হাজার টাকায় ভাড়া করা এক খুনি। তবে ধর্ষণের
সঙ্গে জড়িত থাকলেও হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে মামলার প্রধান আসামি বাবুলের
সম্পৃক্ততা নেই বলেও জানিয়েছে পুলিশ।
সংবাদ সম্মেলন পুলিশ সুপার জানান, ১৬ই মার্চ রাত সাড়ে ১০টায় লাখাই উপজেলার গনীপুরে নানার বাড়িতে থাকা বিউটিকে নিয়ে আসে বিগত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে পরাজিত মহিলা মেম্বার প্রার্থী আছমা আক্তারের স্বামী ময়না, বিউটির পিতা ছায়েদ আলী এবং অপর এক ভাড়াটিয়া খুনি। পরে রাত ১২টায় বটতলা নামক স্থানে বিউটিকে ধরে রাখে ভাড়াটিয়া খুনি আর ছোরা দিয়ে ৫টি আঘাত করে ময়না মিয়া। এ সময় প্রায় ২০ ফুট দূরে দাঁড়িয়ে ছিলেন বিউটির পিতা ছায়েদ আলী।
গত দুই দিনে ময়না মিয়া আর বিউটির বাবা ছায়েদ আলী ১৬৪ ধারায় আদালতে জবানবন্দি দিয়ে এই হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করেছে বলে জানান এসপি বিধান ত্রিপুরা। অপর হত্যাকারী ভাড়াটিয়া খুনিকে এখনও গ্রেপ্তার করা যায়নি। এছাড়া তদন্তের স্বার্থে পুলিশ তার নাম প্রকাশ করতে অপারগতা প্রকাশ করেছে।
এদিকে মামলার প্রধান আসামি বাবুল মিয়া এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত নয় বলেও জানিয়েছেন এসপি। তিনি বলেন, বাবুল ১৭ দিন বিউটিকে একটি ভাড়া বাড়িতে রেখে ধর্ষণ করে। তবে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে তার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
১৪৪ ধারার জবানবন্দিতে বিউটির বাবা ছায়েদ আর ময়না আরো স্বীকার করেন, মামলার প্রধান আসামি বাবুলের মা কলমচান এবং ময়নার স্ত্রী আছমা আক্তার বিগত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে মহিলা মেম্বার পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। নির্বাচনে ময়নার স্ত্রী পরাজিত হন। সেই প্রতিশোধ হিসেবে বাবুল ও তার মাকে ফাঁসানোর উদ্দেশ্যে নৃশংস এই হত্যাকাণ্ড ঘটায় বিউটির পাষণ্ড পিতা ছায়েদ আলী, আর পরাজিত মহিলা মেম্বার প্রার্থীর স্বামী ময়না মিয়া।
১৭ই মার্চ সকাল সাড়ে ১১টায় হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জের পুরাইকলা বাজার সংলগ্ন হাওর থেকে স্কুলছাত্রী বিউটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে এ ঘটনায় ওইদিনই বিউটিকে হত্যা ও ধর্ষণের অভিযোগে তার বাবা সায়েদ আলী বাদী হয়ে বাবুল মিয়াসহ দুজনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত পরিচয় কয়েকজনকে আসামি করে শায়েস্তাগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেন।
সংবাদ সম্মেলন পুলিশ সুপার জানান, ১৬ই মার্চ রাত সাড়ে ১০টায় লাখাই উপজেলার গনীপুরে নানার বাড়িতে থাকা বিউটিকে নিয়ে আসে বিগত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে পরাজিত মহিলা মেম্বার প্রার্থী আছমা আক্তারের স্বামী ময়না, বিউটির পিতা ছায়েদ আলী এবং অপর এক ভাড়াটিয়া খুনি। পরে রাত ১২টায় বটতলা নামক স্থানে বিউটিকে ধরে রাখে ভাড়াটিয়া খুনি আর ছোরা দিয়ে ৫টি আঘাত করে ময়না মিয়া। এ সময় প্রায় ২০ ফুট দূরে দাঁড়িয়ে ছিলেন বিউটির পিতা ছায়েদ আলী।
গত দুই দিনে ময়না মিয়া আর বিউটির বাবা ছায়েদ আলী ১৬৪ ধারায় আদালতে জবানবন্দি দিয়ে এই হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করেছে বলে জানান এসপি বিধান ত্রিপুরা। অপর হত্যাকারী ভাড়াটিয়া খুনিকে এখনও গ্রেপ্তার করা যায়নি। এছাড়া তদন্তের স্বার্থে পুলিশ তার নাম প্রকাশ করতে অপারগতা প্রকাশ করেছে।
এদিকে মামলার প্রধান আসামি বাবুল মিয়া এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত নয় বলেও জানিয়েছেন এসপি। তিনি বলেন, বাবুল ১৭ দিন বিউটিকে একটি ভাড়া বাড়িতে রেখে ধর্ষণ করে। তবে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে তার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
১৪৪ ধারার জবানবন্দিতে বিউটির বাবা ছায়েদ আর ময়না আরো স্বীকার করেন, মামলার প্রধান আসামি বাবুলের মা কলমচান এবং ময়নার স্ত্রী আছমা আক্তার বিগত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে মহিলা মেম্বার পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। নির্বাচনে ময়নার স্ত্রী পরাজিত হন। সেই প্রতিশোধ হিসেবে বাবুল ও তার মাকে ফাঁসানোর উদ্দেশ্যে নৃশংস এই হত্যাকাণ্ড ঘটায় বিউটির পাষণ্ড পিতা ছায়েদ আলী, আর পরাজিত মহিলা মেম্বার প্রার্থীর স্বামী ময়না মিয়া।
১৭ই মার্চ সকাল সাড়ে ১১টায় হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জের পুরাইকলা বাজার সংলগ্ন হাওর থেকে স্কুলছাত্রী বিউটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে এ ঘটনায় ওইদিনই বিউটিকে হত্যা ও ধর্ষণের অভিযোগে তার বাবা সায়েদ আলী বাদী হয়ে বাবুল মিয়াসহ দুজনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত পরিচয় কয়েকজনকে আসামি করে শায়েস্তাগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেন।
No comments